আমি এসেছি একটি সংকীর্ন মানবহৃদয় থেকে
একটি বিষাক্ত পদ্মজ্যোৎস্না অথবা একটি যাচ্ছেতাই হৃদপিণ্ড থেকে
অস্থির মশালের স্ফুলিঙ্গ থেকে, সভ্যতার নোংরা হস্তশিল্প থেকে
আমার আঙুলগুলো উদ্ধত আর একজোড়া বিষাদাক্রান্ত চোখ!
কালের বিরুদ্ধে স্থির ধ্রুবতারার মতো ওরা জপ করে অভিশাপ, তীব্রতম ঘৃনা।
আমি গল্প বলি এক মাংসল যুবতীর, এক অভিশপ্ত শরীরের
স্মরণ করি কিছু অপাংক্তেয় স্তবক, পবিত্রতম কবিতার এক গা ঘিনঘিনে চরিত্র!
আমি এসেছি একটি ক্ষুদ্রতম স্বপ্ন থেকে
একটি মহত্তম জীবনের অশ্লীল অধ্যায় অথবা একটি নষ্ট চুম্বনের গল্প থেকে
দুর্বিনীত অগ্নুৎপাত থেকে, মিছিলফেরত যুবকের রক্তচক্ষু থেকে
আমার সংকল্পবদ্ধ পেশি আর শিরায় লেপ্টে থাকা যন্ত্রণা!
কুষ্ঠ রোগীর ক্ষতের মতো ঘৃণা করি তোকে
গড়িয়ে পড়া হলদে পুঁজের মতো ঘৃণা করি তোকে
তোর জন্য ঘৃণা, ঘৃণ্যতম অভিশাপ...
continue reading
একটি বিষাক্ত পদ্মজ্যোৎস্না অথবা একটি যাচ্ছেতাই হৃদপিণ্ড থেকে
অস্থির মশালের স্ফুলিঙ্গ থেকে, সভ্যতার নোংরা হস্তশিল্প থেকে
আমার আঙুলগুলো উদ্ধত আর একজোড়া বিষাদাক্রান্ত চোখ!
কালের বিরুদ্ধে স্থির ধ্রুবতারার মতো ওরা জপ করে অভিশাপ, তীব্রতম ঘৃনা।
আমি গল্প বলি এক মাংসল যুবতীর, এক অভিশপ্ত শরীরের
স্মরণ করি কিছু অপাংক্তেয় স্তবক, পবিত্রতম কবিতার এক গা ঘিনঘিনে চরিত্র!
আমি এসেছি একটি ক্ষুদ্রতম স্বপ্ন থেকে
একটি মহত্তম জীবনের অশ্লীল অধ্যায় অথবা একটি নষ্ট চুম্বনের গল্প থেকে
দুর্বিনীত অগ্নুৎপাত থেকে, মিছিলফেরত যুবকের রক্তচক্ষু থেকে
আমার সংকল্পবদ্ধ পেশি আর শিরায় লেপ্টে থাকা যন্ত্রণা!
কুষ্ঠ রোগীর ক্ষতের মতো ঘৃণা করি তোকে
গড়িয়ে পড়া হলদে পুঁজের মতো ঘৃণা করি তোকে
তোর জন্য ঘৃণা, ঘৃণ্যতম অভিশাপ...
continue reading
Comments (1)
গদ্য কবিতা লিখেছেন?
বুঝলাম না কেন যেন গদ্যাকারে প্রকাশিত হলো। আমি আবার পোষ্ট করলাম। ধন্যবাদ।
আহ্বান পূর্বাকাশে উদয় রবির কিরণ
আঁধার সরে আলোকিত ভূবন,
সুমধুর কন্ঠে ধ্বনিত মুয়াজ্জিনের আযান
নত কর মাথা আসছে সে আহ্বান ।
তন্দ্রা ছেড়ে আসো স্রষ্টার ঘরে
করুণা চাও সিজদায় পড়ে ।
থেকোনা নিদ্রায় দিবা রজনী ধরে,
করিওনা হেলা, তৈরী হও-হবে যেতে পরপারে।
অপরূপ ধরনী ক্ষণিকের তরে
বৃক্ষ-তরু,পবন বারি সকলই রইবে পরে।
ভূবনে রেখেছে নিযুত কোটি সৃষ্টি করে
সিজদায় পড়ে চাও দরকারে তাঁর তরে ।
আহ্বান শোন পূনরায় বেলা ভরদুপুরে-
অনুস্মরণে মহানবীরে ।
তেজী সূর্য্য দ্রুতই পশ্চিমে ঢলে পড়ে
ছুটে আসো তাঁর পবিত্র ঘরে,
সময় ফুরিয়ে ডুবিবে আধারে-
আবার আহ্বান সুদূর মিনারে।
চলে এসো, পড় সিজদায় ডাকো তাঁরে
চলন্ত পৃথিবী ঘুর্ণিপাকে বারে বারে,
আকর্ষণ মহাকর্ষণ সবই তাঁকে ঘিরে
অনুভব,চেতনা,বেদনা,সুখ দু:খ ফেরে;
দাও সাড়া আহ্বানের খোঁজো তাঁরে
প্রকৃত ভালবাসার স্বাদ থেকে থেকোনা দূরে।
আহ্বান পূর্বাকাশে উদয় রবির কিরণ
আঁধার সরে আলোকিত ভূবন,
সুমধুর কন্ঠে ধ্বনিত মুয়াজ্জিনের আযান
নত কর মাথা আসছে সে আহ্বান ।
তন্দ্রা ছেড়ে আসো স্রষ্টার ঘরে
করুণা চাও সিজদায় পড়ে ।
থেকোনা নিদ্রায় দিবা রজনী ধরে,
করিওনা হেলা, তৈরী হও-হবে যেতে পরপারে।
অপরূপ ধরনী ক্ষণিকের তরে
বৃক্ষ-তরু,পবন বারি সকলই রইবে পরে।
ভূবনে রেখেছে নিযুত কোটি সৃষ্টি করে
সিজদায় পড়ে চাও দরকারে তাঁর তরে ।
আহ্বান শোন পূনরায় বেলা ভরদুপুরে-
অনুস্মরণে মহানবীরে ।
তেজী সূর্য্য দ্রুতই পশ্চিমে ঢলে পড়ে
ছুটে আসো তাঁর পবিত্র ঘরে,
সময় ফুরিয়ে ডুবিবে আধারে-
আবার আহ্বান সুদূর মিনারে।
চলে এসো, পড় সিজদায় ডাকো তাঁরে
চলন্ত পৃথিবী ঘুর্ণিপাকে বারে বারে,
আকর্ষণ মহাকর্ষণ সবই তাঁকে ঘিরে
অনুভব,চেতনা,বেদনা,সুখ দু:খ ফেরে;
দাও সাড়া আহ্বানের খোঁজো তাঁরে
প্রকৃত ভালবাসার স্বাদ থেকে থেকোনা দূরে।