লাল শাপলার রাজ্যে ভ্রমণ।
Lifestyle
আমাদের মানসিক শান্তি দিনে দিনে দূরে চলে যাচ্ছে ব্যস্ততার কারনে। শত ব্যস্ততার মাঝেও মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক করে শান্তি বজায় রাখার কয়েকটি কৌশল নিচে দেয়া হল-
*যে কোনো চাপের মুহূর্তে মানুষের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হলো ঘন ঘন শ্বাস নেওয়া ও ছাড়া। তবে এটি তারা না বুঝেই করে। একটি ঝামেলাপূর্ণ কাজ শেষ হওয়ার পর মানুষ দীর্ঘশ্বাস নেয়। একে বলা হয় ‘হাফ ছেড়ে বাঁচা।’ আর এ দীর্ঘশ্বাস ছাড়ার বিষয়টি মানসিক চাপ কমাতে কাজ করে। কয়েকবার দীর্ঘশ্বাস ফেললে তা সবচেয়ে ভালো কাজ করবে।
*একের পর এক অক্ষর সাজিয়ে সুন্দরভাবে হাতের লেখার অনুশীলন করুন। আর এজন্য প্রতি মুহূর্তে সচেতনতার চর্চাও হয়। এ ধরনের আরও সৃজনশীল অনুশীলনের মধ্যে রয়েছে বাগান তৈরি ও সঙ্গীতচর্চা।
তবে এসব কাজ করতে হবে একমনে। এ ধরনের সৃজনশীল কাজ করার সময় যদি আপনি কম্পিউটার, ইন্টারনেট কিংবা টিভি চালু রাখেন...
Lifestyle
বউ শ্বাশুড়ি সম্পর্ক যুগে যুগে সবচেয়ে আলোচিত সম্পর্ক আর এই সম্পর্ক সবসময়ই এক ধরনের জটিলতার মধ্য দিয়ে যায়। আর এটার মূলত কারণ হলো একে অপরের প্রতি সমান শ্রদ্ধা ও...
খরচ বাঁচানোর কিছু টিপস
আমরা সাধারণত প্রয়োজনেই টাকা ব্যয় করে থাকি কিন্তু মাঝেমাঝে অযথায় অতিরিক্ত টাকা ব্যয় হয়ে যায়। কিন্তু সবকিছুর মধ্যে কিছু বিষয় বিবেচনা করে চলতে পারলে খরচের লাগাম অনেকটাই সামলে ধরা যায়।
*মাসের শুরুতেই পুরো মাসের খরচের একটা বাজেট তৈরি করে নিয়ে যদি খরচ করতে পারেন, তবে অনেকটাই অপ্রয়োজনীয় ব্যয় রোধ করা যাবে। কি কি লাগবে, কোথায় কত টাকা ব্যয় করবেন এইসব প্ল্যান করে নিয়ে যদি খরচ করেন তবে বাহুল্য ব্যয় অনেকটাই কমে যাবে।
*দিন দিন যে হারে জ্বালানী তেল, গ্যাসের দাম বাড়ছে তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে গাড়ি, সিএনজি ভাড়াও। এইসব দিক বিবেচনা করে যাতায়াতের জন্য পাবলিক বাস ব্যবহার করলে খরচ অনেক কমে যাবে। কোথাও তাড়াতাড়ি যাবার তাড়া থেকে ক্যাব বা সিএনজি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু তাড়াহুড়া না করে যদি হাতে অনেকটা সময় নিয়ে গন্তব্যদের দিকে রওনা হন তবে ক্যাব বা সিএনজির ভাড়াটা বেঁচে যায়।
*আজকাল প্রয়োজনে, অপ্রয়োজনে মোবাইলে দীর্ঘ সময় কথা বলার একটা ট্রেন্ড চালু হয়েছে। তাই বলে যখন তখন কথার ফুলঝুড়ি ফোটানোর মানে নেই। ইদানীং আরও একটা ব্যাপার লক্ষ্য করা যায় প্রতিদিন মোবাইলে ফ্লেক্সিলোড সিস্টেম চালু হবার পর থেকে ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যায়। এক্ষেত্রে যেটা হয় সেটা হল প্রায় প্রতিদিনই অল্প অল্প করে ব্যালেন্স রিচার্জ করা হয়। এতে দেখা যায় মোবাইল বিলের সঠিক কোনো হিসাব থাকছে না। অনেক বেশি খরচ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু যদি হিসাব করে মাসের শুরুতে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যালেন্স মোবাইলে রিচার্জ করেন তবে সেই লিমিটের মধ্যে মাস শেষ করতে চেষ্টা করুন। এতে ব্যয় অনেকটাই কমে যাবে।
*আজকাল সবাইকে বেশি বাইরের খাবার, ফাস্ট ফুড এইসব খেতে দেখা যায়। বন্ধুদের সাথে কফি শপে,...[…]
