*সকালে ওঠার সময়টা অন্তত আধ ঘণ্টা এগিয়ে আনুন যাতে ব্যায়ামের জন্য অন্তত বিশ মিনিট সময় হাতে থাকে।
*ওয়ার্ক আউট করার আগে ফল খেয়ে নিতে পারেন। তবে বিছানায় বসে নয়। বারান্দায় বা ছাদে হাঁটতে হাঁটতে খাওয়া যেতে পারে।
*ব্রেকফাস্টের জন্যে হাতে বেশি সময় না থাকলে অর্গানিক মিউজলি বা সিরিয়ালের সঙ্গে দই বা দুধ যোগ করে খেয়ে নিতে পারেন। পাশাপাশি ব্রেকফাস্টের সঙ্গেই মাল্টিভিটামিন বা ভিটামিন বি সাপ্লিমেন্ট খেয়ে নিতে পারেন। বাড়ি থেকে লাঞ্চ ক্যারি করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়।
*প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। তবে যারা ব্যায়াম করেন, তারা আরও বেশি পানি পান করবেন। রাতের খাবার ঘুমানোর তিন ঘণ্টা আগে খেতে হবে।
*রাতে ঘুমানোর সময় ক্ষুধা লাগলে কিছু না খাওয়াই ভালো, তবে ননী বা ফ্যাট ছাড়া দুধ খেতে পারেন।
*সালাদ বেশি বেশি খাওয়া, দুপুর ও রাতের খাবারের সাথে অবশ্যই সালাদ থাকবে।
*মাছ অবশ্যই খেতে হবে, মাংস কম খেয়ে মাছ বেশি খেলে ভালো। লাল মাংস, যেমন গরুর মাংস না খাওয়া ভালো ।
*সাদা আটার রুটি না খেয়ে, লাল আটার রুটি খাওয়া। কারণ লাল আটা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তেমনি সাদা শর্করা যেমন সাদা চালের ভাত বাদ দিয়ে, লাল চাল খাওয়া ভালো।
*বিনস, কাঁচা ছোলা এগুলো প্রতিদিন খেতে হবে। কারণ এগুলোতে আছে কম ফ্যাট। তাছাড়া ভিটামিন বি আছে এগুলোতে। যা হজম শক্তি বাড়ায়।
…ডায়েটিং মানে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যগুলোকে পরিমিত ও সুষমভাবে খাওয়া। সাধারণত ওজন কমানো ও ওজনকে স্থিরভাবে ধরে রাখার জন্য ডায়েটিং করা হয়। সুস্থ ও স্লিম থাকার জন্য ডায়েটিং করা দরকার। সেক্ষেত্রে কম শর্করা, কম ক্যালরি, কম ফ্যাট-যুক্ত খাবার খেতে হবে। প্রতিদিনের ডায়েট চার্টে সব ধরনের খাদ্য উপাদান : ভিটামিন, শর্করা, আমিষ, ফ্যাট, মিনারেল, ফাইবার, পানি ইত্যাদি থাকলেই সেটা হবে ইনটেলিজেন্ট ব্যালেন্স ডায়েট।