আগামী বছর আসছে গ্যাংস অব ওয়াসিপুর থ্রি
Lifestyle
কাপড়ে ববলিন উঠেছে? কিংবা হাতে পায়ে পার্মানেন্ট মার্কারের দাগ? এই ধরণের ছোটোখাটো নানা সমস্যায় পড়ে থাকেন যে কেউই। দৈনন্দিন জীবনের এইসকল ছোটোখাটো সমস্যা আপাত দৃষ্টিতে সাধারণ মনে হলেও সমাধান এতোটা সহজ কিছু নয়। আজকে জেনে নিন এমনই কছু সমস্যার খুব ভালো এবং কার্যকরী সমাধান।
১) কাপড়ে ববলিন ওঠার সমস্যা
একটু পছন্দের পলিস্টার বা উল জাতীয় কাপড় কিছুদিন ব্যবহারের পরই ববলিন ওঠা শুরু করে দেয় যার ফলে কাপড় একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়। পরার যোগ্য থাকে না। কিন্তু এই ববলিনের সমস্যা সমাধান করে খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন কাপড়টি। জানতে চান কীভাবে? একটি ধারালো রেজর নিন। এই রেজর দিয়ে কাপড়ে বুলিয়ে নিন। দেখবেন খুব সহজেই ববলিন দূর হয়ে যাচ্ছে। কি সহজ সমাধান, তাই না?
২) দেহে পার্মানেন্ট মার্কারের দাগ
কাজ করতে গেলে বা বাচ্চারা হাতের কাছে পেলে গায়ে...
Lifestyle
ছোট বাড়িতে পরিবার নিয়ে আরামে বাস করাটাই বেশ ঝামেলা, তার ওপরে আসবাবপত্র ঠিক করে না গোছানো গেলে তো ঘরে টেকাই যায় না! আপনার বাড়িও যদি দরকারের তুলনায় ছোটই হয়,...
পোকামাকড়ের উপদ্রব এড়াতে
বাড়ছে গরমের তীব্রতা। সেই সাথে বাড়ছে পোকামাকড়ের উপদ্রবও। মশা, মাছি, পিঁপড়া তো বটেই, নানান অচেনা-অজানা পোকামাকড়ের আনাগোনাও দেখা যায় এ সময়ে। পোকামাকড় প্রতিরোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিলে অনেকটা রেহাই পাওয়া যেতে পারে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং একটুখানি সতর্কতা অবলম্বন করে আপনার বাড়িকে করে তুলতে পারেন পোকামাকড়মুক্ত। এ ব্যাপরে রইল কিছু পরামর্শ -
*সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ঘরের দরজা ও জানালা বন্ধ রাখুন। কারণ এ সময়টাতেই মশা ঘরে ঢোকে বেশি। মশা যাতে ঘরে ঢুকতে না পারে তার জন্য জানালায় নেট লাগাতে পারেন।
*বাথরুম বা রান্নাঘর- কোথাও পানি জমতে দেবেন না। ফুলদানীর পানিও প্রতিদিন পালটে ফেলুন। পুরনো ফুলের পাতা বা ডাঁটি যেন পানিতে জমে পচে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
*বাগানে বা বাড়ির আঙ্গিনায় জলাধার থাকলে তাতে মাছ ছাড়ুন। মাছ মশার লার্ভা খেয়ে ফেলে। ফলে পানির কারণে মশার দৌরাত্ম্য বাড়বে না।
*স্টোর রুম, রান্নাঘরের যেখানে ডাস্টবিন রাখেন, আলমারির পেছনের অন্ধকার জায়গা, খাটের নিচ, ঘরের কোনা ইত্যাদি জায়গাগুলো পরিষ্কার রাখুন। কারণ এসব জায়গাতেই থাকে মশার আড্ডাখানা।
*মশার উপদ্রব কমাতে ঘরের অন্ধকার জায়গাতে একটা পাত্রে সামান্য গরম পানিতে কর্পূর মিশিয়ে রেখে দিন।
*খবরের কাগজ, ওষুধের ফয়েল, কফ সিরাপের বোতল ইত্যাদি কাজ শেষের সাথে সাথে ফেলে দিন, জমিয়ে রাখবেন না। এতে মশার উপদ্রব আরো বাড়বে।
