Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

শুভ

৯ বছর আগে লিখেছেন

উন্মাদ‬

অন্ধকার, সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে যার পরিমান বেড়েই চলেছে। যতোই সময় যাচ্ছে, আরো ঘনীভূত হচ্ছে অন্ধকারের মাত্রা।
ধীরে ধীরে এগুলাম আমি। খুবই সতর্কভাবে, সন্তর্পণে। ইতোমধ্যেই বা হাতের তালুর মধ্যে তিন ইঞ্চি ব্লেডের ছুড়িটা বেড়িয়ে এসেছে। আর মাত্র পাঁচ গজ, তারপরই নাগাল পেয়ে যাবো ওর।
প্যান্টের চেইনটা সবেমাত্র লাগিয়েছে সে, শব্দ শুনেই বুঝে ফেললাম। যেই ঘুরতে যাবে, ঠিক সেই মুহূর্তেই পেছনে থেকে ডান হাতে পেঁচিয়ে চেপে ধরলাম ওর গলার একটু নিচে। বা হাতে ধরা ছুড়ির তীক্ষ্ণ ফলাটা ধীরে ধীরে প্রবেশ করছে ওর গলার উপরিভাগে।
কিছুক্ষণ পর ওকে ছেড়ে দিতেই ধুপ করে নিজের ত্যাগকৃত তরলের উপরই পড়ে গেলো ছেলেটা। অনবরত কাঁপছে হিষ্টিরিয়াগ্রস্তের মতো। ঘরঘর শব্দ বের হচ্ছে ওর গলা থেকে। ভোকাল কর্ড কেটে গেছে, কেটে গেছে গলার অনেকটা অংশ, সেই সাথে তুমুল বেগে বের হচ্ছে রক্ত। উষ্ণ লাল রক্ত। তারপর একসময় থেমে গেলো সময় কাঁপাকাঁপি।
ওর শার্টের মধ্যে ছুড়ির ফলাটা কয়েকবার ঘষলাম আমি। তারপর ঘুরে দাঁড়ালাম।
পালাতে হবে এখান থেকে।
*******
‘খুন করেছি,’ মৃদুস্বরে বললাম আমি, ‘রায়হানকে খুন করেছি আমি।’
‘কিই?’ খেঁকিয়ে উঠলো দ্বীপ।
চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। মৃদু বাতাস বইছে চারদিকে। ছাদে বসে আছি আমরা দুজন। হাতে জ্বলছে সিগারেট। নিচে দু-তিনটা কুকুর ঘেউ ঘেউ শব্দে চেঁচিয়ে যাচ্ছে বেশ কিছুক্ষন ধরে। এটা বাদ দিলে সবকিছু নিরব।
‘কবে?’ প্রশ্ন করলো দ্বীপ।
‘আজ,’ মৃদুস্বরে জবাব দিলাম আমি, ‘আধঘন্টা আগে।’
রায়হান ছেলেটা আমাদের সাথেই পড়তো। একই ডিপার্টমেন্টে। একটু গুন্ডা টাইপের হওয়ায় প্রথম থেকেই ছেলেটাকে ভাল লাগতো না আমার। সবসময় নিজেকে বড় প্রমাণ করার জন্য মুখিয়ে থাকতো ও। নিজেকে সবার উপরে দেখতে চাইতো। ভাল ছাত্র হওয়ায় এটা ওর জন্য আরো সহজ হয়ে যায়।
ভার্সিটির প্রথমদিন থেকেই ফারিয়ার উপর নজর ছিল ওর। সবসময় চেষ্টা করতো ওর সামনে হিরো... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - টোকাই