সুখী থাকার টিপস
সুখ কি? না যায় দেখা, না যায় ধরা। পুরোটায় অনুভূতির ব্যপার। একজন সুখী ও আশাবাদী মানুষ যে কোনো পরিস্থিতিতে সাহস ধরে রাখে। যোগ্যতা রাখেন নিজেকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার। তবে সবসময় নিজের ভেতর সুখ ধরে রাখাও একটা বড় ধরণের চ্যালেঞ্জ। অথচ, খুব সহজ কিছু উপায় অবলম্বন করে আমরা সবাই সুখী থাকতে পারি।
* ইতিবাচক চিন্তা আপনার কাজকে যতখানি সামনে নিয়ে যেতে পারে, তা আর অন্য কিছুতেই সম্ভব নয়। যদি আজ কোনো ব্যর্থতা আসে, তাহলে ভাববেন না, আপনি সবসময়ই ব্যর্থ। কাল অবশ্যই সাফল্য আসবে। কাজেই নিজের প্রতি ইতিবাচক চিন্তা ধরে রাখুন। সকল ক্ষেত্রে বাধার কথা মাথায় না রেখে সাফল্যের কথা ভাবুন। সে উদ্দেশ্যেই কাজ করুন।
* নিজের মন-মানসিকতা এমন ভাবে তৈরি করুন, যাতে নিজেকে ভাবতে পারেন পৃথিবীর সবচাইতে সুখী মানুষ। সুখী থাকতে প্রয়োজনীয় হল নিজেকে বিশ্বাস করা। কখনো নিজের সঙ্গে অন্যায় করবেন না। কোনো কাজে ভুল হলে নিজেকে দোষারোপ করবেন না। অযথা অন্যের উপরও দোষ দেবেন না।
* আমাদের জীবনে অনেক ধরনের শখ আহ্লাদ থাকে। কিন্তু সব শখ পূরণ করা সম্ভব না, তবে হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। নিজের ভাগ্যের উপর ছেড়ে দিন। আর সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা চালান। ভাবতে শিখুন, জীবনে যা পাবেন তা শ্রেষ্ঠ উপহার।
* ক্ষমাশীল হওয়া জীবনের সবচাইতে বড় গুণ। যখন নিজের অপরাধ ও অন্যের অন্যায় ক্ষমা করে দিতে পারবেন, তখন নিজেকে পৃথিবীর সবচাইতে সুখী মানুষ মনে হবে। সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকার চেষ্টা করুন।
* শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে নিয়মিত অনুশীলন করুন। কারণ স্বাস্থই সকল সুখের মূল। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। বাইরের খাবার, ফাস্ট ফুড ত্যাগ করুন। মাঝে মাঝে জোরে নি:শ্বাস নিন। নিয়মিত হাঁটা এবং ব্যায়াম এর অভ্যাস...[…]
খাওয়ার পর খারাপ অভ্যাস
খাওয়ার পর অনেকেরই নানান ধরনের অভ্যাস থেকে থাকে। তবে এর অনেকগুলোই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই খাওয়ার পর কিছু কিছু অভ্যাস এড়িয়ে চলাই ভালো।
*গোসলের পরপর হাত এবং পায়ের রক্ত চলাচলের পরিমাণ বেড়ে যায়। অন্যদিকে পাকস্থলিতে রক্ত চলাচলের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা কমে যায়। আর খাওয়ার পর পেটে পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত চলাচল খুবই জরুরি। তা না হলে খাবার হজমে ব্যাঘাত ঘটে। তাই খাওয়ার ঠিক আগে বা পরে গোসল করা উচিত নয়।
*যারা নিয়মিত সিগারেটে অভ্যস্ত তারা খাওয়ার পর পরেই সিগারেট খেয়ে থাকেন। অনেকেই মনে করেন ভারি খাবার খাওয়ার পর সিগারেট হজমে সাহায্য করে, তবে এই ধারণা একেবারেই ঠিক নয়। ধূমপান বরাবরই শরীরের জন্য ক্ষতিকর, খাওয়ার পরই যদি সিগারেট খাওয়া হয় তাহলে ক্ষতির পরিমান প্রায় ১০ গুণ বেড়ে যায়।
