প্রতিটি পুরুষ তার সঙ্গীনির মাঝে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে। সে সবসময় সঙ্গীনির মধ্যে কিছু বিষয় খুঁজে বেড়াই। যদিও একেক পুরুষের পছন্দ একেক রকম। কেউ তার সঙ্গীনিকে শাড়িতে দেখতে ভালোবাসেন, আবার কেউ চায় তার সঙ্গীনি যেন জিনস-ফতুয়ায় পরিধান করুক। কিন্তু তার পরও বেশির ভাগ পুরুষ যে বিষয়গুলো প্রিয়জনের কাজ থেকে পেতে চাই তার সম্পর্কে নিম্নে তুলে ধরা হল।
বুদ্ধিমত্তা :
ছেলেরা বুদ্ধিমতি মেয়েদের বেশি পছন্দ করে। কেননা বুদ্ধিমতি মেয়ে জীবনের কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তার পরামর্শ দ্বারা সংসার জীবনে উন্নতি লাভ করা সম্ভব। এছাড়া জীবনে চলার পথে অসংখ্য বাধা অতিক্রম করতে বুদ্ধিমতি নারীর বিকল্প নেই। সঙ্গীনিই এমন একজন মানুষ, যিনি একজন ছেলের বলতে গেলে সবচেয়ে কাছের বন্ধু। তাই পুরুষের কাছে বুদ্ধিমতি মেয়ে অধিক প্রিয়।
মেক-আপকে না :
আজকাল অধিকাংশ নারী মেক- আপ ছাড়া চলতে পারেনা। বিশেষকরে কোনো অনুষ্ঠান বা বেড়াতে যাওয়ার সময় মেক-আপ ছাড়া মেয়েদের চলেই না। কিন্তু আপনি জানেন কী ? আপনার পুরুষ সঙ্গীটি আপনাকে মেক-আপ ছাড়া দেখতেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। শুধু সঙ্গী নয়, পুরুষ মাত্রই মেয়েদের মেক-আপ ছাড়া দেখতে পছন্দ করেন। কাজেই আজ থেকেই মেক-আপকে না বলুন এবং সঙ্গীর মন আরো খানিকটা জয় করুন।
অগোছালো চুল :
অনেকে নারী হয়তো ভেবে থাকেন খোপা বাধা পরিপাটি চুল পুরুষের বেশি পছন্দ। অনেকে তো নিজের চুল ধরতেও দিতে চান না আপনার প্রিয়জনকে। কিন্তু আপনি কী জানেন ? আপনার সঙ্গী অগোছালো চুল বেশি পছন্দ করেন। আপনার চুল এলোমেলো করে দিলেই তিনি বেশি পছন্দ করেন।
শরীরের বক্রতা :
ছেলেরা শরীরের বাঁক খুব পছন্দ করে। এজন্য দেখা যায় জিরো ফিগারের বা বেশি মোটা মেয়েদের চেয়ে ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী মেয়েদের বেশি পছন্দ করে ছেলেরা।
আত্মবিশ্বাসী, মানসিক পরিপক্ক এবং যৌনতায় অকপটতা :
নিজেকে লুকিয়ে না রেখে আসল চেহারা উপস্থাপন করুন। সঙ্গী যখন হতাশাগ্রস্ত তাকে সাহস দিন। অন্তরঙ্গতার সময় কথার শালীনতার বেড়াজাল ছিন্ন করুন এবং অকপটে নিজের যৌনতা প্রকাশ করুন। হলফ করে বলে দেওয়া যায়, সঙ্গী শতভাগ আপনার।
বিলাসিতা: কিছু কিছু নারী সবসময় বিলাসিতা করে থাকেন। অর্থাৎ পুরুষের আয়ের দিকে লক্ষ্যে না করে তারা অধিক খরচ করতে চায়। কিন্তু আপনি কি জানেন, এ স্বভাবের নারীদের কম পচন্দ করে পুরুষেরা ।
নিরঅহঙ্কারী : অহঙ্কারী নারীদের পুুরুষেরা কখনো পচন্দ করে না। পুরুষের ভালোবাসা পেতে হলে অহঙ্কারী নারীদের এ স্বভাব ত্যাগ করতে হবে।