    দারুণ !! ভালো লাগলো ।

শুভ

৯ বছর আগে লিখেছেন

অমানব

০১
-‘আরে চলো তো!’
-‘আজ থাক। বাদ দাও না! কাল বিয়ে করে একেবারে যাবো।’
-‘না, আজই যেতে হবে তোমাকে। জ্যু ইয়েসনে চমৎকার একটা চার্চ আছে। আমরা সেখানেই বিয়ে করবো। বুঝেছো?’
-‘কিন্তু এখানে যে সব রেডি করে রেখেছি আমি।’
-‘আমি কিচ্ছু শুনতে চাইনা। তুমি আমার সাথে এখনই রওনা হবে।’
বেশ কিছুক্ষণ জোড়াজুড়ির পর অবশেষে রাজি হতেই হলো ওর সাথে। অবশ্য আমি জানতাম যে রাজি না হয়ে আমার উপায় নেই। কারন ও যা বলবে তা করতে আমি বাধ্য। পাগলি একটা!
মেয়েটির নাম রেইনা ব্রুজা। আমেরিকান কোন মেয়ের নাম এমন হয়, তা আমার জানা ছিল না। যেমন অদ্ভুদ নাম, তেমনই অদ্ভুত স্বভাব মেয়েটার। শুধু নাম বা স্বভাব নয়, চেহারাতেও অন্যরকম একটা ভাব আছে। মেয়েটিকে খুবই ভাল লাগে আমার কাছে। খুবই ভালবাসি ওকে আমি। তাই তো ওর সব কথাতেই রাজি হয়ে যাই সবসময়।
মেয়েটার সাথে পরিচয় বেশী দিনের নয়, প্রায় একবছর বলা চলে। নেভাডা স্টেটস কলেজে একই সাথে বায়োলজিতে পড়াশোনা করছি আমরা। এর মধ্যেই আমরা দুজন দুজনের খুবই কাছে এসে গেছি। এবং এটাও ঠিক করেছি আগামীকাল আমাদের প্রথম দেখার একবর্ষ পূর্তির দিনে আমরা দুজন বিয়ে করবো। প্ল্যান ছিল রেইনার মা-বাবা না থাকায় বিয়ের সমস্ত কাজ শেষে আমরা ওর দূরসম্পর্কের এক আংকেলের বাসায় যাবো। কিন্তু ওর জোড়াজুড়িতে আজই ওর আংকেলের বাসায় রওনা হয়েছি আমরা।
খুব ছোটবেলায় মা-বাবা দুজনই মারা যায় রেইনার। তারপর থেকে মেয়েটি ওর এই দূরসম্পর্কের আংকেলের কাছেই বড় হয়েছে। লোকটার নাম ইথান করবেট। উনি আমেরিকার বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ। নেভাডার জ্যু ইয়েসন মাউন্টেনের পাশেই তার বাড়ি। সেখানেই যাচ্ছি আমরা।
‘তুমিই শবো?’ আমাকে রেইনার সাথে ঢুকতে দেখেই কেন যেন চমকে উঠলেন মিষ্টার ইথান করবেট।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - ওয়াহিদ মামুন

    অর্থবহ মূল্যবান লেখা। খুব ভালো লিখেছেন।

    শ্রদ্ধা জানবেন।

    • - কেতন শেখ

      অসংখ্য ধন্যবাদ ওয়াহিদ ভাই। আপনাকে অনেক শ্রদ্ধা করি। ভালো থাকবেন।

    - আলমগীর সরকার লিটন

    কেতন দা

    শিক্ষামূলক কবিতা

    খুবি ভাল লাগল

    শুভ কামনা

    • - কেতন শেখ

      অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই। জীবন হোক মঙ্গলময়।

    - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

    প্রতিটা কথাই সত্যের বিসারী

    সার্থক কাব্য, সত্য কবির দিশারী।

    শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইল

    • - কেতন শেখ

      মাইদুল দি গ্রেট, কতো সুন্দর কথা বললা ভাই! অনেক ধন্যবাদ। তোমার জুয়াড়ী চমত্কার লাগলো।

    Load more comments...

শুভ

৯ বছর আগে লিখেছেন

হ্যাকার

০১
“দুররর! এইডা কিসু হইল?” খেঁকিয়ে উঠে মাহমুদ। “আমি এইসব পারমু না। অন্য কাওরে ধর।”
“তুই-ই পারবি দোস্ত,” উৎসাহ দেয় শিশির, “তুই না পারলে আর কেউ পারবো না।”
“এহ!” ভ্রু কোঁচকায় মাহমুদ। “এমনভাবে কইলি যেন আমি দুনিয়ার সবচেয়ে বড় হ্যাকার! শোন মামা, আমার চেয়ে বস বস হ্যাকার বাংলাদেশে পইড়া রইছে। কেউই কোন সময় এইগুলা নিয়া চিন্তাও করেনা। আর আমি তো এই রাস্তায় বাচ্চা। আমারে দিয়া এই কাম হইব না।”
“মাইর খাবি।” এবার চেতে উঠে শিশির। “গত তিন বছর ধইরা কি শিখলি তাইলে? ঘোড়ার আন্ডা?”
একথা শুনে মুখ বাঁকায় মাহমুদ। তবে ভেতরে ভেতরে উত্তেজিত হয়ে আছে ও। সেটা বাইরে প্রকাশ হতে দিচ্ছে না।
ওরা বসে আছে একটা সাততলা বিল্ডিংয়ের ছাদে। টপ ফ্লোরে থাকে দুজন। রুমমেট ওরা। দুইজন একই ভার্সিটির ছাত্র। মাহমুদ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে, শিশির কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। গত তিন বছর ধরে একই রুমেই আছে দুজনে। দুজনের মধ্যে তাই বন্ধুত্বের টানটাও একটু বেশীই।
কথা হচ্ছিল একটা কাজ নিয়ে। শিশির একটা প্ল্যান করেছে। দেশের একটা বড় ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাক করতে চাচ্ছে ও। অন্যকোন কারনে নয়। শুধু সিষ্টেমে কতগুলো বাগ (প্রোগ্রামের ফাঁকফোকর) আছে এটা পরীক্ষা করার জন্য। সেইসাথে সিস্টেমের সিকিউরিটির ক্ষমতাও চেক করে দেখা। কাজটা যেমন কঠিন, তেমনই বিরক্তিকরও বটে। কিন্তু প্রোগ্রামারদের কাছে এসবই ডালভাত। আর ওরা দুজনই খুব ভাল প্রোগ্রামার।
প্রত্যেকটা বড় বড় কোম্পানী সবসময় চায় তাদের সিষ্টেম পারফেক্ট করতে। সেজন্য তারা দক্ষ প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করে এবং তাদের দ্বারা নিজেদের সিষ্টেমে শক্ত সিকিউরিটির ব্যবস্থা করে। যাতে অবাঞ্ছিত কেউ তাদের সিষ্টেমকে গুড়িয়ে দিতে না পারে। তবুও যে তাদের সিষ্টেমের সিকিউরিটি সবসময় পারফেক্ট হয়, তা নয়। আসলে সব সিষ্টেমেই কিছু না কিছু খুঁত থাকে যেটাকে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

