বাংলাদেশের অপেক্ষায় অস্ট্রেলিয়ার ছয় চমক
Lifestyle
বিশ্বখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ডেল কার্নেগী মানুষের আচার-আচরণ, মনস্তত্ত্ব নিয়ে বিশদ গবেষণা করেছেন। তিনি দেখেছেন, আমাদের দৈনন্দিন অভ্যাসেই লুকিয়ে আছে আমাদের ভবিষ্যৎ সফলতা অথবা ব্যর্থতা, হতাশা। গবেষণায় দেখা যায়, অতীতের সেই মানুষেরাই বেশী সফল নেতৃত্ব দিয়েছেন যারা ঝুঁকি মোকাবেলা করতে প্রস্তুত থাকতেন, লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য নিজের সিদ্ধান্ত দলের উপর চাপিয়ে দিতেন না, বরং সবার উপর বিশ্বাস রাখতেন।
এমনকি স্বার্থপর, আত্মভোলা মানুষের চেয়ে সেই মানুষেরা ক্যারিয়ারে বেশী উন্নতি করেন যারা তার চারপাশের মানুষের আবেগের মূল্য দেন, তাদের বোঝার চেষ্টা করেন এবং ভালো সম্পর্ক বজায় রাখেন। এসম্পর্কিত আরো বিস্তারিত লিখেছেন তিনি How to win friends and influence people নামক বইয়ে। ১৯৩৬ সালে বইটি প্রকাশিত হয় এবং আজও মানুষের মনস্তত্ত্ব বুঝতে হলে এই বইটির জুড়ি নেই। কার্নেগীর গবেষণার বিপুল ভান্ডার থেকে উক্তি সমূহ:-
- জীবনে পাওয়ার হিসাব করুন, না পাওয়ার...
Lifestyle
ব্যর্থতা প্রতিটি মানুষের জীবনে অন্যতম সঙ্গী। পৃথিবীতে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যে কোনকিছুতে কখনো ব্যর্থ হয় নি। বিশেষ করে ক্যারিয়ারে ব্যর্থতা অন্যতম একটি মূল কারণ। তবে এটা...
জিমে যাওয়া ছাড়াই ফিট থাকবেন যেভাবে
কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই জিমে যাবার সময় পায় না। তাছাড়া, অনেকেই জিমে যাওয়া পছন্দ করে না। জিমে যেয়ে অনেকের বিরক্তিকরও লাগে। ভারী ভারী জিনিস তুলে পরিশ্রম করতে ভালো লাগে না। তাহলে জিম বাদ দিয়ে নিম্নলিখিত কার্যক্রমগুলো চেষ্টা করে দেখতে পারেন-
১. সাঁতার কাটা:
আপনি হয়ত বেশী মানুষ থাকার ফলে পুলে সাঁতার কাটতে পছন্দ করেন না। পানি বাতাসের চেয়ে ১২ গুণ ঘন বর্নায় জার ফলে পানিতে থাকার ফলে শরীরের ক্যালরি পুড়ে যায় এবং পেশী শক্তিশালী হয়। যাদের শরীরে বিভিন্ন ক্ষত ও বাতের ব্যথার সমস্যা রয়েছে, তাদেরকে সাঁতার করার জন্য ডাক্তারি উপদেশ দেয়া হয়।
২. গৃহস্থালির কাজ করা:
ওজন কমানোর জন্য সব থেকে ভালো উপায় হল ঘরের সব কাজ নিজে করা। বিশেষভাবে ঘর ঝারু দেয়া ও মুছা। আপনি একদিনে ১৫৩ ক্যালরি পর্যন্ত পুড়াতে পারবেন, মাত্র ৩০ মিনিট গৃহস্থালির কাজ করলে। বাড়িতে সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করুন। এতে আপনার শরীরের মেদ কমে যাবে।
৩. দৌড়িয়ে সিঁড়ি বেয়ে উঠানামা করুন:
যারা জিমে যেয়ে পায়ের পেশী আরও শক্তিশালী করতে চান, তারা সিঁড়ি দিয়ে দৌড়িয়ে ওঠানামা করুন। এতে মাত্র আধা ঘণ্টাতেই ৪২২ ক্যালরি পর্যন্ত পুড়ে যায়।
