স্বাস্থ্যই সম্পদ। শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে কাজেও মন বসে মেজাজ থাকে ফুরফরা এনার্জিও পাওয়া যায়। পক্ষন্তরে শারীরিক দুর্ববলতা থাকলে কোন কিছুতেই মন বসে না। শরীরে কোন এনার্জি পাওয়া যায় না। তাই নিজেকে সতেজ ও সবল রাখতে হলে আজ ঝেড়ে ফেলুন শারীরিক দুর্বলতা নামক প্রতিবন্ধকতা। শারীরিক দুর্বলতা দুর করতে একটু সতর্কতা অবলম্বন করলেই হয়। যেমন:
১. নিয়মিত সকালে উঠা
আমরা যারা একটু বেলা করে ঘুম থেকে উঠি তারা আসলে সকালের নির্মল বাতাস মিস করি। দেরি করে ঘুম থেকে উঠার কারণে আমাদের ভিতরে অলসতা বাসা ভাধে। আর অলসতা আসলে শরীর এমনিতেই মেজমেজ করে দূর্বল লাগে। তাই আমাদের উচিৎ নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে নির্মল বাতাসে মনিং ওয়াক করা। এত শরীর মন ও দেহ সবই থাকে ফুরফুরা।
২. সকালের সূর্যের আলো গ্রহন
সকাল ৭ টা বা ৮ টায় সূর্যের আলোতে আসার চেষ্টা করুন। কেননা সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি থাকে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারি। ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং মারীরিক দুর্বলতা দুর করতে সহায়তা করে। তবে দুপুর বা বিকালের রোদে যেতে বারন নেই তবে না যাওয়াই ভালো কেননা দুপুরের রোদে অনেক তাপ থাকে এতে শরীর থেকে লবণ বের হয়ে যায় ঘামের মাধ্যমে। বিকালে সারাদিনের ক্লান্তি শেষে হাঠতে ভালো না লাগারই কথা। সকালের নির্মল ও কোলাহল মুক্ত পরিবেশ যা হাটা ও রোদ উপভোগ করার জন্য পারফেক্ট টাইম।
৩. চা কফি কম পান করা
চা ও কফি শরীরকে চাঙ্গা করলেও পরবর্তিতে শরীরকে দুর্বল করে। চা ও কফির ক্যাফেইন শরীরে পানি শূন্যতা সৃস্টি করে তখন শরীরে অটোমেটিকেলি শারীরিক দুর্বলতা অনুভব হয়। তাই চা কফি কম খাওয়ায় ভালো
৪. প্রয়োজনমতো বিশ্রাম গ্রহন
কাজ তো করতেই হবে। তাই বলে তো মেশিনের মতো টানা কাজ করা সম্ভব না। কাজের ফাকে ফাকে আপনি রেস্ট নিতে পারেন। বসা কাজ করলে আপনি কিছু সময় পর পর হাটতে পারেন। জানালার ধারে দাড়িয়ে আকাশ দেখতে পারেন। এতে করে আপনার মন প্রশান্তি পাবে। সময় মতো বিশ্রাম নিতে হবে। শারীরিক দুর্বলতা দুর করতে নিয়ম করে বিশ্রাম নিতেই হবে।
৫. খাদ্যঅভ্যাস
যাই করেন না কেন খাদ্যঅভ্যাস পরিবর্তন না করলে সমস্যার সমাধান সম্ভব না। সহজে হজম হয় এমন খাবার খেতে হবে। শাক সবজি, মাছ, মাংস নিয়মিত খেতে হবে।শর্করা ও আমিষ জাতীয় খাবার খেতে হবে। বাদাম, শিমের বিচি, কলা, কমলা, দুধ, ডিম নিয়ম করে খেতে হবে। তৈলাক্ত ও ফ্যাট জাতীয় খাবার পরিহার করাই শ্রেয়। আর হ্যা যতটা সম্ভব পানি পান করুন। শরীরে পানি ঘাটতি থাকলে শারীরিক দুর্বলতা অনুভব হয়।
৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান
ঘুম মানুষকে প্রশান্তি দেয়। একজন মানুষ নিয়মিত না ঘুমালে পাগল হয়ে যাবে। শরীরকে ঠিক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই। ৬-৮ ঘুম ঘন্টা মানুষের জন্য যথেষ্ঠ। তাই আর্লি ঘুমিয়ে যান আর্লি মনিং এ উঠে মনিং ওয়াক করুন ব্যায়ম করুন সকালের হাওয়া গায়ে লাঘান দেখবেন শারীরিক দুর্বলতা দুর হয়ে গেছে।
