Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

কবি ও দার্শনিক

১০ বছর আগে লিখেছেন

♥ ♥ ♥ স্পর্শ ♥ ♥ ♥




তুমি ছুঁয়ে দিলেই -
প্যাপিরাসে মোড়া এই শুষ্ক হৃদয়ে অঙ্কুরিত হয় প্রেম !
তুমি ছুঁয়ে দিলেই-
রুগ্ন-শুষ্ক হাত বেছে নেয় জরাজীর্ণ কবিতার খাতা ।
শতকোটি বছরের না বলা পঙক্তিমালা তুলে আনবো বলে
আমি অস্থির হয়েপড়ি !
তুমি ছুঁয়ে দিলেই-
কাকতাড়ুয়ার মতো ঠায় দাড়িয়ে থেকে সারাগায়ে রৌদ্র মাখি ।
পরিশুদ্ধ হবো বলে বর্ষার স্নিগ্ধজলে ;ভেতর-বাহিরটাকে তুমুল ভেজাই ।
তুমি ছুঁয়ে দিলেই-
কষ্টের ডায়েরি ছিঁড়ে কুচিকুচি করে
নিমিষে উড়িয়ে দিই দখিন হাওয়ায় ।
তুমি ছুঁয়ে দিলেই-
দুষ্টুমির ছলে চাষ করি বুনো অর্কিড
অথবা ফোটাই কোনো বোগেনভেলিয়া !
তুমি ছুঁয়ে দিলেই-
নিমিষেই সেরে যায় আমার মনের সব গোপন অসুখ ।
চিৎকার করে সারা পৃথিবীকে জানিয়ে দিতে ইচ্ছেহয়-
ভালোবাসি ; ভালোবাসি আমি শুধু তোমাকেই !
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - md Lutfar Rahman Shuvo

    বন্ধু অনেক সুন্দর

     

    - ছড়াবাজ

    মাত্রা-ছন্দ, তাল মিলিয়ে কবতে দারুন ভাই,
    মেসেজ খানা ঝকমকে এর, লাগছে ভাল তাই।

    - বাংলার পাই বাপা

    অনেক অনেক ভালো লাগা রইলো।

    Load more comments...

কবি ও দার্শনিক

১০ বছর আগে লিখেছেন

♥ ♥ ♥ পরাবাস্তব রচনা; আম্রকথন ।। ♥ ♥ ♥

 
জোড়াসাঁকোর বাগানবাড়িতে কবিগুরু মনের সুখে পায়চারি করছেন । বাগানজুড়ে বিশাল-বিশাল আমগাছের ছড়াছড়ি । তবে এই সিজনে কবিগুরুর বাগানবাড়িতে আমের আধিক্য খুব একটা নেই বললেই চলে । তাই গুরুর মন খানিকটা বিচলিত । তবে সিজনের শুরুতেই গাছে মুকুল এসেছিলো বিস্তর । তাই দেখে প্রাণ ফ্রুটো’র একদল লোক গুরুজির বাগান লাখ টাকায় বায়না করতে এসেছিলো । কবি তাদের দুর-দুর করে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন । এখন তিনি মনে-মনে আফসোস করছেন । আহারে ! খালি-খালি কতোগুলো টাকা গচ্চা গেলো ।
ওদিকে দুদিন বাদেই তার কাছে পারস্যের কবি ওমর খৈয়াম আসবেন বলে মেইল করেছেন । তিনি ইবনে বতুতার কাছে খুর্মা-খেজুর খেতে-খেতে এ অঞ্চলে জন্মানো আমের ভূয়সী প্রশংসা শুনেছেন । তাই একটু সাক্ষাত দিতে আসা আর কি । কবিগুরু সানন্দে তাকে আসতে বলেছেন । কবির সাথে তার স্কাইপিতে কথাও হয়েছে ।
সেদিন কার কাছ থেকে যেন উড়ো খবর পেয়েছিলেন যে, এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে নাকি আমের বাম্পার ফলন হয়েছে । সেই খবরের সত্যতা যাচাই করার দায়িত্ব পড়লো আমার ওপর । গুরুজি বললেন , আমের কি আসুবিসু ঝটপট জানা আমায় । আমি কইলাম, একটু সবুর করেন গুরুজি । তোঁতামিয়ারে ফোন লাগাইতেছি । তোঁতামিয়া ফারুকির কি একটা নাটকের শ্যুটিংয়ে ব্যাস্ত । মামুর ব্যাটাকে অনেকবার ফোন দেবার পর রিসিভ করলো । ঘটনা শোনার পর সে অভয় দিলো , কোন ছমছ্যা নাই! টেনছন লিচ্ছো ক্যানে ! কালই আমি দুইমণ ল্যাংড়া-ফজলী-গোপালভোগ আম মিক্সিং করে ট্রাকে পাঠিয়ে দিচ্ছি । ছেই আমের মদ্ধি এমন রছ – এমন রছ পাবেকো মামুর ব্যাটারা , আঁটি চুইছে-চুইছে একেবারে কনুই পর্যন্ত রছ চাইটবাকো !
তোঁতামিয়ার ফাঁপরবাজিমার্কা আলাপ বেশিক্ষণ ভালো লাগলো না । তাই বললাম, ভাইরে তুই আগে আম... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    অথবা আকাশের দিকে দৃষ্টি মেলে আর দুই হাত খুলে

