প্রত্যেক মানুষ চায় স্মার্ট ভাবে চলাফেরা করতে। ব্যাক্তিত্বপুর্ণ জীবন-যাপন করতে। আপনি যদি সবার নজর কাড়তে চান। তাহলে কিছু কিছু বিষয় আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মানুষ প্রথমে ফার্স্ট লুকে বিচার করে। তাই আপনাকে সবার আগে আপনার বাহ্যিক দিকটা খেয়াল রাখতে হবে
ঘাম একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে অতিরিক্ত ঘাম স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়। ঘামের সাথে শরীর থেকে লবণ বেরিয়ে যায় এত করে শক্তি কমে গেয়ে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। বেশি ঘামলে শরীর স্যাতস্যাতে লাগে এত করে স্মার্টনেস ও কমে যায়। অনেকের ঘামে আবার দুর্গন্ধ হয়। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় লজ্জায় পড়তে হয়। আবার ঘাম অনেক চর্ম জনিত রোগও হতে পারে। তাই কিভাবে ঘাম কমানো যায় তার কিছু টিপস নিয়ে আজকের লেখা।
* বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। যাতে করে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে।
* সুগন্ধি সাবান বাদ দিয়ে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন এতে করে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে বাচতে পারবেন ও ঘামটা অনেকটা কমতে পারে।
* নাইলনও পলিস্টারের কাপড় পরিহার করে সুতি বা সিল্কের কাপড় পরিধান করার অভ্যাস করতে পারে। সুতি কাপড় শরীরের ঘাম শুষে নেয় ও শরীরকে আরামে রাগে।
*পাউডার বা বডি স্প্রে, পারফিউম বা ঘাম প্রতিরোধক প্রসাধণী লাগানোর আগে অবশ্যই শরীর ভাল করে শুকি নেবেন।
* অনেক মসলা শরীরে ঘামের পরিমান বাড়িয়ে দেয় । তাই মসলা যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল।
* ধুমপান এলকোহল, ক্যাফেইন নিলে শরীরে ঘাম বেশী হয়। তাই এসব জিনিস থেকে দুরে থাকাই ভাল।
* শরীরে মেদ বা বেশী ওজন হয় তাহলে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয় । তাই শরীরে ওজন মেদ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
* অতিরিক্ত টেনশন হলেও মানুষ অনেক ঘামে। তাই যতটা সম্ভব চিন্তা না করাই ভালো ।
*মিনারেল সমৃদ্ধ ফল-মূল, শাক-সবজি বেশি বেশি খেতে হবে।
* তাছাড়া দৌড় ঝাপ, কঠোর পরিশ্রম, অতিরিক্ত তাপমাত্রার ভিতরে থাকলে শরীরে ঘামের সৃষ্টি হয়।
পরামর্শ: অতিরিক্ত ঘাম হলে বেশী বেশী পানি, শরবত, স্যালাইন,খেতে হবে। উপরের নিয়মানুযায়ী চলার পরেও যদি ঘাম না কমে তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে
ঘাম একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে অতিরিক্ত ঘাম স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়। ঘামের সাথে শরীর থেকে লবণ বেরিয়ে যায় এত করে শক্তি কমে গেয়ে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। বেশি ঘামলে শরীর স্যাতস্যাতে লাগে এত করে স্মার্টনেস ও কমে যায়। অনেকের ঘামে আবার দুর্গন্ধ হয়। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় লজ্জায় পড়তে হয়। আবার ঘাম অনেক চর্ম জনিত রোগও হতে পারে। তাই কিভাবে ঘাম কমানো যায় তার কিছু টিপস নিয়ে আজকের লেখা।
* বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। যাতে করে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে।
* সুগন্ধি সাবান বাদ দিয়ে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন এতে করে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে বাচতে পারবেন ও ঘামটা অনেকটা কমতে পারে।
* নাইলনও পলিস্টারের কাপড় পরিহার করে সুতি বা সিল্কের কাপড় পরিধান করার অভ্যাস করতে পারে। সুতি কাপড় শরীরের ঘাম শুষে নেয় ও শরীরকে আরামে রাগে।
*পাউডার বা বডি স্প্রে, পারফিউম বা ঘাম প্রতিরোধক প্রসাধণী লাগানোর আগে অবশ্যই শরীর ভাল করে শুকি নেবেন।
* অনেক মসলা শরীরে ঘামের পরিমান বাড়িয়ে দেয় । তাই মসলা যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল।
* ধুমপান এলকোহল, ক্যাফেইন নিলে শরীরে ঘাম বেশী হয়। তাই এসব জিনিস থেকে দুরে থাকাই ভাল।
* শরীরে মেদ বা বেশী ওজন হয় তাহলে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয় । তাই শরীরে ওজন মেদ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
* অতিরিক্ত টেনশন হলেও মানুষ অনেক ঘামে। তাই যতটা সম্ভব চিন্তা না করাই ভালো ।
*মিনারেল সমৃদ্ধ ফল-মূল, শাক-সবজি বেশি বেশি খেতে হবে।
* তাছাড়া দৌড় ঝাপ, কঠোর পরিশ্রম, অতিরিক্ত তাপমাত্রার ভিতরে থাকলে শরীরে ঘামের সৃষ্টি হয়।
পরামর্শ: অতিরিক্ত ঘাম হলে বেশী বেশী পানি, শরবত, স্যালাইন,খেতে হবে। উপরের নিয়মানুযায়ী চলার পরেও যদি ঘাম না কমে তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে