বিশ্বকাপের সবচেয়ে সুশৃঙ্খল দল বাংলাদেশ
Lifestyle
প্রয়োজন ও গুরুত্ব অনুসারে যে সকল আসবাবপত্র প্রায় নিত্য প্রয়োজনীয় তার মধ্যেই অন্যতম হলো টিভি। টেলিভিশন কোথায় রাখবেন বা কোথায় রাখা উচিত আজ আমরা তাই জানবো-
* টিভি সেটটি বেডরুমে না রাখাই ভালো৷ যদি একান্তই রাখতে চান তাহলে শয়নকক্ষের উত্তর-পশ্চিম কোণে রাখতে পারেন৷
* সব থেকে ভালো হয় ড্রয়িং/লিভিং রুমের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে যদি আপনার টিভি সেটটি রাখতে পারেন৷
* বেডরুমে যদি রাখেন তবে খাটের থেকে কমপক্ষে দু'মিটার দূরে রাখবেন৷
* আর তা যদি ড্রয়িং/লিভিং রুমে হয়, তাহলে তার সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্টের থেকে দু-তিন মিটার দূরে রাখা উচিত৷
...ডিভিডি প্লেয়ার, সেট-টপ বক্স, ডিটিএইচ, মিউজিক সিস্টেমের ক্ষেত্রেও উপরিউক্ত টিপস প্রযোজ্য। তাই টেলিভিশনের অবস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্য ও মিউজিক সিস্টেমের প্লেসমেন্ট হওয়া উচিত৷
টিপস- এই সমস্ত ইলেকট্রিকাল গ্যাজেটের 'ভলিউম লেবেল' অত্যন্ত চড়া না হওয়াই বাঞ্ছনীয়৷ অত্যন্ত উচ্চ স্তরের যেকোনো শব্দ গৃহস্থ...
Lifestyle
আবেগের আতিশয্য, বিষন্নতা, বিশ্রামের অভাব ইত্যাদি নানা মানসিক সমস্যা অনেকের ক্ষেত্রেই শারীরিক বিষয়ে চলে যায়। আর এর ফলে অনেকেরই দেহের পরিবর্তন হতে পারে। কিছু উপায় যা আপনার মানসিক সমস্যাকে...
পেটের মেদ কমিয়ে ফিট থাকুন
পেটের মেদ কমানোর কয়েকটি উপায় চলুন জেনে নেই-
*আপনার যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকে তাহলে আরেকবার ভাবুন। কারণ অসময়ের ঘুম আপনার শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট করে দেয়। এর ফলে আপনার শরীরে খাদ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। পেটে চর্বি জমার প্রবণতা প্রায় ৫গুন বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও শরীরে হরমোনের ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। যা আপনার মুটিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ। তাই মেডিক্যাল সায়েন্সের ভাষায় রাতের ৭ঘন্টা ঘুমই শরীর ঠিক রাখতে শ্রেষ্ঠ।
*বেশিরভাগ মানুষই মনে করে জিম করা বা কষ্টকর ব্যায়ামই দিতে পারে পেটের মেদ থেকে মুক্তি। কিন্তু এ ধারণা ভুল। কারণ ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম আপনি যদি নিয়মিত করতে পারেন তাবে এগুলোই আপনার জন্য যথেষ্ট। যেমন ফ্লোর ক্রাঞ্চেস্, বার-পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট, পুশ-আপস্, চেয়ার ডিপস্ ৩০ সেকেন্ড করে দিনে ৪-৫ বার করে দেখুন। এর পাশাপাশি প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণ হাটুন।
*পেটের মেদ কমাতে ৮০ ভাগ ভূমিকা রয়েছে সঠিক খাদ্যের। সঠিক খাদ্য বলতে বোঝানো হয় যেগুলো ক্যালরি কমাতে সাহায্য করে যেমন প্রোটিন বা আমিষ, শাক-সব্জি, শস্যদানা ইত্যাদি। খাদ্য তালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনির বদলে সুক্রোলোজ (যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগার ফ্রি নামে পাওয়া যায়) ব্যবহার করুন। প্রতিবার চায়ের কাপে চিনির বদলে মধু ব্যবহার করুন। এতে চিনির বিকল্পও হবে, পাশাপাশি পেটের মেদও কমবে।
