ঘুম বা নিদ্রা মহান আল্লাহর হাজার নিয়ামতের মধ্যে একটি। সারা দিনের ক্লান্তি শেষে রাতের ফ্রেশ ঘুমই মানুষকে নতুন দিনের কাজের ানুপ্রেরণা দেয়। অনেকের আবার ঘুমাতে সহজে ঘুম আসে না। শেষ রাতের দিকে ঘুম আসলেও সকালে উঠতে হয় বা ঘুম ভেঙ্গে যায়। এতে করে কোন কাজে মন বসে না। ক্লান্ত লাগে মেজাজ খিটখিটে থাকে। তাই নিজেকে ফ্রেশ রাখতে হলে ফ্রেশ ঘুমের বিকল্প নাই। যাদের নিয়মিত গুম আসে না তারা কিছু নিয়ম ফলো করলেই পেতে পারেন শান্তির ঘুম।
১. নিয়ম করে টাইমলি ঘুমাতে যেতে হবে। আর ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠতে হবে। এতে করে রাতে তারাতাড়ি ঘুম আসবে আর সকালের সতেজ হাওয়া আপনার দেহ মনকে প্রফুল্ল করবে। কাজে মন বসবে ক্লান্তি কম আসবে।
২. যে সব গান শুনলে আপনার ঘুম ঘুম পায় বা যে পাশ ফিরে ঘুমালে আপনার ঘুম তারাতাড়ি আসে সেসব গান বা সেই পাশ ফিরে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। আশা করি ভালো ফল পাবেন।
৩. যতটা সম্ভব চিন্তামুক্ত থাকা । কেননা দু:চিন্তা মানুষকে হতাশায় ফেলে দেয়। আর হতাশা অনেকাংশে ঘুম কেড়ে নেয়।
৪. রাতে সুতি কাপড় পড়ে ঘুমানোর চেষ্টা করুন আমা করি এতে শরীর কমফোর্ট ফিল করবে। ঘুম তাড়াতাড়ি আসতে সহায়তা করবে।
৫. খাদ্যভাস পরিবর্তন করতে হবে। রাতে ভারি ফ্যাটযুক্ত আর গ্যাস তৈরী করে এমন খাবার পরিহার করতে হবে। আমিষ জাতীয় খাবার খাবেন বেশী করে। নিয়মিত দুধ খাওয়ার ট্রাই করবেন। খাওয়ার পর দুধ খেলে তাড়াতাড়ি আসে।
৬. যতটা সম্ভব আপনার বেড রুম কে নিরব ও কোলাহল মুক্ত রাখুন। এত করে উপকার আরও বেশী পাবেন
৭. বিছানা পত্র যতটা সম্ভব পরিষ্কার ও আরামদায়ক রাখুন । যাতে ঘুমানোর সময় আপনার শরীর আরাম পায়।
আশাকরি উপরের নিয়মগুলো মানলে আপনার ঘুমের সমস্যা কিছুটা হলেও সমাধান হবে। আর যদি এতও আপনার ঘুম ঠিকমতো না হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।
১. নিয়ম করে টাইমলি ঘুমাতে যেতে হবে। আর ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠতে হবে। এতে করে রাতে তারাতাড়ি ঘুম আসবে আর সকালের সতেজ হাওয়া আপনার দেহ মনকে প্রফুল্ল করবে। কাজে মন বসবে ক্লান্তি কম আসবে।
২. যে সব গান শুনলে আপনার ঘুম ঘুম পায় বা যে পাশ ফিরে ঘুমালে আপনার ঘুম তারাতাড়ি আসে সেসব গান বা সেই পাশ ফিরে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। আশা করি ভালো ফল পাবেন।
৩. যতটা সম্ভব চিন্তামুক্ত থাকা । কেননা দু:চিন্তা মানুষকে হতাশায় ফেলে দেয়। আর হতাশা অনেকাংশে ঘুম কেড়ে নেয়।
৪. রাতে সুতি কাপড় পড়ে ঘুমানোর চেষ্টা করুন আমা করি এতে শরীর কমফোর্ট ফিল করবে। ঘুম তাড়াতাড়ি আসতে সহায়তা করবে।
৫. খাদ্যভাস পরিবর্তন করতে হবে। রাতে ভারি ফ্যাটযুক্ত আর গ্যাস তৈরী করে এমন খাবার পরিহার করতে হবে। আমিষ জাতীয় খাবার খাবেন বেশী করে। নিয়মিত দুধ খাওয়ার ট্রাই করবেন। খাওয়ার পর দুধ খেলে তাড়াতাড়ি আসে।
৬. যতটা সম্ভব আপনার বেড রুম কে নিরব ও কোলাহল মুক্ত রাখুন। এত করে উপকার আরও বেশী পাবেন
৭. বিছানা পত্র যতটা সম্ভব পরিষ্কার ও আরামদায়ক রাখুন । যাতে ঘুমানোর সময় আপনার শরীর আরাম পায়।
আশাকরি উপরের নিয়মগুলো মানলে আপনার ঘুমের সমস্যা কিছুটা হলেও সমাধান হবে। আর যদি এতও আপনার ঘুম ঠিকমতো না হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।