    হৃদয় নিংড়ানো স্বরে আমার পৃথিবীকে বলতে পারি,

    মা গো, আমি জীবন থেকে জন্মান্তরে

    তোমাকে শুধু ভালোবেসেই যাবো।--------------very nice

    • - কেতন শেখ

      অসংখ্য ধন্যবাদ। জয় হোক।

    - আলমগীর সরকার লিটন

    কেতন দা

    কবিতার গভীরতা অনেক

    মায়ের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা রইল

    ভাল থাকুন--------

    • - কেতন শেখ

      অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই। জয় হোক।

    - মাসুম বাদল

    চমৎকার... 

     

     

    শুভকামনা রইলো... 

    • - কেতন শেখ

      অনেক ধন্যবাদ মাসুম, জীবন হোক মঙ্গলময়।

কবি ও দার্শনিক

১০ বছর আগে লিখেছেন

♥ ♥ ♥ পরাবাস্তব রচনা ; দু’দণ্ড শান্তি ! ♥ ♥ ♥

সকাল থেকে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বায়না ধরেছেন , তিনি গাঁজা খাবেন ! এই সাতসকালে গাঁজা কোথায় পাই ? বললাম, এতোকিছু থাকতে গাঁজা কেন গুরু ? গুরু বললেন , ইদানিং কবিতা লিখে আর আরাম পাইনা রে ! মন কেমন যেন ম্যাদা মেরে গেছে । গাঁজা খেলে একটু আরাম পাই, তখন কবিতা লেখায় জোশ আসে । দুইটা পুরিয়া এনে দে না বাপু , আচ্ছা করে শান্তিনিকেতনি টান দিই ।
হাজার হোক গুরুর নির্দেশ ! অগত্যা গাঁজার সন্ধানে যেতেই হলো । গেলাম কাজী নজরুলের রুমে । সাহিত্যের ভাষায় বলতে গেলে এভাবে বলা যায়-
''কাজী নজরুল ইসলাম
গাঁজার জন্য তার রুমে গিছলাম ''!
তিনি এক ভাড়াটে মেসে থাকেন । মেসের সব সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে সম্প্রতি এক ঘেঁটুগানের দল খুলেছেন । সেখানে রাতভর গানের রিহার্সেল চলে । গানের তালে-তালে চলে মেয়েলি অভিনয় । গানের কথাবার্তা সব আদিরসাত্মক । '' নিশিরাইতে আইয়্যো বন্ধু খাইয়্যো বুকের মধু !'' - সব এই টাইপের গান । গিয়ে দেখি কবি সাহেব বেঘোরে ঘুমেচ্ছেন । সম্ভবত তিনিও মধু খেয়ে ঘুম দিয়েছেন । কবির পরনে লুঙ্গি আর স্যান্ডো গেঞ্জি । লুঙ্গির অবস্থা বিপজ্জনক ! এখন সেটা হাঁটুর দুই বিঘত উপরে ছোট পুঁটলি বেঁধে আছে । যেকোন মুহূর্তে চিচিং ফাঁক হয়ে যেতে পারে । তাই দেরি না করে কবিকে ডাকলাম । এমনিতেই তিনি ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানো মহান পুরুষ । কাঁচাঘুম নষ্ট হওয়ায় তিনি আমার দিকে রক্তচক্ষু নিয়ে তাকালেন । তার তাকানোর সে রুপ বড়ই ভয়ঙ্কর ! তারপরও তিনি শান্ত । তবে গম্ভীর গলায় বললেন , পাষাণের ভাঙালে ঘুম ?! কাহিনী কি ঝটপট বলে ফেল্‌ । আমি কাহিনী খুলে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (5)

  • - জাহাঙ্গীর আলম

    অনেক ধন্যবাদ কষ্টসাধ্য পোস্ট শেয়ারের জন্য ৷ সবগুলো উকির লিন্ক দিয়েছেন ৷ মূল ছবির জন্য কিছু imdb দিতে পারতেন ৷ ভাল থাকবেন ৷

    • - দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

      ধন্যবাদ ভাই। আমি ডাওনলোড লিংক দিতে চেয়েছিলাম । কিন্তু ভাই এটা পুরাটা করতে হাত ব্যাথা হয়ে গেছে , অ্যামেচার মানুষ।

