অ্যাজমার লক্ষণ ও করণীয়
Lifestyle
নানা কারণে পাতিলে দাগ পড়ে থাকে। দুধ উথলে দাগ পরতে পারে বা তরকারি পুড়ে গিয়ে দাগ লেগে যেতে পারে পাতিলে। আর ঈদের সময় তো কোন কথা নেই, মাংস পুড়ে গেলে পাতিলে দীর্ঘস্থায়ী দাগ পড়ে যায়। এই জেদী দাগ সহজে উঠতে চায় না। কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যা ব্যবহার করে এই দাগ দূর করা সম্ভব। আসুন জেনে নেওয়া যাক পাতিলের দাগ উঠানোর সহজ কিছু উপায়।
১। বেকিং সোডা
পাতিলের পোড়া দাগ লাগা স্থানে এক বা দুই কাপ বেকিং সোডা ছিটিয়ে নিন। এবার কিনারা পর্যন্ত পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ১৫ মিনিট ফুটতে দিন। প্রয়োজন পড়লে এটি ১/২ ঘন্টা পর আবার করুন। খুব বেশি কালো দাগ পরলে এক চিমিট লবণ দিয়ে দিতে পারেন।
২। ভিনেগার
পাতিলের পোড়া দাগ তোলার জন্য ভিনেগার অনেক বেশি কার্যকরী। পোড়া জায়গায় ভিনেগার দিয়ে চুলায় অল্প...
Lifestyle
যে সকল যন্ত্র আমাদের জীবনে অপরিহার্য তার মধ্যে ওভেন অন্যতম। খাবার গরম করা থেকে শুরু করে রান্না পর্যন্ত সব-ই চলে ওভেনে। এইজন্য ওভেনটাই সবচেয়ে বেশি নোংরা হয়ে থাকে। আমরা...
পোশাক থেকে রক্তের দাগ দূর করার সবচাইতে সহজ ৫টি উপায়
কোরবানির ঈদ মানেই পোশাকে একটু না একটু রক্তের দাগ লাগবেই। আর এই রক্তের দাগ একবার কাপড়ে লেগে গেলে তা আর সহজে দূর হয় না। দেখা যায় শেষ পর্যন্ত পছন্দের কাপড়টিই পরা বাদ দিয়ে দিতে হয়। রক্তের দাগ এখন খুব সহজেই দূর করতে পারবেন ঘরোয়া কিছু উপায়ে। আসুন জেনে নিই রক্তের দাগ দূর করার সহজ কিছু উপায়। আপনি জানেন কি, কোকাকোলা দিয়েই রক্তের দাগ সহজে দূর করা যায়?
১। ভিনেগার
ভিনেগার কাপড় থেকে খুব দ্রুত ও সহজে দাগ দূর করে থাকে। রক্তের দাগ লাগা জায়গাটিতে ভিনেগার স্প্রে করে নিন। এবার হালকাভাবে কিছুক্ষণ ঘষুন। ৫-১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রথম ঘষাতে দাগ দূর না হলে আবার ভিনেগার দিয়ে ঘষুন। কাপড়ে রক্তের দাগ লাগার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দাগ পরিষ্কার করে নিতে হবে। দেরী হয়ে গেলে স্থায়ীভাবে কাপড়ে দাগ বসে যেতে পারে।
২। ট্যালকম পাউডার
পানি আর ট্যালকম পাউডার মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। এইবার এই পেস্টটি রক্তের দাগের ওপর লাগান। একটি ব্রাশ দিয়ে আস্তে আস্তে ঘষুন। কিছুক্ষন পর দেখবেন দাগ দূর হয়ে গেছে।
৩। লবণ পানি
খুব সহজে রক্তের দাগ দূর করা একটি ভাল উপায় হল লবণ পানির পেস্ট। ঠান্ডা পানিতে লবণ মিশিয়ে নিন। এবার রক্তের দাগ লাগা কাপড়টি লবণ পানিতে ৩-৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। লিকুইয়িড ডিটারজেণ্ট দিয়ে ঘষে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪। কর্ণ ফ্লাওয়ার
ঠান্ডা পানিতে কর্ণ ফ্লাওয়ার মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। রক্তের দাগের ওপর কর্ণ ফ্লাওয়ারের পেস্ট লাগিয়ে কিছুক্ষণ ঘষুন। এবার রোদের মধ্যে শুকাতে দিন। শুকিয়ে গেলে ব্রাশ দিয়ে ঘষুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন দাগ গায়েব হয়ে গেছে।
৫। কোলা
যেকোন কোলা রক্তের দাগ দূর করতে অনেক বেশি কার্যকরী।...[…]
সন্তানের বেডরুমে মোটেও রাখতে দেবেন না এই একটি জিনিস
