*ময়দার পরিমাণ ঠিক রাখুন। কৌটো থেকে বের করে সরাসরি মেসারিং কাপে ময়দা রাখুন। যেটা বাড়তি থাকবে ছুড়ি দিয়ে চেঁচে ফেলে দিন। উপকরণগুলোর একটু হেরফের হলেই স্বাদ পাল্টে যাবে।
*হাতে যদি খুব বেশি সময় না থাকে, তাহলে ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা ডিম বের করে দেবেন না। তাতে কেক হতে সময় লাগবে। তার চেয়ে বরং এগলেস কেক করুন।
*কেক বেকিংয়ের পাত্রে মাখন লাগাতে ব্যবহার করুন পার্টি ব্রাশ।
*কেকে মাখন বা ডিম যা-ই ব্যবহার করুন তা রুম টেম্পারেচারে আনার পরই মেশাবেন। তাহলে বাকি মিশ্রণের সঙ্গে এটা তাড়াতাড়ি মিশে যাবে এবং ভালোভাবেই।
*সরাসরি কেকের ব্যাটারের (মিশ্রণের) উপর ডিম ফেটাবেন না। অন্য একটা কাপে ফেটিয়ে তারপর মিশ্রণের সঙ্গে মেশান।
*কেক পুরোপুরি হয়েছে কি না তা বোঝার জন্য ওভেনে কেকে একটা কাঠি ঢুকিয়ে দেখুন। কাঠিটা যদি ঠিকমতো ঢুকে যায় আর তারপর পরিষ্কারভাবে বেরিয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে কেক রেডি। আর কাঠিতে যদি কোনও উপকরণ লেগে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে ভিতরটা কাঁচা রয়েছে।
*কেক তৈরির আগে ওভেনের টেম্পারেচার ঠিকমতো অ্যাডজাস্ট করে নিন।
*বেকিং শেষ হওয়ার পরও ওভেনে স্ট্যান্ডিং টাইম দিয়ে কেক খানিকক্ষণ বসিয়ে রাখুন। ঠান্ডা হলে বের করলে নরম ব্যাপরাটা থাকবে।
*শীতের দিন কেক বাইরেই রাখতে পারেন। তবে কোনও এয়ার টাইট কন্টেনারে। একেবারে খুলে নয়।
*কেক আরও সুস্বাদু করতে চিনি, ময়দা, মাখন দিয়ে যখন ব্যাটারটা করবেন তাতে খানিকটা পাতিলেবু বা কমলালেবুর রস ফেলে দিতে পারেন।
*ময়দা বা অন্যান্য সামগ্রী মেশানোর সময় যাতে ডেলা না পাকিয়ে যায়, তাই হ্যান্ড ব্যাটার মিক্স যন্ত্রও কিনে নিতে পারেন।
*কেক পরিবেশনের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই প্লেটে আটকে যায় তোলার সময়। এর হাত থেকে বাঁচতে চিনি পাউডার প্লেটে ছড়িয়ে তার উপর কেকটা রাখুন। কাটার সময় আর আটকাবে না।