*মশার হাত থেকে বাঁচতে ন্যাচারাল মসকিউটো রেপেলেন্ট ব্যবহার করুন। লেমন গ্রাস অয়েল, নিম অয়েল ও ইউক্যালিপটাস অয়েল দিয়ে তৈরি এই মসকিউটো রেপেলেন্ট খুব বেশি ক্ষতিকর নয়। ঘাম ও গরমের কারণে তেল উবে গেলে বার বার লাগান।
*নারকেলে ছোবড়ার সাথে ধুনি মিশিয়ে মাটির পাত্রে রেখে আগুন দিন। এর ধোঁয়ায় মশা-মাছির উপদ্রব কমে যাবে।
*কড়া পারফিউম ব্যবহার করুন। মশা ধারে কাছে আসবে না।
*গাছের কাছে যাতে...[…]
এক বছরের মাঝেই নিজের উপার্জন দ্বিগুণ করার কৌশল
ভাবুন তো , প্রতিমাসে আপনার বর্তমান স্যালারির দ্বিগুণ পরিমাণ টাকা যদি পেতেন তবে কতোই না ভালো হতো? বাড়ি ভাড়া দিতে প্রতি মাসে হিমশিম খেতে হতো না, ভালো রেস্টুরেন্টের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে হতো না, লোনের বোঝাটা একটু হলেও হালকা হতো। আয় দ্বিগুণ করার প্রক্রিয়াটি অসম্ভব মনে হতে পারে, কিন্তু কিছু কৌশল জানা থাকলেই তা হয়ে যাবে অনেক সহজ। চলুন জানি সেই ৮টি উপায়।
১) নিজের দক্ষতা বাড়ান
সবারই কিছু না কিছু ক্ষেত্রে দক্ষতা থাকে, প্রতিভা থাকে, নিজের এসব দক্ষতাকে চিহ্নিত করুন এবং এগুলোকে আরো উন্নত করার জন্য দরকার হলে প্রশিক্ষণ নিন। শুধু তাই নয়, অন্যদের চাইতে আলাদা কোনো দক্ষতা তৈরি করার চেষ্টা করুন যাতে কর্মক্ষেত্রে আপনার কদর দেওয়া হয়।
২) নিজে থেকে অগ্রসর হন
জব ডেসক্রিপশনে যা যা করার কথা তার বাইরেও কিছু কাজ করুন নিজে থেকে। প্রতিষ্ঠানের উপকার হবে এমন কোনো বুদ্ধি খুঁজে বের করুন এবং নিজে থেকেই সে কাজটি করা শুরু করুন। এতে বোঝা যাবে আপনি উন্নতি করতে প্রস্তুত। ফলে আপনার সুনাম তৈরি হবে।
৩) ইন্টারভিউ দিতে পিছ পা হবেন না
বছরে অন্তত একবার হলেও অন্য কোথাও ইন্টারভিউ দিন। এতে অন্যত্র কাজের সুবিধা এবং স্যালারির ব্যাপারে আপনার জানা থাকবে। নিজের প্রতিষ্ঠানেও আরও ভালো কোনো পদে চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিন। এতে হুট করেই দেখবেন খুব ভালো কোন পদে চাকরি হয়ে গেছে। তা না হলেও আপনার রেজুমি সবসময়ে হালনাগাদ থাকবে এবং যে কোনো পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকবেন আপনি।
৪) জ্ঞান বাড়ান
আপনি যে পেশাতেই থাকুন না কেন, জেনে রাখুন তাতে নতুন কিছু শেখার আছে অবশ্যই। প্রশিক্ষণ নিতে কখনোই পিছ পা হবে না। প্রমোশনের জন্যেও আপনাকে যোগ্য করে তুলবে এসব জ্ঞান। আর আপনার...[…]
দীর্ঘ সময় গোলাপ সতেজ রাখার ৬টি উপায়
প্রিয় মানুষটি আপনার জন্মদিনে খুব শখ করে একটি গোলাপ ফুলের তোড়া উপহার দিয়েছে। বাড়িতে ফিরেই তড়িঘড়ি করে ফুলগুলোকে পানিতে রেখে দিয়েছেন। গোলাপ ফুলের সুবাসিত পরিবেশে খুব ভালো একটা ঘুমও দিয়েছেন রাতে। কিন্তু সকালে উঠেই আপনার চোখ ছানাবড়া। একি! সাধের গোলাপ সবই দেখি মরে গেছে!
