সকালে ঘুম থেকে উঠার উপকারিতা
কেউ কেউ সারারাত জাগে আর সারাদিন পড়ে পড়ে ঘুমায়। এতে করে শরীর আরও দুর্বল হয়ে উঠে। কাজ কর্মে মন বসে না। তাই নিয়ম করে ঘুমাতে হবে নিয়ম করে জাগতে হবে। বিশেষ করে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে চেষ্টা করতে হবে। কেননা সকালে ঘুম থেকে উঠলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেই উপকারিতা গুলো।
নির্মল বাতাস ও ব্যায়াম: সকালের নির্মল বাতাসে নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরে অন্যরকম অনুভুতি জাগে। শহরের কোলাহল, ধুলাবালি জীবনকে দ:র্বিসহ করে তুলে। তাই শরীরকে সতেজ রাখতে সকালের নির্মল বাতাসে নিজেকে মেলে ধরার বিকল্প নেই। সাধারণত গরমের দিনে ভোর ৫.৩০ মিনিটেই সূর্য উঠে শীতের দিনে ৬ টার দিকে। তাই এই টাইম গুলো দেখে ঘুম থেকে জাগার অভ্যাস টা করে ফেলাই উত্তম।
পারফেক্ট টাইমে নাস্তা: শুধু ব্যায়ম মানুষকে ফিট রাখতে পারে না। এ জন্য দরকার পরিপূর্ণ খাবার যা মানুষকে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। বিশেষ করে সকালের নাস্তার দিকে একটু বেশী নজর দিতে হবে। প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর খাবার রাখতে হবে সকালের নাস্তায়। আর সকালে নাস্তা টা সঠিক সময়েই খেতে হবে। আপনি যদি সঠিক সময়ে উঠে জগিং সেরে সঠিক সময়ে নাস্তা করেন তাহলে আপনার শরীরর থাকবে ফিট।
গুছিয়ে কাজ করা: সকালে ঘুম থেকে উঠেই যদি দেখেন লেট হয়ে গেছে। তখন কোন কিছুই ঠিকমতো করতে পারবেন না। দৌড়াদৌড়ি করে সব শেষ করতে চাইবেন াকন্তু ুকছুই করতে পারবেন না। সময় মতো ঘুম থেকে উঠে টাইম মেইনটেইন করে কাজ করলে সঠিক সময়ে সব কিছু করতে পারবেন আশা করি।
পারফেক্ট ঘুম পাওয়া: আপনি যদি নিয়ম করে সকালে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে সন্ধ্যা ৯.০০ টা বা ১০.০০ টার দিকে ঘুম চলে আসবে। ষাদারণ সুস্থ মানুষের ৭-৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। তাই পারফেক্ট ঘুম পাওয়ার জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠার বিকল্প নেই।
এনার্জিটিক হওয়া: আপনি যদি নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠেন নির্মল বাতাসে ব্যায়াম রাইট টাইমে নাস্তা আর রাইট টাইমে ঘুমাতে যান তাহলে আপনার মস্তিস্ক থাকবে কুল ক্রিয়েটিভ কাজ করতে পারবেন অনায়াসে। আর শরীর থাকবে ফিট এতে করে শারীরীক কাজ গুলাও করতে পারবেন আনন্দের সাথে।
তাই আজ থেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠার ট্রাই করুন পানচুয়াল লাইফ ইনজয় করুন।
কেউ কেউ সারারাত জাগে আর সারাদিন পড়ে পড়ে ঘুমায়। এতে করে শরীর আরও দুর্বল হয়ে উঠে। কাজ কর্মে মন বসে না। তাই নিয়ম করে ঘুমাতে হবে নিয়ম করে জাগতে হবে। বিশেষ করে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে চেষ্টা করতে হবে। কেননা সকালে ঘুম থেকে উঠলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেই উপকারিতা গুলো।
নির্মল বাতাস ও ব্যায়াম: সকালের নির্মল বাতাসে নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরে অন্যরকম অনুভুতি জাগে। শহরের কোলাহল, ধুলাবালি জীবনকে দ:র্বিসহ করে তুলে। তাই শরীরকে সতেজ রাখতে সকালের নির্মল বাতাসে নিজেকে মেলে ধরার বিকল্প নেই। সাধারণত গরমের দিনে ভোর ৫.৩০ মিনিটেই সূর্য উঠে শীতের দিনে ৬ টার দিকে। তাই এই টাইম গুলো দেখে ঘুম থেকে জাগার অভ্যাস টা করে ফেলাই উত্তম।
পারফেক্ট টাইমে নাস্তা: শুধু ব্যায়ম মানুষকে ফিট রাখতে পারে না। এ জন্য দরকার পরিপূর্ণ খাবার যা মানুষকে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। বিশেষ করে সকালের নাস্তার দিকে একটু বেশী নজর দিতে হবে। প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর খাবার রাখতে হবে সকালের নাস্তায়। আর সকালে নাস্তা টা সঠিক সময়েই খেতে হবে। আপনি যদি সঠিক সময়ে উঠে জগিং সেরে সঠিক সময়ে নাস্তা করেন তাহলে আপনার শরীরর থাকবে ফিট।
গুছিয়ে কাজ করা: সকালে ঘুম থেকে উঠেই যদি দেখেন লেট হয়ে গেছে। তখন কোন কিছুই ঠিকমতো করতে পারবেন না। দৌড়াদৌড়ি করে সব শেষ করতে চাইবেন াকন্তু ুকছুই করতে পারবেন না। সময় মতো ঘুম থেকে উঠে টাইম মেইনটেইন করে কাজ করলে সঠিক সময়ে সব কিছু করতে পারবেন আশা করি।
পারফেক্ট ঘুম পাওয়া: আপনি যদি নিয়ম করে সকালে ঘুম থেকে উঠেন তাহলে সন্ধ্যা ৯.০০ টা বা ১০.০০ টার দিকে ঘুম চলে আসবে। ষাদারণ সুস্থ মানুষের ৭-৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। তাই পারফেক্ট ঘুম পাওয়ার জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠার বিকল্প নেই।
এনার্জিটিক হওয়া: আপনি যদি নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠেন নির্মল বাতাসে ব্যায়াম রাইট টাইমে নাস্তা আর রাইট টাইমে ঘুমাতে যান তাহলে আপনার মস্তিস্ক থাকবে কুল ক্রিয়েটিভ কাজ করতে পারবেন অনায়াসে। আর শরীর থাকবে ফিট এতে করে শারীরীক কাজ গুলাও করতে পারবেন আনন্দের সাথে।
তাই আজ থেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠার ট্রাই করুন পানচুয়াল লাইফ ইনজয় করুন।