Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

সি এম সাইয়েদুল আবরার

১০ বছর আগে লিখেছেন

আমার বাচ্চাবেলা.........(বিরল প্রজাতির ব্যাডমিন্টন প্লেয়ার)

প্রথমবারের মত র‍্যাকেট হাতে নিয়েছিলাম কোন কোর্টে দাড়িয়ে নয় বিছানায় শুয়ে শুয়ে। আজকে সেই গল্পটাই বলব।
 
 
২০০৫ সালের কোন এক সময়ের কথা। চট্টগ্রামের ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ক্লাস ওয়ানে পড়তাম তখন। চতুর্থবারে মত ডাক্তারের ছুড়ি কাঁচির নিচে  শুয়েছিলাম অপারেশন থিয়েটারের বেড। হার্নিয়ার অপারেশন।[আগের তিনবার ছিল রেক্টাল পলিভের।খুবই অদ্ভুটরোগ]
অপারশন থিয়েটারের সব ডাক্তারের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল বেশ কয়েকবার ঐ ঘরে যাওয়ার ফলে। তাই খুব একটা ভীতি কাজ করেনি তখন।
সফল অস্ত্রপচারের পর একমাসের বেড রেস্ট দিল। পুরাই শুয়ে শুয়ে এতদিন কাটান আমার জন্য ছিল যন্ত্রনাদায়ক। প্রথম কয়েকদিন বেশ খুশিই ছিলাম স্কুলে যাওয়া লাগবে না ভেবে। কিন্তু সপ্তাহ না যেতেই আমি অস্থির হয়ে উঠেছিলাম। আর তাতে বাসার সবার শান্তি নষ্ট। কিভাবে আমাকে কোন কাজে ব্যস্ত রাখা যায় সেটা ভাবতে ভাবতে আব্বা আম্মা দাদা ফুফুদের ঘুম হারাম হবার দায়। অবশেষে একটা আইডিয়া পেল আব্বা। আব্বা তখন টেকনাফে চাকরি করতেন, আমার জন্য ছুটি নিয়ে এসেছিলেন চট্টগ্রামে। কিনে নিয়ে আসলেন আকাআকির সরঞ্জাম। সেসময় আকাআকিতে আমার খুব আগ্রহ ছিল তাই। কিন্তু আনলে কি হবে আমি তো উঠে বসতেই পারি না আকাআকি তো দূরে থাক। আম্মা আব্বার এই “বেয়াক্কেলি” কান্ড দেখে খুব রাগারাগি করেছিলেন সেটা এখনও মনে আছে আমার। পরে আরেকদিন কি ভেবে আব্বা নিয়ে আসলেন ব্যডমিন্টন র‍্যাকেট আর কর্ক।  প্রথমবারের মত র‍্যাকেট হাতে নিয়েছিলাম কোন কোর্টে দাড়িয়ে নয় বিছানায় শুয়ে শুয়ে। আমার প্রতিপক্ষ বিছানার মুখমুখি তিনটি আলমিরা। অদ্ভুট এক খেলা কিন্তু ভালই মজে গিয়েছিলাম সেটাতে। আর কর্ক তুলে দিতে দিতে আম্মার কোমর ব্যথা হয়ে গিয়েছিল, স্যরি মা।
 
আমি কোন খেলাতেই পারদর্শী নয় কিন্তু ব্যডমিন্টন খেলি খুবই বাজে। কোন... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - সাদাত সবুজ

    • - জাকিয়া জেসমিন যূথী

      এই ব্লগে এখন পর্যন্ত সরাসরি ডেস্কটপ থেকে ছবি আপলোডের সিস্টেমটা আসে নাই বলে সবগুলো ছবি একবারে পোস্ট করে দেয়া হয় নাই। আরো ছবি আসবে কিছুক্ষণের মধ্যেই...  

    - সুমন আহমেদ

    চমৎকার! আপনার ছবি পোস্ট থেকে বইমেলা ভ্রমণ করে আসলাম। সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।

    শুভেচ্ছা রইল।

    • - জাকিয়া জেসমিন যূথী

      অনেক ভালো লাগলো, আমার সাথে সাথে আপনাকেও বইমেলায় পেয়ে। 

      এখানে সরাসরি আপলোডের সুবিধাটা পাচ্ছিনা বলে আপাতত এতটুকুই দিয়েছি। ফেবু'তে আরো ছবি আপলোড দিচ্ছি, সেখান থেকে কিছুক্ষণ পরেই আরো ছবি নিয়ে আসবো। কাজটা কিছুটা ঝক্কির; কিন্তু-নিজে কি দেখলাম তা যারা দূরে বসে রয়েছেন, তাদের জন্য দেখানোর আকুলতা কাজ করছে বলেই কষ্টটা করা। 

      বইমেলায় আসবেন তো? 

    - মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম

    আপনার সুন্দর বর্ননা আপনার লেখাকে আরো সুন্দর করেছে। যেন নিজের অজান্তেই বইমেলায় হারিয়ে গিয়েছিলাম। 

    • - জাকিয়া জেসমিন যূথী

      অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া। শুভেচ্ছা রইলো। 

    Load more comments...

সি এম সাইয়েদুল আবরার

১০ বছর আগে লিখেছেন

আমার বাচ্চাবেলা......

গতকালের এই সিরিজের স্ট্যাটাস এ আমার “ফিডার প্রেম”এর কথা বলেছিলাম। শিশুখাদ্যের প্রতি আমার এমন বিটলামি আরও আছে পরে বলা যাবে আরেকদিন। আজকে যে ঘটনা বলব সেটা নানান কারনেই তাৎপর্যপূর্ণ।
সেসময় বয়স কত ঠিক মনে নেই আমরা থাকতাম কোথায় সেটাও ঠিক মনে করতে পারছি না। খুব সম্ভবত চট্টগ্রাম শহরে কিংবা রাঙ্গামাটিতে। ঈদে গিয়েছিলাম গ্রামে। আমার প্রতি গ্রামের সবার এক ধরণের আকর্ষণ আছে[ উনাদের মাথায় সিরিয়াস ক্যাড়া আছে]। তো আমি গেলেই পাড়ার চাচা,চাচী দাদা দাদীদের টানাটানিতে নিঃশ্বাস নেওয়া দায়। আর তখন আরও অনেক ছোট ছিলাম বলে আদরও পেতাম বেশি। গ্রামে গেলে আমাকে ঘরে খুঁজে পাওয়া দায়। সারাদিন চড়ে বেড়ানো। সেবার আব্বুর সাথে করে গেলাম পুকুর পাড়ে। গিয়ে দেখি সাজ সাজ রব।  আগে জানতাম গ্রামের মানুষ পুকুরে গোসল করে নতুবা অজু করে। কিন্তু এরা কি যেন অদ্ভুত এক কাজে। অজস্র মাছের লাফালাফি দেখে বুঝতে পারলাম মাছ ধরা হচ্ছে। কিন্তু আমার বিস্ময় তখনো কাটেনি। তারপরই আমি আব্বা কে জিজ্ঞেস করলাম আমার সেই যুগান্তকারী প্রস্ন যা আজও ভুলিনি, আমিও না আব্বুও না। আমি জিজ্ঞেস করলাম “আব্বু, ওর ‘মশারি’(জাল) দিয়ে মাছ ধরতেছে কেন?  শুনে আব্বু হেসে হেসে  জানাল ওটা মশারি না জাল, মাছ ধরা হয় ঐটা দিয়ে।
আমি শহুরে ছেলে, ঐ কচি বয়সে বাসার খাটে বাধা মশারি চিনতাম গ্রামের “জাল” চিনতাম না।
 
এই স্ট্যাটাস টা এখানেই শেষ হয়ে যেত যদি না গত কুরবানির ঈদের আমার এক ভাতিজির আরেক বিপ্লবী কথা না শুনতাম। তার নাম রিদিতা, বয়স ৫ কি ৬। আমার উপরের ঘটনার নিজের বয়সের কাছাকাছি। ঢাকা শহরে বড় হওয়া আর দশটা বাচ্চার মত নুডুলস তার প্রিয় খাবার। তা কুরবানিতে সে তার বাবার সাথে গেল নিজেদের গরু... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (5)

  • - সাদাত সবুজ

    মন আজ দুরন্ত

    দৃষ্টি ও সীমাহীন,

          তুমি আমি আমি তুমি

          দুই জনই উদাসীন!

     

     

    আজ প্রেমিক হৃদয় ভালবাসায় পূর্ণ ।

    • - মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম

      সাদাত ভাই আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। আপনার গভীর অনুধাবনের জন্য। 

    - সাদাত সবুজ

    মন আজ দুরন্ত

    দৃষ্টি ও সীমাহীন,

          তুমি আমি আমি তুমি

          দুই জনই উদাসীন!

     

     

    আজ প্রেমিক হৃদয় ভালবাসায় পূর্ণ ।

    - আলমগীর সরকার লিটন

    কবিতা বেশ হয়েছে

    একুশের শুভেচ্ছা

    আর ভোট দানে আমন্ত্রিত

    • - মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম

      একুশের শুভেচ্ছা আপনাকেও

    Load more comments...