গোলাপ ফুল খুব সহজেই মরে যায়। বিশেষ করে অন্য রঙের গোলাপ গুলো যেনো একটু বেশিই তাড়াতাড়ি দূর্বল হয়ে যায়। ফুলদানিতে রেখেও বাঁচানো যায়না এই ফুলের রানীকে। কিন্তু আপনি কি জানেন, খুব সহজেই আপনার প্রিয় গোলাপ ফুলগুলোকে সতেজ রাখতে পারবেন বেশ কয়েকটা দিন? তাহলে জেনে নিন কিভাবে দীর্ঘ সময় সতেজ রাখবেন গোলাপ ফুল।
১)পরিষ্কার পানি
গোলাপ ফুলের জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার হচ্ছে পরিষ্কার পানি। প্রতিদিন সম্ভব হলে দুই বার করে ফুলদানীর পানি বদলে দিন। সম্ভব না হলে অন্তত একবার ককরে হলেও বদলে দিন। একই পানি বেশি সময় ধরে রাখলে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় এবং দ্রুত ফুল মরে যায়।
২)অ্যাসপিরিন
অ্যাসপিরিন গোলাপ ফুলের জন্য এসিড নিউট্রিলাইজার হিসাবে কাজ করে এবং ফুলকে সহজে পানি শোষণ করতে সহায়তা করে। গোলাপ ফুল যেই পানিতে রাখবেন তাতে একটি অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট ভালো করে গুলিয়ে মিশিয়ে নিন। এবার গোলাপ ফুল গুলোকে রাখুন। প্রতিদিন পানি বদলানোর পরে একটি করে ট্যাবলেট দিয়ে মিশিয়ে দিন। এভাবে প্রায় ৫ দিন পর্যন্ত ফুল সতেজ থাকবে।
৩)ব্লিচিং পাউডার
ব্লিচিং পাউডার ফুলের পানিতে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে দেয় না। ফলে ফুল বেশিদিন সতেজ থাকে। ফুলদানীর পানিতে ১/৪ চা চামচ ব্লিচিং পাউডার ভালো করে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন পানি বদলানোর পর একই পরিমানে ব্লিচিং পাউডার মিশান। গোলাপ ফুল দীর্ঘ সময় সতেজ থাকবে।
৪)চিনি
চিনি গোলাপ ফুলের জন্য সার হিসাবে কাজ করে। তবে বেশি সময় ধরে পানি না বদলালে পানিতে...[…]
লেবুর যে অসাধারণ ব্যবহারগুলো জেনে রাখা জরুরী
লেবু খুবই পরিচিত একটি ফল। তবে অন্যান্য ফলের মতো লেবু খাওয়া না গেলেও লেবুর রস আমরা খাবারের স্বাদ বাড়ানোর কাজেই ব্যবহার করি। তবে বহুগুণের এই লেবুর ব্যবহার কিন্তু শুধু স্বাদ বাড়ানোই নয়। আরও অসাধারণ সব ব্যবহার রয়েছে লেবুর। লেবুর এইসব অজানা ব্যবহারগুলো ঝটপট নানা সমস্যা সমাধানে কাজে দেবে। তাই জেনে রাখুন লেবুর দারুণ কিছু ব্যবহার।
১) মুখ খুবই তেলতেলে? তেলতেলে ত্বকে খুব সহজেই ময়লা আটকে যায়। এতে করে ত্বক কালচে দেখায় ও ব্রণের উপদ্রব বাড়ে। এই সমস্যার সমাধান করবে লেবু। প্রতিদিন রাতে লেবুর রস একটি তুলোর বলের সাহায্যে ত্বকে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অতিরিক্ত তেলের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
২) বর্ষাকালে পানি জমে থাকে বলে মশার উপদ্রব বাড়তে থাকে। তবে মশা ও পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে খুব সহজেই রক্ষা পেতে পারেন। আপনার লাগবে শুধুমাত্র লেবু ও লবঙ্গ। লেবু মাঝে কেটে দুইখণ্ড করে এতে লবঙ্গ গেঁথে ঘরের কোণে রেখে দিন। দেখবেন মশার উপদ্রব একেবারেই শেষ।
৩) বর্ষাকালে আরও একটি যন্ত্রণা বেড়ে যায়, তা হচ্ছে ঘরের স্যাঁতস্যাঁতে গন্ধ। চিন্তার কিছুই নেই, ঘরে যদি এয়ার ফ্রেশনার নাও থাকে তারপরও ঘরকে সুবাসিত রাখতে পারবেন খুব সহজেই। শুধুমাত্র লেবুর রস একটি স্প্রে বোতলে নিয়ে স্প্রে করুন ঘরের কোণের দিকে। এছাড়াও ব্যবহার করা লেবুর খোসায় পানি দিয়ে দারুচিনি সহ জ্বাল দিয়ে সেই মিশ্রণটিও এয়ার ফ্রেশনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন অনায়েসেই।