উপরের নিয়ম গুলো মেণে চললে আশা করি উপকার পাবেন। আর যদি আপনি রোগগ্রস্থ হন তাহলে ডাক্তারের কথা মেনে চলার চেষ্টা করুন সুস্থ সুন্দর জীবন উপভোগ করুন।
১. নিয়মিত সকালে উঠা
আমরা যারা একটু বেলা করে ঘুম থেকে উঠি তারা আসলে সকালের নির্মল বাতাস মিস করি। দেরি করে ঘুম থেকে উঠার কারণে আমাদের ভিতরে অলসতা বাসা ভাধে। আর অলসতা আসলে শরীর এমনিতেই মেজমেজ করে দূর্বল লাগে। তাই আমাদের উচিৎ নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে নির্মল বাতাসে মনিং ওয়াক করা। এত শরীর মন ও দেহ সবই থাকে ফুরফুরা।
২. সকালের সূর্যের আলো গ্রহন
সকাল ৭ টা বা ৮ টায় সূর্যের আলোতে আসার চেষ্টা করুন। কেননা সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি থাকে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারি। ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং মারীরিক দুর্বলতা দুর করতে সহায়তা করে। তবে দুপুর বা বিকালের রোদে যেতে বারন নেই তবে না যাওয়াই ভালো কেননা দুপুরের রোদে অনেক তাপ থাকে এতে শরীর থেকে লবণ বের হয়ে যায় ঘামের মাধ্যমে। বিকালে সারাদিনের ক্লান্তি শেষে হাঠতে ভালো না লাগারই কথা। সকালের নির্মল ও কোলাহল মুক্ত পরিবেশ যা হাটা ও রোদ উপভোগ করার জন্য পারফেক্ট টাইম।
৩. চা কফি কম পান করা
চা ও কফি শরীরকে চাঙ্গা করলেও পরবর্তিতে শরীরকে দুর্বল করে। চা ও কফির ক্যাফেইন শরীরে পানি শূন্যতা সৃস্টি করে তখন শরীরে অটোমেটিকেলি শারীরিক দুর্বলতা অনুভব হয়। তাই চা কফি কম খাওয়ায় ভালো
৪. প্রয়োজনমতো বিশ্রাম গ্রহন
কাজ তো করতেই হবে। তাই বলে তো মেশিনের মতো টানা কাজ করা সম্ভব না। কাজের ফাকে ফাকে আপনি রেস্ট নিতে পারেন। বসা কাজ করলে আপনি কিছু সময় পর পর হাটতে পারেন। জানালার ধারে দাড়িয়ে আকাশ দেখতে পারেন। এতে করে আপনার মন প্রশান্তি পাবে। সময় মতো বিশ্রাম নিতে হবে। শারীরিক দুর্বলতা দুর করতে নিয়ম করে বিশ্রাম নিতেই হবে।
৫. খাদ্যঅভ্যাস
যাই করেন না কেন খাদ্যঅভ্যাস পরিবর্তন না করলে সমস্যার সমাধান সম্ভব না। সহজে হজম হয় এমন খাবার খেতে হবে। শাক সবজি, মাছ, মাংস নিয়মিত খেতে হবে।শর্করা ও আমিষ জাতীয় খাবার খেতে হবে। বাদাম, শিমের বিচি, কলা, কমলা, দুধ, ডিম নিয়ম করে খেতে হবে। তৈলাক্ত ও ফ্যাট জাতীয় খাবার পরিহার করাই শ্রেয়। আর হ্যা যতটা সম্ভব পানি পান করুন। শরীরে পানি ঘাটতি থাকলে শারীরিক দুর্বলতা অনুভব হয়।
৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান
ঘুম মানুষকে প্রশান্তি দেয়। একজন মানুষ নিয়মিত না ঘুমালে পাগল হয়ে যাবে। শরীরকে ঠিক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই। ৬-৮ ঘুম ঘন্টা মানুষের জন্য যথেষ্ঠ। তাই আর্লি ঘুমিয়ে যান আর্লি মনিং এ উঠে মনিং ওয়াক করুন ব্যায়ম করুন সকালের হাওয়া গায়ে লাঘান দেখবেন শারীরিক দুর্বলতা দুর হয়ে গেছে।
উপরের নিয়ম গুলো মেণে চললে আশা করি উপকার পাবেন। আর যদি আপনি রোগগ্রস্থ হন তাহলে ডাক্তারের কথা মেনে চলার চেষ্টা করুন সুস্থ সুন্দর জীবন উপভোগ করুন।