সি এম সাইয়েদুল আবরার

১০ বছর আগে লিখেছেন

আমার বাচ্চাবেলা

আমি যখন সাড়ে ৭ বছর বয়সে কেজি ২ এর ছাত্র ছিলাম চট্টগ্রামের ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে তখন আমি আর আম্মা নানা নানুর সাথে থাকতাম। আব্বা চাকরি সুত্রে ছিলেন টেকনাফে, আমার ছোট ভাই তখনও পয়দা হয়নি। 
 
তখন আমার খালার ছেলে হল, আমার ছোট ভাই টাই তখন ছিল না বলে ওকে খুব আদর করতাম[ আরে ওই সময় বুঝতে পারি নাই যে ছোটরা কত্ত ভয়ানক]।
ত  তাইছির[আমার খালাত ভাই] এর জন্মের পর পুরা বাসা জুড়ে এক রমরমা অবস্থা। আত্মীয়স্বজন, পাড়াপ্রতিবেশী সবাই ওকে দেখতে আসছে আর আসলেই কিছু না কিছু সঙ্গে আনছে। আমার কাছে সেগুল ছিল নতুন অভিজ্ঞতা।
 
কিছুদিন পর খেয়াল করলাম খালা ওকে কার্টুন আঁকা একটা সাদা প্লাস্টিকের বোতলে দুধ খাওয়াচ্ছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "খালামনি, এটা কি জিনিসে করে দুধ খাওয়াচ্ছ?"। 
প্রথমবারের মত জানতে পারলাম ঐটার নাম ফিডার, বাচ্চাদের দুধ খাওয়াই ওটা দিয়ে। সেই সাথে আরও জানলাম যে বাচ্চা থাকতে আমাকে ফিডারে করে দুধ খাওয়ানো হয় নাই[ কেন হয় নাই আজও জানি না, আমার জন্মের পরের অনেক ইতিহাসই আমি জানি না]।
শুনে তো আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। ঐ বয়সে আমি খুবই জ্বালাইতাম সবাইকে। কান্নাকাটি শুরু করে দিলাম যে আমিও ফিডারে করে দুধ খাবো নাহলে বাবু[খালাত ভাই] কেউ খাওয়াতে দিব না। যেই বলা সেই কাজ, আমি ওর বোতল লুকিয়ে রাখতে শুরু করলাম। ওদিকে বাবু কান্নাকাটিতে অস্থির। অবশেষ সমস্যার সমাধান হল। আমি আম্মার সাথে শপিং মলে গেলাম নিজের জন্য ফিডার কিনতে। সেলসম্যান জিজ্ঞেস করল বাচ্চার বয়স কত? আম্মা তো লজ্জায় মরে যাচ্ছেন আমি বললাম আমার জন্য। সেলসম্যানের চেহারা তখন দেখার মত হল। আম্মা জলদি করে একটা ফিডার কিনে বের... continue reading
Likes Comments
০ Shares

সি এম সাইয়েদুল আবরার

১০ বছর আগে লিখেছেন

অপরাধের অন্তরালের কিছু কথা

“অতীতের অমুক অপরাধের সুষ্ঠু বিচার হলে কেউ আর এরকম গহির্ত কাজ করার সাহস পেত না”। যে কোন ধরণের অপরাধের পর আমাদের মহান বিজ্ঞ বিজ্ঞ ব্যক্তিরা এই ধরনের বক্তব্য প্রদান করেন অহরহ।আমি শুনে হাসি। ভাবি এরা কোন মগের মুল্লুকের বাসিন্দা। আর হেসে খুন না হয়ে পারি না। যারা এখন এ লেখাটি পড়ছেন তারা হয়ত আমাকে গালিগালাজ করাও শুরু করে দিয়েছেন। থামুন। একটু ধৈর্য ধরে পুরো লেখাটি পড়ুন আমি বাস্তব সম্মত উদাহরণ দিয়ে আপনাদেরকে বিশ্বাস করিয়ে দিচ্ছি।
গতকালের স্ট্যাটাস এই বলেছিলাম “অপরাধ” বিষয়ে আমি নিয়মিত লিখবো তবে তা মোটেও তথাকথিত শাস্তির বুলি ঝরিয়ে নয়।
 
“ধর্ষণ”!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!  যখনই পত্রিকার পাতায় কিংবা টিভি চ্যানেলের এ খবর পড়ি আমি থমকে দাঁড়ায়।
ভারতের বানিজিযক রাজধানী মুম্বাই এ এক ফটো সাংবাদিক গণধর্ষণের স্বীকার খবরটি আজকের প্রধান শিরোনাম। আটক ২০ জন আপনাদের “তথযাদিকার আইন” এর কারনে বলে রাখলাম। এ নযাক্কারজনক ঘটনা শোনার পর আমার স্মৃতিতে ফিরে এল কয়েক মাস আগের দিল্লির সেই ঘটনা।
সেই ঘটনার পর পুরো ভারতসহ বিশ্বজুড়ে কত কিছুই তো হয়েছিল।ধর্ষণের অনেক ঘটনা তো আড়ালেই থেকে যায় কিন্তু সেই ঘটনা দেখাল ভিন্নয চিত্র। আমি সেই সময় ভারতীয় ভাইবোন দের বিবেকের তাড়না দেখে আমি “লাল সালাম” জানিয়েছিলাম। আজ আমি তাদের “থুক্কু মারি”।
 