*ভিটামিন সি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। টক জাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। এই উপাদানটি আমাদের শরীরে সেই হরমোনটির ব্যালেন্স ঠিক রাখে যেটি শরীরে মেদ নিয়ন্ত্রন করে। ভিটামিন সি কারনিটিন নমক প্রয়োজনীয় একটি উপাদান তৈরী করে, যা শরীরে চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে।
*জিনিসটি অনেকটা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো। বর্তমান সময়ে ওমেগা-৩ ফ্যাট নিয়ে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে। হবেই না কেন? যদিও এটি নিজেই...[…]
বিষণ্নতা থেকে দূরে থাকুন
*নিজের ভেতরের আত্মসম্মানকে জাগিয়ে তুলুন। আর এজন্য নিজেকে ভালবাসতে শিখুন। আপনি যেমন নিজেকে ভালবাসেন ঠিক সেভাবেই স্বীকার করে নিন এবং উপস্থাপন করুন। এক মুহূর্তের জন্যও নিজেকে অন্য কারো সাথে তুলনা করে হতাশা ডেকে আনবেন না। অন্য কারো কথায় নিজের স্বত্বাকে বিসর্জন দেবেন না। যে যে কাজ আপনার জন্য ভালো এবং আপনাকে আনন্দ দেয় সেইসব কাজ করুন। অন্য কারো কথায় কান দিয়ে নিজেকে খুশি পাওয়া থেকে বঞ্চিত করবেন না।
*অতীত কষ্টের স্মৃতি আঁকড়ে ধরে রাখলে বর্তমানে সুখী হওয়া যায় না। জীবন অনেক ছোট। এর মধ্যে অতীতকে বারবার মনে করে বর্তমানে অসুখী হওয়া বোকামি। ক্ষমা করা শিখুন, অতীতকে ঝেড়ে ফেলুন, আত্মবিশ্বাসী হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখুন।
*অতীতে কি হয়েছিলো, ভবিষ্যতে কি হবে এইসব ব্যাপারে মাত্রাতিরিক্ত চিন্তা বর্তমানের খুশিকে নষ্ট করে দেয়। সব ব্যাপারে অতীতকে ভেবে কষ্ট ডেকে আনবেন না। বর্তমানের সব ছোটোখাটো সব কিছু থেকে আনন্দ পেতে শিখুন। যতটুকু ভাবলে আপনার বর্তমান জীবনে কোন প্রভাব পড়বে না ততটুকুই ভাবতে শিখুন।
*বর্তমানে আপনার সার্বিক পরিস্থিতি ভাল নাও থাকতে পারে। হতে পারে পড়াশুনায় সমস্যা, চাকরির সমস্যা, ব্যবসার সমস্যা এমনকি পারিবারিক বা অন্য কিছু। এই পরিস্থিতিতে ঘাবড়ে না গিয়ে ধৈর্য্যের সাথে সব কিছু মোকাবেলা করতে হবে। এমনও হতে পারে খারাপের মধ্যে ভাল কিছু অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। কারণ আপনি নিজের অবস্থানে সন্তুষ্ট না থাকলে নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন। নতুন উদ্যামে শুরু করলে অবশ্যই আপনি আরো ভালো অবস্থায় উপনিত হতে পারবেন। তাছাড়া হাল না ছেড়ে দিয়ে প্রচেষ্টাকে অব্যাহত রাখুন।
*মনে রাখবেন প্রথম ভালোবাসা হচ্ছে নিজেকে ভালোবাসা। আপনি নিজেকে ভালোবাসতে না পারলে অন্য কারো থেকে ভালোবাসা আশা করা যায় না। মানুষ আপনার সম্পর্কে কী চিন্তা করবে এইসব...[…]
নারীর আচরণ
আসুন জেনে নেয়া যাক পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে খুশী করার কিছু সহজ কৌশল। যার মাধ্যমে আপনি হয়ে উঠতে পারেন সবার ভালোবাসার পাত্রী-
•নিজের শ্বশুরবাড়ির সম্পর্কে অন্যের কাছে কথা বলবেন না। আপনি হয়তো বলবেন একভাবে তাদের কাছে পৌঁছাবে অন্যভাবে। এতে করে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হবে। আপনি তাদের অপছন্দের পাত্রে পরিণত হবেন।
•সবার সঙ্গে ভালো যোগাযোগ রাখুন। কাজটি করতে পারলে শ্বশুর বাড়িতে আপনি সকলের মন খুব সহজেই জয় করে নিতে পারবেন।
•আপনার কাছে যদি কোনো বিষয় খটকা লেগে থাকে, তবে তা সরাসরি বলে পরিস্কার করে নিন। সরাসরি বললে অনেকে অনেক কিছু মনে করতে পারে। কিন্তু সব বিষয়ে পরিস্কার থাকা ভবিষ্যতের জন্য ভালো।