শুভ

১০ বছর আগে লিখেছেন

শুধু তোমারই জন্য (শেষাংশ)


আমি রাহাত

রাতের বৃষ্টি আমি অনেকদিন দেখিনা। রাতের মধ্য প্রহরে ঝুম বৃষ্টির মধ্যে হাঁটতে কেমন লাগে তা জানতাম না আমি।

রিষ্টওয়াচে প্রায় আড়াইটা বাজে। শরীরে বৃষ্টির হিমশীতল ফোঁটা তীরের মত বিঁধছে। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে হাঁটছি আমি। তবে ভালই লাগছে আমার। অন্যরকম অনুভুতি। দক্ষিণ আমেরিকার জঙ্গলের যুদ্ধগুলোর স্মৃতি মনে পরে যাচ্ছে। একদমই যে খারাপ লাগছে না তা নয়।

আমার এত প্রিয় দামী সেডানটার এমন ভয়ঙ্কর পরিণতি দেখলে দুঃখ হওয়ারই কথা। তবে মীরা আমাকে বোকা বানিয়েছে এটা ভেবে মজা পেয়েছি। ও আমার আসল পরিচয় খুব সম্ভবত আইএসআইয়ের কাছ থেকে পেয়েছে। সব জানতে পেরেই ও ফাঁদটা পেতেছে।

খুব ভাগ্যগুণে বেঁচে গেছি আমি। শুধু তখন যদি সিগারেট কেনার জন্য না নামতাম। এই বৃষ্টি দেখবার সৌভাগ্য আমার আর হতনা। সিগারেট কিনে গাড়ির কাছাকাছি আসা মাত্রই কলটা আসে আমার পার্সোনাল মোবাইলে। কলটা বলতে গেলে অপ্রত্যাশিতই ছিল। একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলতে বলতেই আমার শখের সেডান আমার চোখের সামনে অগ্নিগোলকে পরিণত হল। শকওয়েভের প্রচণ্ড ধাক্কায় উড়ে গিয়ে হাত দশেক দূরে গিয়ে পরলাম।

দশ মিনিট ওভাবেই পড়েছিলাম। যখন নিশ্চিত হলাম যে বেঁচে আছি তখন উঠে বসলাম। জনশূন্য রাস্তায় এই মাঝরাতেও লোক জমা হয়ে যাচ্ছে। আমি উঠে যেন কিছুই হয়নি এমন ভাব নিয়ে হাঁটতে শুরু করলাম। আর তখনই শুরু হল মুষলধারে বৃষ্টি।

দশ বছর আগে সি.আই.এ আমাকে একটা কাজ দেয়। কোন এক হ্যাকার তাদের অনেক হাইলি ক্লাসিফাইড ইনফরমেশন হ্যাক করে তাদের শত্রু দেশগুলোর কাছে বিক্রি করছে। আমার কাজ ছিল সেই হ্যাকারকে ট্র্যাক করে বের করা ও তারপর তাকে শেষ করে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    besh laglo.......!