বাচ্চার আবদারে গলে গিয়ে তাকে নিজের ইচ্ছেমত চলতে দিচ্ছেন আপনি, ভালো কথা। কিন্তু সবকিছুর মাঝেই একটি সীমারেখা টানা জরুরী। আর এ কারণেই এমন একটি জিনিসের ব্যাপারে জেনে রাখুন যা ভুলেও বাচ্চার বেডরুমে রাখা যাবে না কখনোই।
এই জিনিসটি কী? তা হলো বাচ্চার স্মার্টফোন। কিশোর-কিশোরী সন্তানের জন্য স্মার্টফোন কিনে দিয়েছেন বটে, কিন্তু তা যথেচ্ছ ব্যবহার করতে দেবেন না। কারণ এতে তাদের রাতের ঘুম নষ্ট হবে এবং এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে তাদের পড়াশোনার ওপরে।
এ ব্যাপারটায় খুব বেশি চিন্তিত হন না অনেক পিতামাতা। কিন্তু চিন্তিত হবার কারণ আছে বৈ কি। গবেষণায় দেখা যায় ২০ শতাংশেরও বেশি বাচ্চারা রাতের বেলায় ঘুম থেকে উঠে পড়ে ফোনে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করা বা নোটিফিকেশন চেক করার জন্য। এতে তাদের ঘুম তো নষ্ট হয়ই, এছাড়াও স্কুলে গিয়ে তারা মনোযোগ দিতে পারে না এবং সার্বিক স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়।
গবেষণায় দেখা যায়, মাঝরাতে ঘুম থেকে উঠে স্ন্যাপচ্যাট বা ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করারটা খুবই সাধারণ। ১২-১৫ বছর বয়সীদের মাঝে এটা খুব সচরাচর হতে দেখা যায়। তাদের এক তৃতীয়াংশ বলে তারা সপ্তাহে অন্তত একদিন এভাবে মাঝরাতে ঘুম থেকে উঠে স্মার্টফোন ব্যবহার করে। এবং এ কাজটি করার ফলে স্কুলে গিয়ে তাদের খুব ক্লান্ত লাগে বলেও তারা স্বীকার করে। শুধু ঘুমের মাঝে নয়, ঘুমাতে যাবার আগেও যারা বেশ কিছুটা সময় ল্যাপটপ ব্যবহার করে তাদের ঘুমটাও অন্যদের চাইতে অনেক কম হতে দেখা যায়। এসব গ্যাজেট ব্যবহারে সময় যতো বাড়ে, তাদের ঘুম তত কম হয় এবং বাড়ে ক্লান্তি।
এটা যে শুধু পড়াশোনা এবং স্বাস্থ্য খারাপ করে তাই নয়, বরং এ থেকে মানসিক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে বাচ্চারা যাতে এ কাজটি করতে না পারে তার...[…]
চিরতরে দূর করুন এই ছয়টি প্রাণীর উপদ্রব
নানা কারণে ঘর বাড়িতে পোকামাকড়ের উপদ্রব হয়। আর একবার কোন পোকা ঘরে বসবাস শুরু করলে তা আর সহজে যেতে চায় না। বিশেষ করে মশা, তেলাপোকা, ছারপোকা ইত্যাদি। আর বেশীরভাগ বাড়িতেই তো একেবারে ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে প্রচুর পরিমাণে ইঁদুর এবং টিকটিকি। কিছু উপায় আছে যার মাধ্যমে খুব সহজে এবং ঘরোয়া উপায়ে এদের দূর করা সম্ভব। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এসব উপদ্রব থেকে রক্ষার কিছু উপায়।
১। ইঁদুর
ঘর বাড়ির খুব সাধারণ একটি সমস্যা হল ইঁদুর। এই ইঁদুর দূর করবে পেপারমেণ্ট। ইঁদুর পেপারমেণ্টের গন্ধ সহ্য করতে পারে না। একটি তুলোর বলে পেপারমেন্ট অয়েল ডুবিয়ে নিন। এবার তুলোর বলটি ইদুরের বাসার কাছে রেখে দিন। পেপারমেণ্টের গন্ধ শ্বাসযন্ত্রে প্রবেশ করে তাদের নিঃশ্বাস নেওয়া বন্ধ করে দিবে এবং তারা মারা যাবে।
২। তেলাপোকা
তেলাপোকা নেই এমন বাড়ি খুঁজে পাওয়া ভার! রান্নার মশলা দিয়ে দূর করুন এই তেলাপোকা। কিভাবে? গোলমরিচ গুঁড়া, পেঁয়াজ, রসূন এবং পানি দিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। পেষ্ট কিছুটা তরল করে তৈরি করবেন। এবার এটি স্প্রের বোতলে ভরে রাখুন। যেখানে তেলাপোকা দেখবেন সেখানে স্প্রে করুন। দেখবেন তেলাপোকা পালিয়ে গেছে। শুধু তেলাপোকা না অন্যান্য পোকা মাকড়ের হাত থেকে আপনার ঘরকে রক্ষা করবে।
