(১)
কবিতা
যা লিখি তাই যদি কবিতা হত,
তবে গুলাল আবীরে ভরে দিতাম তোমাদের মন,
নীলাকাশ নিয়ে সাঁঝের পাখিদের ফিরে আসা লিখতাম,
তোমার নীল বিষ বেদনাকে ঢেকে দিতাম লাল গোলাপে,
বিরহ মনে সেই প্রেমিকার কথা মেখে দিতাম।
কবিতায় নাকি কিছু দুঃখ থাকতে হয়, না হলে তো ভুলে যাওয়া।
প্রতিদিন একই এক সেই মুখ যদি হারায় ভালবাসা,
তার চে তো এই ভালো, তুমি দূরত্বে থাক।
আমি মর্মন্তুদ কিছু কবিতা তোমায় লিখে পাঠাব।
(২)
উল্টো
ঠিক উল্টো যদি হত, এতদিনের ছিঁড়ে যাওয়া পালক গুছিয়ে
আবার যদি পাখির প্রাণ দিতে পারি!
জলজ বায়ু-উপাদানে মৃত মানুষের চেহারা যদি আবার ফিরিয়ে দিতে পারি !
জীবনের মালা যদি বৃত্তে গেঁথে নিই,
অমরত্বে ফিরে আসার গান কার না ভালো লাগে !
সেই একই মত উপাদান ঘিরে বৃদ্ধ যদি ক্রমে ক্রমে শৈশব শিশুতে এসে
আবার স্পর্শ করে মাতৃসদন ?
কিন্তু সেই মত মৃত্যু থেকে জন্ম কথা, সুখ দুঃখের সেই গাঁথা ভার বোঝ,
সেই ধারাবহ জীবন কথা !
তবু বন্ধন তুমি নিজেই বেঁধে নিয়েছ !
Comments (2)
//
এই বাংলার বুকেই উঠেছি বেড়ে, বাংলায়-ই আছি বেশ,
এই বাংলা নিয়েই গর্ব আমার, বিধি বাংলায় দিও শেষ !//
খুব সুন্দর আকুতি। খুব সুন্দর একটি কবিতা পাঠ হলো। অনেক অনেক ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছা রইলো প্রিয়।
সুমন ভাই, আপনার এই ভালো লাগার অনুভূতি আমাকে এই পথে পথ চলতে সাহায্য করবে বলেই বিশ্বাস আমার । শুভেচ্ছা গ্রহন করবেন আপনিও ।
ভালো লাগলো ।
আপনার ভালো লাগার মতো কিছু করতে পেরে ধন্য হলাম ভাই । সবসময় এভাবেই অনুপ্রেরণা দেবেন বলেই প্রত্যাশা রাখি ।
আপনার লেখা বেশ হচ্ছে কিন্তু।
এই বাংলা নিয়েই গর্ব আমার, বিধি বাংলায় দিও শেষ!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
আপনাদের প্রত্যেকটা কথা আমার কাছে অপূর্ব এক অনুভূতির ছোঁয়া । এই অনুভূতির ছোঁয়ায় ভাসতে চাই সবসময় । পাশে থাকছেন দেখেই অনুপ্রাণিত বোধ করছি ।