৪) চুলে খুশকির সমস্যা অতিরিক্ত বেড়ে গিয়েছে? এক কাজ করুন, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে মাথার ত্বকে ভালো করে ঘষে লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। খুশকির পাশাপাশি অতিরিক্ত রুক্ষতাও দূর হয়ে...[…]
আসবাব পরিষ্কার করার স্প্রে তৈরি করুন নিজেই
চেয়ার-টেবিল, ফ্রিজ, কিচেন সিঙ্ক এসব পরিষ্কার করতে যে ক্লিনার ব্যবহার করা হয় তা দামী এবং বেশীরভাগ সময়েই ক্ষতিকর রাসায়নিকে তৈরি। এর চাইতে নিজেই তৈরি করে নিন না এসব পরিষ্কার করার একটি স্প্রে! বলতে গেলে কোনো খরচই হবে না আর মোছামুছি শেষে মিষ্টি একটি গন্ধ ছড়িয়ে পড়বে আপনার ঘরে।
উপকরণ:
- ২ কাপ লেবু এবং কমলার খোসা
- ২ কাপ ভিনেগার
- মেশানোর জন্য কাঁচের কৌটা
- স্প্রে বোতল
প্রণালী:
১) কাঁচের কৌটার তলায় লেবু এবং কমলার খোসা দিয়ে একটি স্তর তৈরি করুন। এর ওপরে ঢেলে দিন ভিনেগার। কৌটার মুখ বন্ধ করে একটি অন্ধকার, ঠাণ্ডা জায়গায় রেখে দিন এক সপ্তাহ। কিচেন ক্যাবিনেট, আলমারি বা ক্লজেটের এক কোনায় রেখে দিতে পারেন।
২) লেবু এবং কমলার খোসায় থাকে লিমোনিন, এটি ঘর পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আর ভিনেগার জীবাণু ধ্বংস করে। দুটি একসাথে রাখার ফলে যে মিশ্রণ তৈরি হয় তা ক্লিনার স্প্রে এর মতোই কাজ করবে। এক সপ্তাহ পর কৌটা থেকে তরলটুকু ছেঁকে স্প্রে বোতলে ভরে নিন। তৈরি হয়ে গেলো আপনার আসবাব পরিষ্কার করার স্প্রে।
৩) এই স্প্রে ব্যবহার করে পরিষ্কার করতে পারেন কাঠের আসবাবপত্র, কিচেনের বিভিন্ন অনুষঙ্গ এমনকি বাথরুম পরিষ্কার করতেও একে কাজে লাগাতে পারেন।[…]
ঘরেই তৈরি করুন সুগন্ধি লেমন সোপ
নিজ হাতে এটা সেটা তৈরি করতে এবং অন্যকে উপহার দিতে ভালোবাসেন অনেকেই। আজ শিখে নিন লেমন সোপ তৈরির কৌশল। নিজের রান্নাঘরের টুকিটাকি দিয়েই তৈরি করতে পারবেন এই সাবান। আর এতে সময়ও লাগবে খুবই কম।
উপকরণ:
- সুগন্ধি ছাড়া গ্লিসারিন সাবান
- লেবু
- ব্লেন্ডার
- কাঁচের বোল
- প্লাস্টিকের চামচ
- সাবানের ছাঁচ
- অল্প অলিভ অয়েল
প্রণালী:
১) গ্লিসারিনের সাবান কেটে টুকরো করে নিন এবং কাঁচের বোলে করে মাইক্রোওেভ ওভেনে ৩০ মিনিট রেখে গলিয়ে নিন। বের করে চামচ দিয়ে নেড়ে পুরোপুরি গলিয়ে নিন কারণ কিছু বড় টুকরো শক্ত থাকতে পারে। ২-৩ বার ওভেনে দিতে হতে পারে।
২) লেবু ধুয়ে গ্রেটার দিয়ে এর ওপরের খোসা ঝিরিঝিরি কুচি করে নিন। টাটকা লেবু ব্যবহার করবেন যাতে সুবাস খুব সুন্দর হয়।
৩) সাবানের ছাঁচের ভেতরে হালকা করে অলিভ অয়েলের প্রলেপ দিয়ে নিন।
৪) গলিত গ্লিসারিন একটু ঠাণ্ডা হয়ে এলে এতে লেবুর খোসা কুচি ঢেলে মিশিয়ে নিন। পছন্দের রঙ এলে মেশানো বন্ধ করে ছাঁচে ঢেলে নিন।
৫) স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এক ঘন্টা রেখে দিন ছাঁচটি। এরপর ফ্রিজে রাখুন আরেক ঘন্টা। এতে সাবান সহজে সেট হবে এবং ছাঁচ থেকে বের করতে সুবিধা হবে।
তৈরি হয়ে গেলো সুগন্ধি লেমন সোপ। একে ছুরি দিয়ে ইচ্ছেমত আকৃতিতে কেটে নিতে পারেন, উপহার দিতে পারেন প্রিয়জনকে। তিন মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এই সাবান।[…]