•সবার সঙ্গে মন পরিষ্কার করে কথা বলুন। এতে শ্বশুরবাড়ির মানুষ জন আপনার গতিবিধি বুঝতে পারবে। তাদের মনের ভুল ধারণা দূর হবে।
•কোন কিছু নিয়েই অহংকার করবেন না। হতে পারেন আপনি অনেক শিক্ষিত সুন্দরী বা ধনী পরিবারের মেয়ে। কিন্তু শ্বশুরবাড়িতে সবার মন জয় করুন বিনয়ী হয়ে। বিনয় এমন একটা গুণ যাতে কেউ হিংসা করতে পারেনা।
•অনুষ্ঠান কিংবা উৎসবে সবার পছন্দ অনুযায়ী উপহার দিতে একেবারেই ভুল করবেন না। উপহার এমন একটি জিনিস যা সব বয়সের মানুষের মন জয় করার জন্য যথেষ্ট।
•কারো কাছ থেকে একটু উপকার পেলেও তাক খুশী করার চেষ্টা করুন। সুযোগ পেলেই তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন । এতে করে তার মনে আপনি জায়গা করে নিতে পারবেন খুব সহজে।
•স্বামী-স্ত্রী দুজন দুজনকে মন থেকে ভালোবাসুন , একে অপরের মনের চাওয়া গুলো গুরুত্ব দিয়ে পুরণ করুন।
•মানুষ তাকেই মনে রাখে, পছন্দ করে- যিনি বিপদের সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। শ্বশুরবাড়িতে কারো বিপদে আপদে অবশ্যই দ্রুত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।
…সংসার সুখময় করতে নারীর ভুমিকা অপরিসীম। নিজে সুখী থাকুন, সঙ্গে...[…]
ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগান
*একে অপরের সঙ্গে যতটা বেশি কথা বলবেন, দেখবেন সব সহজ হয়ে যাচ্ছে। অতীতে যে যে কারণে ভাঙন ধরেছিল সেগুলো শুধরাতে কথা বলা সাহায্য করবে। তবে হ্যাঁ, যখন কথা বলবেন নিজের পুষে রাখা রাগগুলো সব ঝেড়ে কাষবেন একে অপরের সামনে। কিন্তু দোষ ধরা যাবে না। আসলে পরিস্থিতি যাতে আরও ঘোলাটে না হয়, তার জন্যই তো সাহস করে কথা বলে উঠতে পারেননি। তাই নিজের ইগোগুলোকে পাশে রেখে এসে কথা বলুন দেখা করুন।
*নতুন করে পুরনো সম্পর্ক ফিরে পেতে যেটা দরকার একটু বেশি মনোযোগী হওয়া সম্পর্কটা নিয়ে। পেশাদারিত্ত আর উদাসীনতা দূরে সরিয়ে মন দিন আপনার সঙ্গীর প্রতি। কাজের ফাঁকে এক আধটা এস এম এস। কিংবা হঠাৎ অফিস থেকে ফিরে সিনেমায় চলে যাওয়া... এই সব। আপনার সঙ্গীকে ছাড়া যেতে হবে এমন সব সামাজিক অনুষ্ঠান কদিনের জন্য বাদ দিন।
*যদি বুঝতে পারেন দুজনে একসঙ্গে বেশি সময় কাটালেই নিরাপদ। তাহলেই দেখবেন ধীরে ধীরে সব স্বাভাবিক হচ্ছে। সেক্ষেত্রে কার্যকরি হতে পারে ডেটিংয়ে যাওয়া। আপনার শহরের অচেনা জায়গায় ঘুরে আসতে পারেন দুজনে। সম্পর্কের একঘেয়েমি কাটাতে এগুলো সাহায্য করবে।
*মনের কথা, একান্ত ঘনিষ্ট হওয়া যত বেশি স্থাপিত হবে ততো দুজনের মধ্যে একাত্মতা বাড়বে।
*একতরফা বকবক নয়। এবার একটু শোনার মানসিকতা তৈরি করুন। আপনি যদি চান আপনাকে সে গুরুত্ব দিক, তাহলে প্রয়োজন আপনারও তাঁকে একটু বেশি গুরুত্ব দেওয়া। আপনার একতরফা বয়ান বার্তা শুরু করার আগে প্রয়োজন সে কী বলতে চায় সেটা শোনার। ও একটু বোঝার। তার কী মত সেটা না জেনেই একতরফা ফয়সালা শোনানোর গোঁ থাকলে ত্যাগ করতে হবে সেটাকেও। আপনার মনের যে সব কৌতুহল, সময় দিলে দেখবেন আপনার সঙ্গী ধীরে ধীরে তার উত্তর দিতে শুরু করেছে।
...অনেক...[…]
আপনি যা করবেন আপনার সন্তান তাই শিখবে
শিশুরা যখন সবে এক পা-দুই পা করে হাঁটতে শেখে, তখন সব বিষয়েই তারা খুব জেদ করে। দুর্বার ক্রোধের এ বিষয়টি খুবই সাধারণ এবং স্বাভাবিক। এ বয়সী শিশুদের এ স্বভাবের কারণেই একে ‘ভয়ানক দুই’ বলে আখ্যায়িত করা হয়।