৩। মাছি
মাছি তাড়ানোর অনেক উপায় আছে। কিন্তু সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায় হল তুলসী পাতা। বারান্দায় বা জানলার কাছে একটি তুলসী গাছ রাখুন। দেখবেন মাছি আপনার বাসায় আসছে না। এছাড়া বিভিন্ন এ্যাসেন্সিয়াল অয়েল যেমন ল্যাভেন্ডার এবং ইউক্যালিপ্টাস অয়েল মাছি তাড়াতে অনেক বেশি কার্যকর।
৪। ছারপোকা
ছারপোকা দূর করতে পেঁয়াজের রস অনেক বেশি কার্যকরী। একটি স্প্রে বোতলে পেঁয়াজের রস ভরে নিন। তারপর এটি স্প্রে করে দিন বিছানা, সোফার চারপাশে যেখানে ছারপোকা রয়েছে।[…]
সাধারণ লবণ পানির যে বিস্ময়কর ব্যবহার
সাধারণ লবণ পানি দিয়ে আপনি কি কি করতে পারেন? অনেকেই বলবেন, লবণ পানি দিয়ে আর কি করা যেতে পারে? হজমের সমস্যায় একটু লেবু চিপে লবণ পানি পান করেন অনেকেই। কিন্তু এই বিষয়টি বাদে আর কিছু করা খুব কমই করা হয় লবণ পানি দিয়ে। কিন্তু লবণ পানির আরও অনেক ব্যবহার রয়েছে যা আপনি এখনো জানেন না। আজকে চলুন সাধারণ লবণ পানির এমনই কিছু বিস্ময়কর ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
১) এনামেলের পাত্র থেকে খাবারের দাগ তুলতে
লোহার জিনিসের উপরে এনামেলের প্রলেপ লাগানো থাকে যার ওপর খুব সহজেই দাগ পড়ে যায়। এই সমস্যা সমাধানে রাতে অর্ধেকটা পাত্র পানি দিয়ে ভরে এতে ১/৪ কাপ লবণ দিয়ে পুরো রাত রেখে দিন। সকালে উঠে পাত্রটি চুলায় দিয়ে পানি ফুটিয়ে নিন এবং পানি ফেলে সাধারণ ডিশ স্ক্রাবার দিয়ে আলতো ঘষেই তুলে ফেলতে পারবেন পোড়া দাগ।
২) ফ্রিজের দুর্গন্ধ দূর করতে
ফ্রিজ অনেক দুর্গন্ধ হয়ে গিয়েছে? খুব সহজেই দূর করে দিতে পারবেন লবণ কুসুম গরম পানি দিয়ে ফ্রিজ ধুয়ে। এতে ফ্রিজের দুর্গন্ধ অনেকাংশেই দূর হয়ে যাবে এবং ফ্রিজে একধরণের তরতাজা ভাব চলে আসবে, খাবারেও গন্ধ হবে না।
৩) চুলার ওপরের তেলকালি দূর করতে
রান্নার সময় চুলার আশেপাশে এবং চুলার উপরে তেল মশলা পড়ে তেলতেল ভাব হতেই পারে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই তেল চিটচিটে ভাব সাবান পানি দিয়ে পুরোপুরি পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। কুসুম গরম পানিতে লবণ গুলিয়ে একটি কাপড় ভিজিয়ে ভালো করে মুছে নিন। সমস্যার সমাধান।
৪) কাপড় থেকে ঘামের দাগ দূর করতে
কাপড়ে ঘামের দাগ লেগে থাকলে তা দেখতে খুবই বাজে দেখায়। এই সমস্যা সমাধানে ১/৪ লিটার গরম পানিতে ৪ টেবিল চামচ লবণ গুলিয়ে তা দাগের উপর লাগিয়ে নিন...[…]
আগুনে পুড়েছে ত্বক,জেনে নিন তাৎক্ষণিক কিছু ঘরোয়া সমাধান
রান্না করতে গিয়েছেন আর হাত পুড়ে যায় নি এমন ঘটনা খুব একটা ঘটে না। জীবনে একবার না একবার হাত পোড়ানোর অভিজ্ঞতা প্রায় সবারই আছে। ভাতের মাড় ফলতে গিয়ে, টোস্ট বানাতে গিয়ে, বা কোনো কিছু রান্না করতে গিয়ে আমাদের যে কারোরই হাত পুড়তে পারে। এই ছোটখাটো পুড়ে যাওয়ার সমাধান করুন ঘরোয়া কিছু উপায়ে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই সমস্যার সমাধানের উপায়গুলো।
১। আলু
আলু কয়েক টুকরা কেটে নিন। এবার এই আলু পোড়া জায়গা লাগিয়ে নিন। ভাল করে লাগাবেন যাতে আলুর রস পোড়া জায়গাটায় লাগে।
আরেকটি উপায় হল আলু কুচি করে রস বের করে নিন। এই রস পোড়া স্থানে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। আলুর অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান আছে যা ত্বককে ঠান্ডা করে দেয়।
২। অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা পাতা কেটে এর থেকে জেল বের করে নিন। এবার এই জেল পোড়া স্থানে লাগান।
আপনি চাইলে অ্যালোভেরা জেলের সাথে এক চা চামচ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি পুড়ে যাওয়া স্থানের জ্বলাপোড়া কমিয়ে দেবে। অ্যালোভেরা গাছের জেল দেওয়া সম্ভব না হলে অ্যালোভেরা ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
৩। নারকেল তেল এবং লেবুর রস
এক চা চামচ নারকেল তেলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার এটি পোড়া দাগের স্থানে লাগান। নারকেল তেলে ভিটামিন ই এবং ফ্যাটি এসিড, লাউরিক এসিড, আছে যা অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপাদান। এগুলো ত্বকের জ্বলাপোড়া রোধ করে থাকে।
৪। মধু
মধুতে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান আছে যা ত্বকের পোড়া আরোগ্য সাহায্য করবে।
পোড়া স্থানে মধু দিয়ে নিন। তারপর ব্যান্ডেজদিয়ে পুরো জায়গাটা পেচিয়ে রাখুন। এই ব্যান্ডেজ দিনে তিন চার বার পরিবর্তন করুন।
৫। ভিনেগার
ভিনেগার এবং আপেল সিডর ভিনেগার সমান পরিমাণের পানির সাথে মিশিয়ে...[…]
বাথরুমের টাইলস পরিষ্কার করার দারুণ কার্যকরী কিছু উপায়
বাড়ির সবচেয়ে বেশি নোংরা হয় যে জায়গাটি সেটি হল বাথরুম। আজকাল বাথরুমে টাইলস ব্যবহার করা হয়। টাইলসের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এতে মোজাইকের মত দাগ পরার আশংকা থাকে না। তবে টাইলস পরিষ্কার করাও বেশ ঝামেলার। এই টাইলস পরিষ্কার করার সহজ কিছু উপায় আছে।
১। বাথরুম পরিষ্কার করার আগে একটি শুকনো কাপড় দিয়ে বাথরুমটি মুছে ফেলুন। বাথরুমের মেঝে, দেওয়াল সব জায়গা এমনভাবে মুছুন যাতে বাথরুম শুকিয়ে যায়। এটি বাথরুমের বাড়তি ময়লা ও তলানি পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে।
২। টাইলসের ওপর যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৩। তারপর ডিটারজেন্ট পাউডার বা টয়লেট ক্লিনার বা টাইলস ক্লিনার সারা মেঝেতে ছিটিয়ে দিন। খেয়াল রাখবেন খুব বেশি পরিমাণে যেন না হয়। এভাবে ৩০ মিনিট রেখে দিন।
৪। এখন একটি শক্ত ব্রাশ দিয়ে মেঝে ঘষুন। টাইলসের জোড়া লাগানো স্থানের কোনায় কোনায় ময়লা জমে কালচে দাগ পড়ে, সে স্থানগুলো টুথব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করুন।
৫। ভাল করে পরিষ্কার করা হয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৬। তেল, চর্বিজাতীয় দাগ পড়ে টাইলস যেন নষ্ট না হয়, সে জন্য যেসব স্থানে দাগ পড়বে সঙ্গে সঙ্গে তা সাবানের পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
৭। ১ কাপ ভিনেগারের সাথে ৫ কাপ পানি মিশিয়ে নিন। এবার এটি একটি স্প্রে বোতলে ভরে ফেলুন। তারপর এটি টাইলসের ওপর স্প্রে করে দিন। এভাবে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। দেখবেন সব ময়লা উঠে গেছে টাইলস থেকে। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৮। বেকিং সোডা দিয়েও টাইলসের ময়লা পরিষ্কার করা যায়। একটি কাপড়ে বা স্পঞ্জে বেকিং সোডা নিন। তারপর সেটি দিয়ে টাইলসে ঘষুন। এটি টাইলসের ময়লা পরিষ্কার করার সাথে সাথে টাইলসকে ঝকঝকে করতে সাহায্য করবে।
৯।...[…]