সেই ঘটনার পর যখন একপ্রকার বিপ্লব ঘটে গেল তখন নানামুখী চাপে ভারতীয় সরকার সে দেশের “ধর্ষণ দমন” আইনে ব্যাপক পরিবর্তন আনল, সর্বচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে। “মৃত্যুদণ্ডের বিধান” কেন রাখা হল? সহজ উত্তর ভবিষ্যতে এ ধরণের অপরাধ করার “সাহস” ও যেন কেউ না পায়। হায়রে বুদ্ধু!!!!!!!!!!! আপনাদের মনে করিয়ে দেই সেই ঘটনায় জড়িত ৬-৭ জনকে খুব দ্রুতই বিচার করা শুরু হয় যা এখনও চলছে।
তাহলে একটা... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - ইকবাল মাহমুদ ইকু

    • - মোঃ ফাহাদ খন্দকার

      :)

    • Load more relies...
    - ঘাস ফুল

    আবার এমনও আছে মশা জ্বলন্ত কয়েলের উপর বসে আছে নির্বিঘ্নে।

    এই লাইনটা মনে হয় বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে গেছে। কী বলেন ফাহাদ? 

    • - মোঃ ফাহাদ খন্দকার

      বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। লাইনটা বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পরলেও কিন্তু একেবারে মিথ্যা নয়।

সি এম সাইয়েদুল আবরার

১০ বছর আগে লিখেছেন

অপরাধের অন্তরালের কিছু কথা......

" অপরাধের মাত্রা কমানোর চেষ্টা করতে হবে কেননা তা শূন্যের কৌঠায় নামিয়ে আনাঅসম্ভম”। এ ধরনের বাণী যারা দেন এবং শুনে বিশ্বাস করেন আমি তাদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায়। আমার মতে তাঁরাই কেবল এমন মন্তব্যে বিশ্বাসী যারা ভাবেন যে অপরাধীকে কঠোরতম শাস্তি দিলেই ভবিষ্যতে এ ধরণের অপরাধ করার সাহস কেউ পাবে না। এই যে “সাহস পাবে না” কথাটা কিছুটা হলেও যৌক্তিক। চুরি করলে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশেই ডান হাত কেটে দেওয়া হয় যা অনেক কঠোর শাস্তি। কিন্তু বাস্তব কথাটা হল পেটে যখন খুদা লাগে আর অভাবের কারনে সামান্য পরিমাণ খাবারও মেলে না তখন কেও ঐ হাত কাটা যাবে এই ভয় পাই না। কেননা অন্যের অভাবে যার প্রাণই হারাবে তার আবার হাত কাটার কিসের ভয়?
অপরাধ কেন হয়? কারও প্রতি ক্ষোভ সৃষ্টির কারনে? ক্ষোভ কেন সৃষ্টি হয়? যখন কেও তার প্রতি অবিচার, অবহেলা কিংবা অন্যায় করে থাকেন। এভাবে দিনের পর দিন নানা মুখী অত্যাচার কিংবা অন্যায় সহ্য করার পর তার মধ্যে প্রতিশোধ নেবার তাড়না সৃষ্টি হয় যা “হিউম্যান সাইকোলজি”র একটা স্বাভাবিক বিষয়। কোন একটা অপরাধ সংগঠিত হলে আমরা স্বাভাবিকভাবেই “ভিকটিম” এর প্রতি সহানুভূতি দেখায় এবং তার পক্ষ নেয় পাশাপাশি অপরাধীকে মনুষ্যজগত থেকে বিতাড়িত করে দেই, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করি, তার নামে নানান মুখরোচক কথা ছড়িয়ে নিজে এবং অপরের “তথ্য অধিকার” এর বিনোদন মেতায়। সেই সাথে দেশের আইন তাকে শাস্তি দেয় যদি কিনা তার কোন রাজনৈতিক পরিচয় না থাকে। কিন্তু এভাবে সামান্য পরিমাণ অপরাধ কমেছে এমনটা কি কেউ দাবি করতে পারবে? পারবে না। কেননা আমরা কোন ঘটনার গভীরে যায় না। “ভিকটিম” এর “ভিকটিম” হওয়ার কারন যে কখন কখন তার নিজের অন্যায় অবিচারের ফসল তা আমাদের সভ্যসমাজের নজরে পরে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (5)

Load more writings...