এ বয়সী শিশুদের মনোভাব খুব দ্রুত পরিবর্তিত হয়। যদিও তাদের আবেগ খুব তীব্র হয়, কিন্তু সে অনুভূতির ঝোঁক খুব স্বল্পস্থায়ী হয়। আপনি স্তব্ধ হয়ে দেখবেন যে কিভাবে আপনার সবে হাঁটতে শেখা সন্তান কিছুক্ষণ আগে তার প্রিয় টিভি শো তে দেখানো একটি খেলনার জন্য হিস্ট্রিয়াগ্রস্তের মতো চিৎকার করছে। তবে ভাবনার কিছু নেই, এটা ওই বয়সী শিশুদের একটি স্বাভাবিক প্রবণতা।
এ বয়সী বাচ্চারা খুব অধিকার সুলভ। তাদের নিজেদের জিনিসগুলো তারা অন্য কারো সঙ্গে ভাগ করতে চায় না। যে কারণে কেউ তার প্রিয় কোনো খেলনা বা জামা-জুতো ধরলে কিংবা চাইলে শিশুটি হয়তো সে মানুষটিকেই অপছন্দ করতে শুরু করবে! তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তারা অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে থেকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করে।
জন্মের কয়েক বছরের মধ্যেই আপনার শিশু পরিবার বা কাছের বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করবে। সেই সঙ্গে তার স্কুলের বা অন্য বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলতে, নতুন কিছু শিখতে বা খেলতে পছন্দ করবে। এমনকী যে আবেগজনিত অনুভূতিগুলো বাড়া এবং সামাজিক দক্ষতার বিষয়টি স্কুলের প্রস্তুতির জন্য কাজ করে।
**শিশুকে শেখান সামাজিক হতে
আপনি হয়ত চিন্তায় আছেন কিভাবে সন্তানকে সামাজিক হতে শেখাবেন কিংবা কিভাবে শেখাবেন অন্যের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করতে হয়। অন্যের আবেগে কিভাবেই বা সাড়া দিতে হয়! কেননা সামাজিক কর্মদক্ষতাই শুধু সঙ্গীকে সহায়তা করার একমাত্র ক্ষমতা নয়। সেই সঙ্গে এটা সহানুভূতি, অনুভূতি প্রকাশ, কিংবা উদারতার বিষয়ও বটে। তবে চিন্তার কিছু নেই, সৌভাগ্যবসত এমন অনেক বিষয়ই আছে যা আপনার...[…]
হাই হিলে ক্ষতি
সৌন্দর্যের অন্যতম মাপকাঠি হিসেবে উচ্চতাকে ধরা হয়। তাই জুতার হিলের চাহিদাও বেড়ে গেছে দ্বিগুণ ভাবে। কিন্তু সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি আপনাকে সতর্ক হতে হবে কারন হাই হিলে হাই রিস্ক। চলুন জেনে নেই এ সম্পর্কে-
*সৌন্দর্য বাড়াতে বেশি উঁচু হিল পরলে হাঁটুর এবং পায়ের ক্ষতি হতে পারে।
*হাই হিলে সাময়িক উচ্চতা হয়তো বাড়বে। কিন্তু পরে চিরকালের জন্য খুঁড়িয়ে হাঁটতে হতে পারে। অস্থি বিশেষজ্ঞদের কাছে এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সংখ্যায় অল্পবয়সী রোগী আসছেন গোড়ালি বা হাঁটুর ব্যথা নিয়ে। আর এই ব্যাথার কারণ জুতোর হিল।
*অস্বাভাবিক উঁচু হিল পরায় গোড়ালি উঁচু হয়ে থাকে। যখন-তখন অনিয়ন্ত্রিতভাবে এদিক-সেদিক বেঁকে যায় পা। ফলে হাঁটুতে অস্বাভাবিক চাপ পড়ে। ক্ষয়ে যাচ্ছে হাঁটুর মালাইচাকির পেছনের কার্টিলেজ। অস্টিও-আর্থ্রাইটিস দেখা দিচ্ছে এ কারণে।
...অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে- গোড়ালি, হাঁটু ও কোমর ঠিক রাখতে মেয়েদের জন্য সু বা ব্যাকস্ট্র্যাপ দেওয়া কম হিলের জুতা সবথেকে ভাল। তারা আরো জানিয়েছেন, হিল পরার ইচ্ছা হতেই পারে, তবে তার জন্য একটু সতর্ক থাকা প্রয়োজন- যেখানে অল্প হাঁটতে হবে, সেখানে উঁচু হিল পরা যেতে পারে। কিন্তু প্রতিদিনের জীবনে হাঁটাহাঁটির ক্ষেত্রে সামান্য উঁচু বা ফ্ল্যাট জুতোই ভাল। কারণ শারীরিক সুস্থ্যতা না থাকলে সৌন্দর্য্য অধরাই থেকে যাবে। সুতরাং হাই হিল ব্যবহারে একটু সাবধান থাকুন।[…]