হাত ধরে নিভৃতে,
কিছুক্ষণ কাছাকাছি
হাসাহাসি সুখি ভাব...
তারপর চিৎকার,
অাবিষ্কার...
অর্ধবোজা ফুলের ভেতর পোকা,
ধোঁকা!
কচি ডগা পুঁই লতায়
তরতর করে বাড়ে চিৎকার
জোরাজুরি... বাধ সাধা শিৎকার।
ধর্ষন কিংবা ধোঁকা
অথবা মেয়েটা বোকা।
continue reading
আমার জন্য একটি পাাতা রেখো....একটি চমকৃত কবিতার অচমকৃত অনুবাদ দেবো....
ধন্যবাদ তাহমিদুর রহমান। ভাল উদ্যোগ। লিংক দিলাম। শুভেচ্ছা জানুন।
http://nokkhotro.com/post/139088-638952-e73df5-031171-.56537-092
ধন্যবাদ সুমন ভাই। ভাল থাকবেন।
যদি আমার কবিতা না মনে আসে
জাগিয়োনা এই রাতে,
যদি এই রাত কখনো না আসে
জাগিয়োনা এই রাতে,
যদি আর কখনো ফুল না ফোটে
---------------------চমৎকার হয়েছে, ভালো লাগলো ।
ধন্যবাদ ভাই
কবিতায় ভালোবাসা...
দাদা
বেশ লাগল কবিতা-----
দাদা
কাব্যব্যাকারণ খুব সুন্দর লাগল
অনেক অনেক অভিনন্দন--
ভাল থাকুন-------
ধন্যবাদ লিটন ভাই।
অপেক্ষায় রইলাম ...
এই খাইছে
আজ দুটো লেখা পড়লাম একটা সুমন ভাইয়ের আরেকটা তাহমিদ ভাইয়ের। বাংলা ভাষাটা এত সুন্দর কিন্তু এর ব্যকরণ এত জটিল ক্যান !!!!! কি জানি, না জেনে না মেনেই লিখি ।তবে পড়লাম এবং বুঝতে চেষ্টা করলাম ।আশা করি আমার মত অনেকের সহায়ক হবে ।চালিয়ে যান তাহমিদ ভাই ।
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন আপু।
সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ
শ্রদ্ধা রেখে বলছি প্রামানিক ভাই ,আপনার হাতে সময় না থাকলে আপনি পোষ্ট পড়তে বা মন্তব্য করতে বাধ্য না।পোষ্টটা অনেক মন খারাপের পোষ্ট ।আমি দীপকে পড়ে যখন শুনাচ্ছিলাম তখন আমার চোখে পানি চলে এসেছিল ।আমি আপনার মন্তব্যে সন্তুষ্ট হতে পারিনি তাই এমন বলা । আশা করি কিছু মনে করবেন না ।অনিচ্ছাকৃতভাবে কষ্ট দিয়ে থাকলে দুঃখিত ।
আমি চাইনা এমন জঘন্য সমাজে নগন্য কীটের ন্যয় বিকশিত হতে। অসুস্থ সমাজে আমিও হয়ত এমন শিক্ষা নিয়েই বড় হতাম।
বেশ লিখেছেন সমাজ স্বীকৃত একটি জঘন্যতম কাল অধ্যায়! শুভ্কামনা রইল
ধন্যবাদ আপু এত ব্যস্ততার মাঝেও সময় নিয়ে লিখাটি পড়ার জন্য ।ভাল থাকুন।
সমাজ স্বীকৃত একটি জঘন্যতম কাল অধ্যায়!
আজ বিপরীত লিঙ্গ হলে হয়ত মা তার সিদ্ধান্ত বদলাতো এমটাই উপলব্দি করেছি। সম লিঙ্গের হয়েও মা আমার লিঙ্গকে সচেতনভাবে ঘৃণা করছে ।আমার লিঙ্গ আজ বড় বেশি লজ্জিত ,বড় বেশি অপমানিত পৃথিবী।
তোমার এই পোস্টের বক্তব্যের কোন তুলনা হয় না। তাই আমি বলবো ওপরে তুলে ধরা অংশটা তুমি এডিট করে দিতে পারো। ভ্রূণের লিঙ্গ দেখিয়ে পোস্টের বক্তব্যকে তুমি হালকা করে দিয়েছ। এখানে লিঙ্গ কোন ফ্যাক্ট হলে ফিগার সচেতনতা বা ক্যারিয়ারের দাপট কথাটা বেমানান হয়ে যায়। যেকোনো লিঙ্গের ভ্রূণেরই পৃথিবীর আলো দেখার অধিকার আছে। হোক সেটা ভালোবাসার ফসল কিংবা পাপের ফসল। কারণ তার তো কোন দোষ নাই। তবে সে কেন শাস্তি ভোগ করবে। চিকিৎসা বিদ্যার দোষ দিয়ে কী কোন লাভ আছে, যদি আমাদের মন মানসিকতায় কোন পরিবর্তন না আসে? বরং আমি বলবো আইন করে ভ্রূণ হত্যা বন্ধ করা উচিৎ, যাতে সব সুস্থ ভ্রূণ পৃথিবীর আলো দেখতে পায়। মায়ের গর্ভের অন্ধকারে জন্ম নিয়ে সেখানেই যেন খুন না হতে হয়। জনসচেতনার এই পোস্টের জন্য তোমাকে অশেষ ধন্যবাদ। কবি মানুষ তাই কাব্যিক ঢঙটা যেন এই লেখাতেও এসেছে। তাতে বরং লেখাটা আরও বেশী প্রাণবন্ত এবং আবেগী হয়ে উঠেছে, যা হয়তো মানুষের বিবেককে একটা ধাক্কা দিতে সক্ষম হবে। ভালো থেকো।
ধন্যবাদ ভাইয়া লিখাটি পড়ার জন্য এবং সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরার জন্য।সাম্প্রতিক একটি সত্য ঘটনার আলোকে আমার আজকের পোষ্ট ।মা তার ক্যারিয়ারের জন্য,ফিগারের জন্য বাচ্চা চায়না তার পরও মেনে নিত যদি বিপরীত লিঙ্গ হত।মানে মা সন্তানটিকে পৃথিবী তে আসার সুযোগ দিতো যদি ছেলে হত ।বৈষম্যের চিত্রটা কিন্তু ভ্রুনের শিশুর ক্ষেত্রে ও বিদ্যমান ।এখানে দুটা নেগেটিভ দিক আমি তুলে এনেছি।যে সমস্ত কারনে ভ্রুন হত্যা হয় তার মধ্য দুটো কারনই অন্যতম ।আর চিকিৎসা বিদ্যার কথাটি আক্ষেপ করে বলেছে ।কারন আমরা এর অপব্যবহার করছি।
Comments (6)
besh laglo
ধন্যবাদ জাহান ভাই।
আগে জানতাম না ।
শেয়ারকরারজন্যঅনেকধন্যবাদ।
প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগঃ আইডিয়া বাজ