তবে অবশ্যই সাবধানতার সাথে দৌড়াতে হবে। যাতে কোন দুর্ঘটনা না ঘটে। দৌড়ানোর সময় পায়ের পাতার তুলনায় পায়ের পেশীতে বেশী চাপ প্রয়োগ করুন। অবশ্যই দৌড়ানো শেষ হবার পর কিছু সময় স্ট্রেচিং করুন।
৪. সালসা নাচ:
এই নাচটি শরীরের ৬০০ ক্যালরি পুড়তে সক্ষম। এই নাচের ফলে হৃদপিণ্ড সংক্রান্ত সমস্যা দূর হয়। প্র্যাকটিস মানুষকে নিখুঁত করে তুলে আর এই নাচ প্র্যাকটিসের মাধ্যমে আপনি নিখুঁত হবার সাথে সাথে আনন্দও পাবেন।
৫. সাইকেল চালানো:
পায়ের পেশী বৃদ্ধি ও শক্তিশালী করার জন্য সাইকেলের ভূমিকা অনেক। এর জন্যই জিমে সাইকেলিং মেশিন থাকে।...[…]
ব্ল্যাকমেইলের শিকার হলে কী করবেন
ব্ল্যাকমেইল( Blackmail) কি তা আমরা সবাই জানি। সাদা বাংলায় বলতে গেলে, আপনার ব্যক্তিগত এমন কোন তথ্য বা চিত্র যদি কারো কাছে থাকে যেটি প্রকাশ পেলে আপনার সামাজিক মান মর্যাদার হানি হবে- এবং সেটি প্রকাশের ভয় দেখিয়ে কেউ যদি আপনাকে ইচ্ছার বিরূদ্ধে কোন কাজ করাতে চায়-তাকেই বলে ব্ল্যাকমেইল।
আইনী বিষয়গুলো বলার আগে পুলিশি অভিজ্ঞতা থেকে কয়েকটা বিষয় শুরুতেই জানিয়ে দিই।
১) আমাদের সমাজে এমন কাউকে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ যার বাইরের রূপের ভেতরেও আরেকটা রূপ নেই। এই রূপ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খুব একটা গৌরবের নয়। আমরা মানুষ, আমাদের প্রত্যেকেরই ব্যক্তিগত জীবন আছে- এই ব্যক্তিগত জীবনে কখনো কখনো আমরা এমন অনেক কিছু করে ফেলি যেগুলো প্রচলিত সামাজিক রীতিবিরূদ্ধ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে অন্যায়ের সামিল।
২) বয়েস বা মতিভ্রমের কারণে নিজেদের করা এই কাজগুলো নিয়ে আমরা অনুতপ্ত হই এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ভুলগুলো এড়িয়ে জীবনের যাত্রায় নতুন করে সামিল হই।
৩) সমস্যাটা তখনই হয়, যখন অতীতের করা এই ভুলগুলোর সুযোগ নিয়ে কোন নরাধম আমাদের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎকে তছনছ করে দিতে চায়। এটা কখনো কখনো ঘটে অর্থের লোভে, অথবা ঘটে নিতান্তই হিংসা চরিতার্থ করতে।
৪) আমাদের সমাজও হিপোক্রেসিতে পরিপূর্ণঃ অতীতের ভুলের সুযোগ নিয়ে ওই হতভাগ্যকে মাটির তলে পিষে ফেলতে আমরা সবাই মুখিয়ে থাকি।একটা বারের জন্যেও ভাবি না, এরকম ভুল আমি নিজে না করলেও আমারই পরিবারের কেউ করে ফেলতে পারে।
৫) এধরণের ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়ে আত্মহত্যা আমাদের দেশে নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। অতীতের তথাকথিত ভুলের প্রায়ঃশ্চিত্ত কি নির্মম ভাবেই না করে ওই হতভাগ্য!