    - আখতারুজ্জামান সোহাগ

    তথ্যবহুল পোস্ট। যথেষ্ট শ্রম দিয়ে এবং সময় নিয়ে করা পোস্টটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

    • - দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

      ধন্যবাদ সোহাগ ভাই। 

কবি ও দার্শনিক

১০ বছর আগে লিখেছেন

♥ ♥ ♥ রুপার বসন্ত দিনে ♥ ♥ ♥

 
         মাথার ওপর খা-খা রোঁদ । তৃষ্ণায় বুকের ছাতি ফেটে যায়-যায় অবস্থা । এ সময় কচি ডাব খেতে পারলে ভালো লাগতো । এক হাতি বাঁকা দা দিয়ে ডাবওয়ালারা বেশ সুন্দরভাবে কচাং-কচাং করে ডাব কাটে । এই কর্তন শিল্প বেশ প্রশংসনীয় । ডাবকে এক হাতের তালুতে নিয়ে ঘাড়ের দিক থেকে কাটে ।কেটে একটা শেপ দেবার পর দা’য়ের আগা দিয়ে মাঝ বরাবর ঘাই দিতে হয় । ঘাই দিলেই পুচুৎ করে ডাবের পানি ছিটকে আসে । ভেতরের সেই পানি মুখে দিলেই আহ কি শান্তি !
       রাস্তায় চলমান রিক্সার টুং-টাং শব্দ । রিক্সাওায়ালাদের বেশিরভাগেরই গায়ে স্যান্ডো গেঞ্জি । তাদের গা থেকে দর-দর করে ঘাম ঝরছে । সোনালি রোদ তাদের গায়ে লাগায় শরীরে চিকচিকে ভাবএসেছে । অনেকক্ষণ যাবৎ সেটা মুগ্ধ নয়নে দেখছি । ঘর্মস্নানের কি কি উপকারিতা আছে সেটা ভাবার চেষ্টায় আমি ব্যাস্ত । ভেবে কূল-কিনারা করতে পারলাম না । অবশ্য এই অবস্থায় কুস্তি খেললে বেশ সুবিধা পাওয়া যাবে বলেই মনেহলো । প্রতিপক্ষের হাত থেকে শরীর পিছলে যাবার কথা । পিছলা শরীর বিশেষ কিছু পেশায় খুব কাজে দেয় । চোর তার গায়ে তেল মেখে শরীর পিছলা করে নেয় । এতে নাকি চুরি করায় এক্সট্রা বেনিফিট পাওয়া যায় । এদেরকে প্রচুর পরিমাণে তেল মাখতে হয় ,যাতে ধরা পরলেও হাত পিছলে পালাতে পারে । গায়ে তৈল মর্দনের এই এক সুবিধা ! আচ্ছা , তেলমাখা চোরদেরকে কি নামে ডাকা হয় ? গ্রামগঞ্জে এরা অবশ্য সিঁধেল চোর নামেই পরিচিত । ছোটখাটো মানের চুরি যারা করে তারাই সিঁধেল চোর । শাবল দিয়ে গর্ত খুঁড়ে এরা চুরি করে । আমি তেলমাখা চোরদের সিঁধেল চোর বলার ঘোর বিরোধী । বরঞ্চ তাদেরকে ‘’স্মুথ ক্রিমিনাল’’... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    সেই স্বাদ সেই গন্ধ পেলাম কবিতায়

    মাতৃভাষার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা

    ভোট দানে আমন্ত্রিত

    • - Ekolobyo

      ধন্যবাদ.....