*ফল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। ওজন কমাতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও জুরি নেই ফলের। তবে রাতে বা দুপুরের খাবারের পরপর ফল না খাওয়াই ভালো। কারণ খাওয়ার পর ফল খেলে তা খাবার হজমের পর পাকস্থলি থেকে অন্ত্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তাই ডাক্তাররা খাবার খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে বা পরে ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
*চায়ে আছে অ্যাসিডিক উপাদান। আর প্রোটিনের সঙ্গে অ্যাসিড বিপরীত প্রতিক্রিয়া করতে পারে যা হজমে সমস্যা করে থাকে। অনেকে সকালে ঘুম থেকে উঠেই নাস্তার আগেই চা পানে অভ্যস্ত। তবে এই অভ্যাস যত দ্রুত সম্ভব ত্যাগ করা উচিত। বরং খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা পর চা পান করা উচিত।
*দাওয়াতে গিয়েছেন। পেট পুরে খাবেন বলে প্যান্টের বেল্ট ঢিলা করে খেতে বসলেন। তবে খেতে বসার আগে যদি বেল্ট ঢিলা করে নেওয়া হয় তাহলে খাওয়ার পরিমাণও বেড়ে যায় আর ফলে ওজনও...[…]
খাদ্য অভ্যাস হোক স্বাস্থ্য সম্মত
যে অভ্যাসগুলো সামাজিক ও স্বাস্থ্য সম্মত তাই ভালো অভ্যাস। জীবনধারণের জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালো অভ্যাস প্রয়োজন। এই ভালো অভ্যাস গুলোর মধ্যে ১ টি হল ভালো খাদ্য অভ্যাস। ভালো খাদ্য অভ্যাস বলতে শুধু ভালো ভালো খাবার খাওয়াকে বুঝায় না। ভালো খাদ্য অভ্যাস বলতে বোঝায় যা স্বাস্থ্যসম্মত। এই অভ্যাসই কিন্তু আমাদের শরীরের সুস্থতার সাথে সাথে মনকে প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে। তবে খাদ্য অভ্যাসকে উত্তম করতে চাইলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।
* ঠিক সময় মত খাবার গ্রহণ করতে হবে। প্রতিদিন একই সময় খাবার গ্রহণ করা উচিত। তা হলে ঐ একই সময়ে আমদের মস্তিস্ক আমাদের খাবারের কথা জানান দিবে।
* সকালে একটু ভারী খাবার, দুপুরে ও রাতে হালকা খাবার গ্রহণ করা উচিত। রাতে ভারী খাবার খেলে তাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
* রাতে ঘুমানোর ৩-৪ ঘণ্টা আগে খাবার খাওয়া উচিত। একবারে অনেক খাবার গ্রহণ না করে অল্প অল্প করে খাবার গ্রহণ করা উচিত।
* খাবার প্রস্তুত ও গ্রহণের সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করতে হবে।
* মৌসুমি ফল বেশি গ্রহণ করতে হবে।
* যে খাদ্য যে এলাকায় সহজলভ্য সে খাবার দিয়ে দৈনিক খাদ্যের তালিকা তৈরি করতে হবে।
* প্রতিদিন খাদ্যের ৫ টি মৌলিক গোষ্ঠী থেকে খাবার থাকতে হবে।
* খাদ্যের পুষ্টিমূল্য ঠিক রেখে রান্না করা ও সঠিক নিয়মে সংরক্ষণ করতে হবে।
* বেশি মসলা ও চর্বি যুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।
* খাদ্যে যেন বৈচিত্র্য থাকে, অর্থাৎ প্রতিদিন একই ধরনের খাবার বিরক্তির কারণ হতে পারে। তাই খাবারের মেন্যু পরিবর্তন করতে হবে।
* খাদ্যের রঙ যথাসম্ভব পরিবর্তন না করে আকর্ষণীয় খাদ্য প্রস্তুত করতে হবে। তাহলে খাবারের প্রতিও আকর্ষণ বাড়বে।
* প্রচুর পরিমানে হলুদ, সবুজ শাক সবজি এবং সেই সাথে ফল খেতে হবে।...[…]
ঝগড়ার পর সম্পর্ক মধুর করার কয়েকটি টিপস