এবার কাজের কথায় আসি। আপনি যদি এ ধরণের ব্ল্যাকমেইলের শিকার হন, নিম্শুনলিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করুনঃ
ক) শুরুতেই যে কথাটি মনে রাখবেন সেটি হচ্ছে- আপনি অপরাধী নন, ভিকটিম। ইটস...[…]
নিজের পারসনালিটি ফুটিয়ে তুলতে মেনে চলুন কয়েকটি নিয়ম।
আমাদের প্রত্যেকেরই একজন করে আইডল পারসন আছে । যার লাইফস্টাইল আমরা ফলো করি। সে হয়তো অনেক পারসনালিটি সমৃদ্ধ ব্যাক্তি । তার আচার আচরণ কথাবার্তা, চাল-চলন সবার থেকে ভিন্ন। সবার প্রিয় পাত্র। খেয়াল করে দেখুন তারা কেউ কিন্তু তার সুন্দর চেহারার জন্য সবার প্রিয় নন। তার পারসোনালিটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তার পারসনালিটির কারণে তাকে অনেকে আইডল মেনে চলে।চাইলে আপনিও পারেন নিজের পারসনালিটি কে ফুটিয়ে তুলতে । আর হতে পারেন অনেকের আইডল বা সবার প্রিয় পাত্র। তবে সবার আকাক্সিক্ষত পাএ হতে হলে সবার আগে আপনাকে একজন ভাল মানুষ হতে হবে। এরপরে আপনাকে সহজ কয়েকটি ু নিয়ম মেনে চলতে হবে। আসুন নিজের পারসনালিটি ফুটিয়ে তুলতে কি কি করতে হবে তা জেনে নেয়ার চেষ্টা করি।
১ম: সবার সাথে চলার সময় নিজের পারসনালিটি, চাল-চলন, কথা বার্তা সব মিলিয়ে ভিন্নভাবে তুলে ধরুন। কারো অনুকরণ না করার চেষ্টা করুন। বরং এমন ভাবে চলুন যাতে আপনাকে অন্যরা আপনাকে ফলো করে। আপনি ন্যাচারাল থাকার চেষ্টা করুন। জোর করে কিছু করতে যাবেন না। সবকিছু সাবলিলবাবে গ্রহণ করুন।
২য়: সবার দিকে কনসানট্রেশন দিন তবে অবশ্যই পৃথক ভাবে, যেমন: যখন যেইটা করবেন সেইটাকেই প্রাধান্য দিন। কোন কিছু নিষ্পত্তি না করে অন্য কাজে হাত দিবেন না। সবাইকে সুনির্দিষ্টভাবে সময় দিবেন। এতে করে সবার মন কেড়ে নিতে পারবেন সবার সাথে কমিউনিকেশনস ও রক্ষা করতে পারবেন। সুতরাং সবাই আপনার পারসনালিটি নিয়ে হ্যাপি থাকবে এবং আলাদা সম্মান পাবেন।
৩য়: নিজে সম্মান পেতে হলে আগে আপনাকে সম্মান দিতে হবে। বড়দেরকে শ্রদ্ধা আর ছোটদের ¯েœহ করবেন। যতাটা সম্ভব সবার সাথে হেলফফুল থাকার চেষ্টা করবেন। সব ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে সম্মান দেয়া অনেক গুরত্বপূর্ণ । রিকশাওয়াল, বুয়া, পিয়ন ইত্যাদি শেণীর মানুষকে একবার...[…]
ঘাম কমানোর সহজ উপায়:
প্রত্যেক মানুষ চায় স্মার্ট ভাবে চলাফেরা করতে। ব্যাক্তিত্বপুর্ণ জীবন-যাপন করতে। আপনি যদি সবার নজর কাড়তে চান। তাহলে কিছু কিছু বিষয় আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মানুষ প্রথমে ফার্স্ট লুকে বিচার করে। তাই আপনাকে সবার আগে আপনার বাহ্যিক দিকটা খেয়াল রাখতে হবে
ঘাম একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে অতিরিক্ত ঘাম স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়। ঘামের সাথে শরীর থেকে লবণ বেরিয়ে যায় এত করে শক্তি কমে গেয়ে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। বেশি ঘামলে শরীর স্যাতস্যাতে লাগে এত করে স্মার্টনেস ও কমে যায়। অনেকের ঘামে আবার দুর্গন্ধ হয়। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় লজ্জায় পড়তে হয়। আবার ঘাম অনেক চর্ম জনিত রোগও হতে পারে। তাই কিভাবে ঘাম কমানো যায় তার কিছু টিপস নিয়ে আজকের লেখা।
* বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। যাতে করে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে।
* সুগন্ধি সাবান বাদ দিয়ে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন এতে করে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে বাচতে পারবেন ও ঘামটা অনেকটা কমতে পারে।
* নাইলনও পলিস্টারের কাপড় পরিহার করে সুতি বা সিল্কের কাপড় পরিধান করার অভ্যাস করতে পারে। সুতি কাপড় শরীরের ঘাম শুষে নেয় ও শরীরকে আরামে রাগে।
*পাউডার বা বডি স্প্রে, পারফিউম বা ঘাম প্রতিরোধক প্রসাধণী লাগানোর আগে অবশ্যই শরীর ভাল করে শুকি নেবেন।
* অনেক মসলা শরীরে ঘামের পরিমান বাড়িয়ে দেয় । তাই মসলা যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল।
* ধুমপান এলকোহল, ক্যাফেইন নিলে শরীরে ঘাম বেশী হয়। তাই এসব জিনিস থেকে দুরে থাকাই ভাল।
* শরীরে মেদ বা বেশী ওজন হয় তাহলে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয় । তাই শরীরে ওজন মেদ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
* অতিরিক্ত টেনশন হলেও মানুষ অনেক ঘামে। তাই যতটা সম্ভব চিন্তা না করাই...[…]
শান্তি মতো ঘুমাতে মেনে চলুন কিছু গোল্ডেন নিয়ম
ঘুম বা নিদ্রা মহান আল্লাহর হাজার নিয়ামতের মধ্যে একটি। সারা দিনের ক্লান্তি শেষে রাতের ফ্রেশ ঘুমই মানুষকে নতুন দিনের কাজের ানুপ্রেরণা দেয়। অনেকের আবার ঘুমাতে সহজে ঘুম আসে না। শেষ রাতের দিকে ঘুম আসলেও সকালে উঠতে হয় বা ঘুম ভেঙ্গে যায়। এতে করে কোন কাজে মন বসে না। ক্লান্ত লাগে মেজাজ খিটখিটে থাকে। তাই নিজেকে ফ্রেশ রাখতে হলে ফ্রেশ ঘুমের বিকল্প নাই। যাদের নিয়মিত গুম আসে না তারা কিছু নিয়ম ফলো করলেই পেতে পারেন শান্তির ঘুম।
১. নিয়ম করে টাইমলি ঘুমাতে যেতে হবে। আর ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠতে হবে। এতে করে রাতে তারাতাড়ি ঘুম আসবে আর সকালের সতেজ হাওয়া আপনার দেহ মনকে প্রফুল্ল করবে। কাজে মন বসবে ক্লান্তি কম আসবে।
২. যে সব গান শুনলে আপনার ঘুম ঘুম পায় বা যে পাশ ফিরে ঘুমালে আপনার ঘুম তারাতাড়ি আসে সেসব গান বা সেই পাশ ফিরে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। আশা করি ভালো ফল পাবেন।