    কেমন আছেন ?মহান স্বাধীনতা দিবস লেখা প্রতিযোগিতা২০১৪ ক্যাটাগরি ১ এ আমার কবিতা “প্রিয় স্বদেশআছে,প্রতিযোগিতার জন্য।আপনাদের  কবিতাটি পড়তে আমন্ত্রণ রইল।যদি ভালো লাগে তবে আপনার মূল্যবান একটি ভোট চাই।ভালো থাকবেন শুভ কামনা রইল।নিচে কবিতাটির লিং দেওয়া হলো যাতে সহজে কবিতা পড়তে পারেন। http://www.nokkhotro.com/post/139582-212853-328e30-07c579-.52321-016।আজ রাত ১২টা পর্যন্ত ভোট দেওয়া যাবে যদি আমার কবিতা পড়ে ভালো লাগে তাহলে একটি ভোট চাই।

    - মাসুম বাদল

    খুব খুব ভাললাগা জানালাম...  

    - তৌফিক মাসুদ

     অনেক দিন পরে আপনার লেখা পেলাম। কেমন আছেন আপনি? 

শুভ

১০ বছর আগে লিখেছেন

শুধু তোমারই জন্য

১.
শপিং মলে ঢুকলে আমি প্রথমে খাবারের দোকানের দিকে যাই। খাওয়ার ব্যাপারে আমি ছোটবেলা থেকেই একটু বিলাসী। আম্মু আমাকে রাক্ষস বলত কারন ভাল খাবার সামনে পেলে আমার নাকি হুঁশ থাকেনা। তবে সুখের কথা হল আমাকে দেখে বুঝার উপায় নেই যে আমি এতটা ভোজনবিলাসী।
রেস্টুরেন্টটা ভালই সাজানো গোছানো। একটা খালি টেবিলে বসে গেলাম। রেস্টুরেন্টটা ৪তলায়। টেবিলটাও জানালার কাছে। বাইরের দিকে তাকালাম। আকাশটা মেঘলা। যেকোনো সময় আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামবে। কফি আর পেস্ট্রির অর্ডার দিয়ে আকাশের দিকে চেয়ে রইলাম আমি। পুরনো কথাগুলো আজ খুব বেশী মনে পরছে।
আমি রাহাত। বর্তমান বাংলাদেশের সবচে সফল ব্যবসায়িদের একজন। প্রায় শুন্য থেকে শুরু করেছিলাম আমি। ৭ বছরে আমার টোটাল এসেট প্রায় ১০০ কোটি টাকা। খুব একটা ভাল ছাত্র আমি কখনই ছিলাম না। গ্র্যাজুয়েশনের পর পারি জমাই ফ্রান্সে। ৭ বছরের কঠোর পরিশ্রম তারপর ভাল পরিমাণ টাকা জমিয়ে দেশে ফিরে আসি। এখানে এসে শুরু করি ব্যাবসা। বাকিটা কঠোর পরিশ্রম আর ভাগ্যের মিশেল। ছোট বোনের বিয়ে দিয়ে দিয়েছি। ব্যবসা সব রিটায়ারমেন্টের পর থেকে বাবাই বেশী দেখেন। আমি এমনিতে ব্যবসার দিকে নজর দিলেও ঘোরাঘুরিই বেশী করি। এখানে আসা মূলত ক্লায়েন্টের সাথে দেখা করতে। নতুন একটা প্রজেক্ট হাতে এসেছে। এটা কমপ্লিট হলে লম্বা একটা ছুটি নেবো আমি।
রিংটোনের শব্দে ভাবনায় ছেদ পরল আমার। মোবাইলটা বের করে sms চেক করলাম। বিল শোধ করে বেরিয়ে এলাম বাইরে। শপিংমলের দোতলায় অনেকগুলো কাপড় আর বাচ্চাদের খেলনার দোকান। তেমনি একটা দোকানের সামনে দাঁড়ালাম। বোনের বাসায় যাব আজ ভাগ্নিটার জন্য কিছু কিনতে হবে। বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি। বৃষ্টিটাও কমুক। একটা টেডিবিয়ার নিলাম সেলফ থেকে। হঠাৎ পেছন থেকে কে যেন ডাক দিল, "রাহাত! রাহাত না তুই?"
... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    valo laglo pore.....!কেমন আছেন ?মহান স্বাধীনতা দিবস লেখা প্রতিযোগিতা২০১৪ ক্যাটাগরি ১ এ আমার কবিতা “প্রিয় স্বদেশআছে,প্রতিযোগিতার জন্য।আপনাদের  কবিতাটি পড়তে আমন্ত্রণ রইল।যদি ভালো লাগে তবে আপনার মূল্যবান একটি ভোট চাই।ভালো থাকবেন শুভ কামনা রইল। http://www.nokkhotro.com/post/139582-212853-328e30-07c579-.52321-016

     

    • - মোঃ কামরুজ্জামান বাবু

      প্রিয় স্বদেশ কবিতাটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো । ধন্যবাদ ।

    - তৌফিক মাসুদ

    শুভকামনা রইল। 

    • - মোঃ কামরুজ্জামান বাবু

      আপনার জন্যেও ভাই ।

Load more writings...