হেপাটাইটিস এ বর্তমানে সবচাইতে কমন একটি ভাইরাল হেপাটাইটিসের সমস্যা। যখন কোনো ব্যক্তি হেপাটাইটিস এ ভাইরাসে আক্রান্ত হন তখন এই রোগের উৎপত্তি ঘটে। আর এই ভাইরাস মূলত আমাদের নাক মুখ পথেই দেহে প্রবেশ করে থাকে। তাই খুবই সাবধান থাকা উচিত আমাদের। কারণ হেপাটাইটিস এ, হেপাটাইটিস বি বা সি এর মতো অনেক বেশি মারাত্মক না হলেও হেপাটাইটিস এ রোগে আক্রান্তের নানা ক্ষতিকর দিক রয়েছে। আর তাই ‘হেপাটাইটিস এ’ প্রতিরোধে অবশ্যই পালন করুন কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
১) পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দিকে কড়া নজর দিতে হবে। বাথরুম ব্যবহারের পর, বাচ্চার ডায়াপার পরিবর্তনের পর অবশ্যই খুব ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেবেন। এবং যে কোনো ধরণের খাবার জিনিসে হাত দেয়ার আগেও এই কাজটি করবেন।
২) আমাদের বাসার নানা স্থানে লুকোনো জীবাণু রয়েছে। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবে চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই মন আসে বাথরুমের কথা। আর এই বাথরুমের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে হেপাটাইটিস এ সমস্যা সমাধান করতে হচ্ছে আমাদের।
৩) খাবার খাওয়ার বাসনকোসন কোনোভাবেই সিংকের উপরে না ধুয়ে দীর্ঘক্ষণ ফেলে রাখা যাবে না। কাজের মহিলার অপেক্ষায় না থেকে অন্তত বাসনকোসন পরিষ্কার করতে রাখুন এবং রোগে আক্রান্তের সম্ভাবনা কমিয়ে ফেলুন।
৪) হেপাটাইটিস এ তে আক্রান্ত রোগীর জন্য আলাদা গ্লাস, প্লেট ও তোয়ালে রাখতে ভুলবেন না। কখনোই হেপাটাইটিস এ তে আক্রান্ত রোগীর ব্যবহার্য সেরে ফেলবেন।
৫) হেপাটাইটিস এ তে আক্রান্ত রোগীর সাথে যৌন মিলন এমনকি চুম্বন করা থেকে বিরত থাকুন। এমন যে কোনো কাজ থেকে বিরত থাকুন যেসকল কাজে মুখের লালাসহ দেহের অভ্যন্তরীণ লিক্যুইডের আদান প্রদান ঘটে।
৬) একই সিরিঞ্জ ও সুঁই অন্য কেউ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন খুবই সর্তকতার সাথে। এবং ড্রাগসের ব্যবহার একেবারে বন্ধ করুন।
৭) পানি পানের ক্ষেত্রে সর্তক হয়ে যান। যেখানে সেখানের পানি পান করবেন না। সাথে সবসময় পানির বোতল রাখুন এবং এ বাদে বাইরের পানি পান করবেন না একেবারেই।
৮) হেপাটাইটিস এ প্রতিরোধে অবশ্যই ভ্যাকসিন নিয়ে ফেলুন। আপনার সামান্য সতর্কতায় এই রোগটি নির্মূল করা সম্ভব।
৬) একই সিরিঞ্জ ও সুঁই অন্য কেউ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন খুবই সর্তকতার সাথে। এবং ড্রাগসের ব্যবহার একেবারে বন্ধ করুন।
৭) পানি পানের ক্ষেত্রে সর্তক হয়ে যান। যেখানে সেখানের পানি পান করবেন না। সাথে সবসময় পানির বোতল রাখুন এবং এ বাদে বাইরের পানি পান করবেন না একেবারেই।
৮) হেপাটাইটিস এ প্রতিরোধে অবশ্যই ভ্যাকসিন নিয়ে ফেলুন। আপনার সামান্য সতর্কতায় এই রোগটি নির্মূল করা সম্ভব।