৩. যতটা সম্ভব চিন্তামুক্ত থাকা । কেননা দু:চিন্তা মানুষকে হতাশায় ফেলে দেয়। আর হতাশা অনেকাংশে ঘুম কেড়ে নেয়।
৪. রাতে সুতি কাপড় পড়ে ঘুমানোর চেষ্টা করুন আমা করি এতে শরীর কমফোর্ট ফিল করবে। ঘুম তাড়াতাড়ি আসতে সহায়তা করবে।
৫. খাদ্যভাস পরিবর্তন করতে হবে। রাতে ভারি ফ্যাটযুক্ত আর গ্যাস তৈরী করে এমন খাবার পরিহার করতে হবে। আমিষ জাতীয় খাবার খাবেন বেশী করে। নিয়মিত দুধ খাওয়ার ট্রাই করবেন। খাওয়ার পর দুধ খেলে তাড়াতাড়ি আসে।
৬. যতটা সম্ভব আপনার বেড রুম কে নিরব ও কোলাহল মুক্ত রাখুন। এত করে উপকার আরও বেশী পাবেন
৭. বিছানা পত্র যতটা সম্ভব পরিষ্কার ও আরামদায়ক রাখুন । যাতে ঘুমানোর সময় আপনার শরীর আরাম পায়।
আশাকরি উপরের...[…]
সুখি হতে মেনে চলুন ৫ টি নিয়ম
সুখি হতে মেনে চলুন ৫ টি নিয়ম
মান্নাদের একটা গান আছে “সবাই তো সুখি হতে চায়.... গানের কথা বিন্দু মাত্র মিথ্যা নয়। একটু সুখের জন্য হাজার হাজার মাইল পাড়ি দেয় মানুষ। সুখের খোজে সবাই লাগামহীন ভাবে দৌড়াচ্ছে। শুধু টাকা পয়সায় সুখ এন দেয় না। মনের সুখই বড় সুখ। তাই সুখটাকে উপভোগ করার জন্য কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হবে। আসুন জেনে নেই সুখি হওয়ার কয়েকটি পথ।
১. ঘৃণাবোধ থেকে দূরে থাকা: ঘৃণা মানুষের অন্তরকে কুলশিত করে। আর অন্তর যদি অন্ধকার থাকে জীবনেও আপনি সুখি হতে পারবেন না। নিজেকে সুখি মনে করতে প্রথমেই আপনাকে ঘৃণাবোধ থেকে সরে আসতে হবে।
২. দুশচিন্তা না করা: মনে চিন্তা থাকলে সুখ কি আসবে। মানুষ বলে চিন্তা রোগের ঔষধ নাই। নিজেকে চিন্তামুক্ত রাখটাই বুদ্ধিমানের কাজ। জীবনে ঝড় আসবেই সেক্ষেত্রে আপনাকে আপনার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে।
৩. সাদাসিদে জীবন-যাপন করা: মানুষের লাইফস্টাইল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অন্যের লাইফস্টাইল দেখে হতাশায় না পড়ে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী চলাই উত্তম। বুদ্ধি ও পরিশ্রম দিয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চেষ্টা করুন।
৪. বেশী প্রত্যাশা না করা: কারও কাছে বেশী কিছু প্রত্যাশা করবেন না। কারণ কেউ আপনার মাইন্ড রিডার না। আপনার মন কি চায় সেইডা কেউ পুরোপুরি বুঝবে না। যদি কেউ কিছু দেয় সেটা সাদরে গ্রহণ করাই ভালো। অন্যের উপর ভরসা না করাই শ্রেয়।প্লান করে চলাই মঙ্গল।
৫. শুকরিয়া করা: আপনি যে পরিস্থিতেই থাকেন না কেন শুকরিয়া করা উচিৎ। কেননা মহান আল্লাহ যাই করে সব ভালোর জন্যই করেন। বিপদে সুখে তার কথা স্বরণ করবেন। কারণ সব কিছুর মালিক তিনি। তিনি সব কিছু করতে পারেন।[…]