*সহকর্মীদের সঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত সম্পর্ক কখনও শেয়ার করবেন না। কারণ এইসব বিষয় নিয়ে শুরু হয় একটা স্বাস্থ্যকর গসিপ। যা আপনাকে মানসিক অস্থিরতায় ভোগাতে পারে।
*আপনাকে অনেককেই বিপথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তাদের জন্য নিজের ভালোবাসার সম্পর্কের উপর বিশ্বাস হারাবেন না।
*নিজের পার্সোনালিটি পরিবর্তন করবেন না। স্ত্রী বা স্বামী যদি একই অফিসে কাজ করেন, তাতেও কোনো পরিবর্তন না আনাই শ্রেয়। কারণ, আপনার কেরিয়ার বা সাফল্য হবে পার্সোনালিটির ভিত্তিতেই।
*তেমন যদি সমস্যা হয়, তবে অন্য কোম্পানীতে কাজ খুঁজে নিন। দেখবেন ঘরের বাইরে ও ভিতরে ব্যালান্সড থাকবে।
*অফিসে কেউ যদি সরাসরি ডেটিং যাওয়ার প্রস্তাব দেন, তাহলে তার সঙ্গে না যাওয়াই ভাল।
*নিজের সিক্রেটগুলো নিজের মধ্যেই রাখতে চেষ্টা করুন। সবচেয়ে ভালো হয়, নিজের মতো করে সহকর্মীদের আয়ত্তে নিয়ে আসার চেষ্টা করুন। দেখবেন কেল্লা ফতে!
*ইমোশনাল লেভেল আর পার্সোনাল লেভেল আলাদা রাখুন। দেখবেন খুব সহজ হয়ে যাবে।
*অফিসের কোনো নির্দিষ্ট আড্ডার জায়গা থেকে তাড়াতাড়ি সরে যাবেন না। সহকর্মীদের সঙ্গে ভাল করে মিশতে থাকুন।
*ভাল শ্রোতা হলেন একজন ভালো সহকর্মী। নিশ্চয় নিজের কথা শেয়ার করবেন। তবে বিপরীতে যিনি বসে আছেন, তিনি যে বোবা, এটা ভাবা একদম ভুল।