Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Beauty Image

লম্বা চুলের জন্য ঘরোয়া টিপস



*চুলের আগা ফেটে যায় এবং নষ্ট হয়ে যায়। এতে চুল আর বাড়তে পারে না। তাই প্রতি ৬-৮ সপ্তাহ পর পর চুলের এক ইঞ্চির চারভাগের একভাগ ছেঁটে ফেলুন।

*চুলে তেল দেবার আগে তা গরম করে মাথায় ম্যাসেজ করুন। এতে চুল গোড়ায় পুষ্টি পাবে। দেখবেন সঙ্গে সঙ্গে চুল হালকা ও আরামদায়ক বলে মনে হবে।

*ডিমের প্রোটিনসমৃদ্ধ সাদা অংশ চুলে দিলে তা দ্রুত বাড়ে। এতে চুলের পুষ্টির জন্য উপাদান থাকে। ডিমের কুসুম আলাদা করে নিয়ে সাদা অংশ চুলে লাগান।

*যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করুন। দেহ ও চুলের কোষে পানির সরবরাহের ঘাটতি থাকলে চুল বাড়বে না।

*বড় হোক বা ছোট হোক নিয়মিত চুল যত্নের সঙ্গে ব্রাশ করুন। এতে চুলের ময়লা ঝরে যাবে। প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে চুল ব্রাশ করা উচিত।

*চুল যতটা পারেন শুকনো রাখবেন। ভেজা চুলে গোড়া নরম হয়ে যায় এবং ঝরে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। প্রতিদিন হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকিয়ে নিতে পারেন।

*প্রোটিরসমৃদ্ধ সব খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে চুল যথেষ্ট পরিমাণ পুষ্টি পাবে এবং দ্রুত বাড়বে। চুলের গুণও হবে মনোমুগ্ধকর।

*চুল যদি উস্কোখুস্কো ও ফ্যাকাশে হয়ে যায় তাহলে তাতে আলু ছেঁচে তার পানি চুলে লাগান। এতে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ পাবেন।

*চুলের বর্ধনকে নিয়মিত রাখতে কন্ডিশনার লাগাতে হবে। শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশানার ব্যবহার করুন।

*চুলকে খুব দ্রুত বাড়াতে হলে এসেনশিয়াল তেল ব্যবহার করুন। এই তেল গোটা দেহেই ব্যবহার করা যায়। চুলের জন্য ল্যাভেন্ডার ও রোজমেরির তেল দারুণ কার্যকর।

*চুলকে পরিষ্কার করতে ও পুষ্টি দিতে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করুন। কিছুক্ষণ রেখে তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

*অনেকেই জানেন না যে, আলুর রসই শুধু চুলের জন্য নয়, আলু দিয়ে চুলের মাস্ক তৈরি করা যায়। তিনটি আলুর রসের সঙ্গে ডিমের কুসুম ও কিছুটা মধু মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করুন। এর পর চুলে মেহেদির মতো লাগিয়ে রাখুন।

*চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে প্রকৃতির এই দারুণ জিনিসটি ব্যবহার করুন। এটি চুলকে বড় করতেও দারুণ কাজ করে। এর সঙ্গে একটি ডিম মিশিয়ে নিতে পারেন।

*আপেলের ভিনেগার চুলের জন্য দারুণ উপকারী। এটি চুলের খুশকি দূর করে এবং চুলকে ঝকঝকে পরিষ্কার করে দেয়। এটি বেশ নিরাপদও বটে।

*চুলের যত্নের ভালো ওষুধ আঙুরের বীচির তেল। মাথায় এই তেল মালিশ করলেও উপকার পাবেন। প্রতি সপ্তাহে দুই-তিন বার নেওয়া উচিত।