সম্পর্কে থাকলে দুজনের মধ্যে ঝগড়া, কথা কাটাকাটি বা তর্ক হতেই পারে। এটি খুব স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয় যখন দুপক্ষ তা ধরে নিয়ে বসে থেকে অনেকটা সময় পার করে দেন। বুকের ভেতর অভিমান জমিয়ে রেখে কষ্ট পেতে থাকেন। এবং এভাবেই দূরত্বের সৃষ্টি হতে থাকে সম্পর্কে। তাই ঝগড়ার পর সম্পর্ক আবার নতুন করে মধুরতা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে দুজনকেই। এতে করে দুজনের প্রতি শ্রদ্ধাও বাড়বে এবং সম্পর্কও হবে দীর্ঘস্থায়ী।
*ঝগড়া চলাকালীন কথা গুলো যতো ধরে বসে থাকবেন ততোই সম্পর্কে এর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকবে তাই ধরে নিয়ে বসে থাকার মনোভাব বাদ দিন। ঝগড়া যে ব্যাপারটি নিয়েই হোক না কেন তা মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করুন সেখানেই। এর রেশ টেনে পড়ে আবার ঝগড়া বাঁধিয়ে ফেলার কোন অর্থ হয় না।
*ঝগড়ার পর মনে হতেই পারে আপনার সঙ্গী আপনাকে একেবারেই ভালোবাসেন না, তার সাথে জড়িয়ে আপনি জীবনে সুখ পেলেন না ইত্যাদি ধরণের কথা। কিন্তু দুজনের একসাথে কাটানো মধুর স্মৃতি মনে করে দেখুন। এইধরনের আজেবাজে কথা মাথা থেকে দূর হয়ে যাবে নিমেষেই। এতে করে ঝগড়ার পরও মনের মানুষটির সাথে সম্পর্কে টানাপোড়ন সৃষ্টি হবে না।
*হতে পারে যেকোনো একজনের জন্য আপনাদের মধ্যে ঝগড়া হচ্ছে অথবা দুজনের ভুলের কারণেই, তাই ভুল যারই হোক না কেন সম্পর্কে পুনরায় মধুরতা আনতে দুজনেই দুজনের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিন। কারণ ভুল যারই হোক না কেন ঝগড়া দুজনেই করেছেন। এতে করে দুজনের মনে দুজনের জন্য নতুন করে ভালোবাসার সৃষ্টি হবে।
*জোরাজুরি করে কোনো কিছুই হয় না এই কথা মনে রাখবেন। যদি সঙ্গী আপনার মতো চিন্তা না করতে পারেন তবে আপনি তাকে জোর করে নিজের মতো করে ভাবতে বাধ্য করতে...[…]
চা কমাবে মানসিক চাপ
মানসিক চাপ আমাদের স্বাভাবিক দৈনন্দিন জীবনের বেশ বড় একটি বাধা। কিন্তু দেখা যায় নানা কারণে আমরা দিনের বেশির ভাগ সময় কাটাই মানসিক চাপের মধ্যে। তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল মানসিক চাপ কমানোর জন্য কার্যকরী দু’টি চা-
১। আমরা অনেকেই ঠান্ডা লাগলে বা শীত কালে আদা চা খেয়ে থাকি। কিন্তু এই আদা চায়ের আরেকটি বড় গুণ হল এটি মানষিক চাপ কমাতে বেশ কার্যকরি। এই হাল্কা ঝাঁজ যুক্ত চা আমাদের মস্তিষ্ককে রিলাক্স করতে বেশ কার্যকর।
*কিছুটা আদা ছিলে কুচি করে নিন।
*দুই কাপ পানিতে আদা কুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন।
*তারপর মধু মিশিয়ে পান করুন। দেখবেন মানসিক চাপ একেবারে কমে যাবে।
২। পুদিনা পাতা অনেকেই পছন্দ করেন না। কিন্তু পুদিনার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কে তৈরি করে ভালো লাগার হরমোন যা আপনার মস্তিষ্ককে রাখে সচল এবং কার্যক্ষম। মানসিক চাপে পড়ে কাজ না করতে পারলে-
*সাত বা আটটি তাজা পুদিনা পাতা দুই কাপ পানিতে ফুটিয়ে নিন ভালো করে যাতে পাতার রস জলের সঙ্গে মিশে যায়।
*এরপর সামান্য মধু মিশিয়ে পান করে দেখুন মানসিক চাপ একদম দূর হয়ে গিয়েছে।
...মানসিক চাপে থাকলে কোনো কাজই ঠিকমতো করা যায় না। কাজ কর্মে মন থাকে না। তাই সবার প্রথমে আমাদের মানসিক চাপ দূর করে নেওয়া উচিত যদিও মানসিক চাপ দূর করা বেশ কষ্টকর কিন্তু চেষ্টা করা যায়।[…]