*অতিরিক্ত চা-কফি, চকলেট, তৈলাক্ত ও ভাজা পোড়া খাবার, বেশি মসলা ও তেল দিয়ে প্রস্তুত খাদ্য যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো।
*তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার আগে বা পরে পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পরে এক গ্লাস পানি খান।
অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও মসলা যুক্ত খাবারের কারণে গ্যাসটিকে আক্রান্ত হতে পারেন। আর পানি কম খাওয়ার কারণে ইউরিনে ইনফেকশন হতে পারে। শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমতে পারে যা আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াবে।
*চা কফির বদলে ফল খান। যা আপনার শরীরকে এনার্জি দিবে।
*সবসময় চেষ্টা করুন বাসা থেকেই খাবার তৈরি করে নিতে। সালাদ, খুব অল্প তেলে ভাজা মিক্সড সবজি, ফ্রুট সালাদ, সবজি দিয়ে নুডলস নিতে পারেন। পেটও ভরবে, স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
*অফিসে থাকাকালীন সময়ে প্রচুর পানি খেতে ভুলবেন না। পানি খাওয়ার ফলে আপনার ক্লান্ততা দূর হবে এবং আপনি ফ্রেশ থাকবেন।
*ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।
*জাঙ্ক ফুড জাতীয় খাবার যেমন চিপস, ফ্রাইড ফাস্ট ফুড এবং কোমল পানীয় থেকে দূরে থাকুন। মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন- ক্যান্ডিও অফিসের খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিন।
... নির্দিষ্ট সময়ে খাদ্য গ্রহণ না করলে পাকস্থলী নির্ধারিত সময়ে অ্যাসিড তৈরি হয়। যথার্থ ও পরিপূর্ণ খাদ্যাভাস আপনাকে সুস্থ কর্মক্ষম রাখতে পারে দীর্ঘ দিন। তাই অফিসেও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।