    - মোঃসরোয়ার জাহান

    ছেলেবেলায় একবার ঘুড়ি ওড়াতে চেয়েছিলাম,

    রঙ্গীন ঢাউশ ঘুড়িটার সুতো ছেড়ে দিয়ে লাটাই হাতে

    অনেক কসরত করেও ওড়াতে পারি নি।

    ................অনেক সুন্দর হয়েছে,ভালো লাগলো।

    • - Ekolobyo

      ধন্যবাদ

    - সাদাত সবুজ

    বেশ লাগলো কবিতা খানি ।সুভেচ্ছা রইলো ।

    • - Ekolobyo

      ধন্যবাদ............শুভেচ্ছা,,,,,,,

কবি ও দার্শনিক

১০ বছর আগে লিখেছেন

♥ ♥ ♥ রুপার বসন্ত দিনে ♥ ♥ ♥

 
         মাথার ওপর খা-খা রোঁদ । তৃষ্ণায় বুকের ছাতি ফেটে যায়-যায় অবস্থা । এ সময় কচি ডাব খেতে পারলে ভালো লাগতো । এক হাতি বাঁকা দা দিয়ে ডাবওয়ালারা বেশ সুন্দরভাবে কচাং-কচাং করে ডাব কাটে । এই কর্তন শিল্প বেশ প্রশংসনীয় । ডাবকে এক হাতের তালুতে নিয়ে ঘাড়ের দিক থেকে কাটে ।কেটে একটা শেপ দেবার পর দা’য়ের আগা দিয়ে মাঝ বরাবর ঘাই দিতে হয় । ঘাই দিলেই পুচুৎ করে ডাবের পানি ছিটকে আসে । ভেতরের সেই পানি মুখে দিলেই আহ কি শান্তি !
       রাস্তায় চলমান রিক্সার টুং-টাং শব্দ । রিক্সাওায়ালাদের বেশিরভাগেরই গায়ে স্যান্ডো গেঞ্জি । তাদের গা থেকে দর-দর করে ঘাম ঝরছে । সোনালি রোদ তাদের গায়ে লাগায় শরীরে চিকচিকে ভাবএসেছে । অনেকক্ষণ যাবৎ সেটা মুগ্ধ নয়নে দেখছি । ঘর্মস্নানের কি কি উপকারিতা আছে সেটা ভাবার চেষ্টায় আমি ব্যাস্ত । ভেবে কূল-কিনারা করতে পারলাম না । অবশ্য এই অবস্থায় কুস্তি খেললে বেশ সুবিধা পাওয়া যাবে বলেই মনেহলো । প্রতিপক্ষের হাত থেকে শরীর পিছলে যাবার কথা । পিছলা শরীর বিশেষ কিছু পেশায় খুব কাজে দেয় । চোর তার গায়ে তেল মেখে শরীর পিছলা করে নেয় । এতে নাকি চুরি করায় এক্সট্রা বেনিফিট পাওয়া যায় । এদেরকে প্রচুর পরিমাণে তেল মাখতে হয় ,যাতে ধরা পরলেও হাত পিছলে পালাতে পারে । গায়ে তৈল মর্দনের এই এক সুবিধা ! আচ্ছা , তেলমাখা চোরদেরকে কি নামে ডাকা হয় ? গ্রামগঞ্জে এরা অবশ্য সিঁধেল চোর নামেই পরিচিত । ছোটখাটো মানের চুরি যারা করে তারাই সিঁধেল চোর । শাবল দিয়ে গর্ত খুঁড়ে এরা চুরি করে । আমি তেলমাখা চোরদের সিঁধেল চোর বলার ঘোর বিরোধী । বরঞ্চ তাদেরকে ‘’স্মুথ ক্রিমিনাল’’... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    অসাধারণ দাদা

    মাতৃভাষার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা

    ভাল থাকুন--

    • - সুমন আহমেদ

      ধন্যবাদ প্রিয় আলমগীর সরকার। শুভেচ্ছা আপনাকেও।

    - কে এম রাকিব

    পকেট থেকে সুনসান মেঝেতে খসে পড়া ধাতব মুদ্রার শব্দের মতো কেঁপে উঠেলো মন আচানক।

    নিখুত লক্ষভেদী, একাভিমুখী দৃশ্যকল্প। 'শব্দের আর্কিটেক্ট' বলবে কেউ কেউ! দামি একটা মূর্ত দৃশ্যগল্প তৈরি করেছেন।

    অথচ একই কবিতায় শেষে , ঠিক বিপরীত  বিমূর্ত দৃশ্যকল্প এনেছেন,

    তোমার জলাঙ্গীর বনে জাগে আফ্রোদিতি, আমি বাজখাঁই ঈগল মুহূর্তেই করি তছনছ কামনার সংবিধান…. 

    প্রেমের দেবী ভেনাস কিনবা আফ্রোদিতিকে পাঠক যার যার মত কল্পনা করে নেবেন, বাজখাই ঈগলের ক্ষেত্রেও তাই। কোন নির্দিষ্ট ছবি দাড় করানো মুশকিল।

    পুরো কবিতায় ভাল লাগা। এমন বিচিত্র স্বাদে ভরপুর কবিতার পাঠক হওয়াও আনন্দের।

    শুভেচ্ছা নিরন্তর প্রিয় সুমনা আহমেদ।

     

    • - সুমন আহমেদ

      আপনি পাঠক তবে তেমন পাঠক, যেমনটা একজন লেখক কামনা করেন। শুভ কামনা প্রিয় রাকিব আপনার মন্তব্য সম সময়ই আপনার পাঠক মানসের প্রতিভাস। সুন্দর থাকুন নিত্য।

    - সকাল রয়

    খুন হয়ে যেতে  ইচ্ছে করে_

     

    • - সুমন আহমেদ

      হয়ে যান.....। পাঠের জন্য ধন্যবাদ রইল।

    Load more comments...
Load more writings...