কবিতা না এটা?? কপি পেস্ট করে প্যারাগুলো নামিয়ে স্পেস দিয়ে দিতে হতো। এডিটে যান। বাক্যগুলো নামিয়ে দিন। পড়তে ভালো লাগবে।
নতুন আগমনে ব্লগে শুভকামনা। কবিতার জয় হোক।
হচ্ছে না........আমি সবার লেখাই এরকম দেখতে পাচ্ছি.....
ইমোর অর্থ বুঝতে পারছিনা ।
আমার লেখা একটি কবিতার শেষের কিছু অংশ শেয়ার করলাম। সম্পূর্ণ লেখা এখানে
দোষ কিন্তু একার নয়, একহাতে তালি বাজেঁ না আপু। ভুল বললে ক্ষমা করবেন। জীবনের হাজারও রং
সারাদিন ছুটো ছুটি সংসারের তাগিদে
ঘরে এসে বিতৃষ্ণা ঘরনীর অভিযোগে,
কে বড় কে ছোট ভাবে না কোন কিছু
কিভাবে একা খাবে স্বামীর টাকা ? ব্যাংক যেন আজ তার বাবা।
অশান্তির সংসার কুলহীন ভাবনায়
কলুর বলদ সেজেও একত্রিত থাকা দায়,
ভালোবাসায় জীবনটা যদি পার করা যেত
বেহেশত এর চেয়ে বেশি সুখ সংসার জীবনে।
সব পুরুষেরা তো আর একই রকম না এটা আমিও জানি । তবে কেউ কেউ আছেন যাদেরকে উদ্দেশ্য করে আমার এই লেখা ।
শুভেচ্ছা পলি।
লেখাটি পড়েছি। লেখাটি একপেশে মনে হতে পারতো কিন্তু তা হয়নি কারণ লেখাটি সকল পুরুষকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়নি। শুধু মাত্র কিছু পুরুষ পোষ্টের শুরুতেই (সেই সব পুরুষদেরকে বলছি ..........) বলায় কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছি। যাইহোক আমরা চাইলে শুদ্ধ সুন্দর হতে পারি তেমনি হতে পারি তার উলটো। এটা নীর্ভ্র করে ব্যক্তিবিশেষের উপর -
ধন্যবাদ
সবাই কখনোই একই রকম না , তাহলে এই পৃথিবীটা এত দিনে ধ্বংস হয়ে যেত ।
Comments (13)
ভাই শিবাশীষ বিশ্বাস, গল্পটি কী পুরোপুরি প্রকাশ হয়েছে? আমার কাছে আংশিক মনে হচ্ছে।
অনুগল্প তাই কিছুটা অপ্রকাশিত। ধন্যবাদ হেনা ভাই।
এখন মনে হচ্ছে তিনটে মোমবাতি জ্বলছে...
প্রিয় মানবীর জন্য কষ্টটা কেবল বেড়েই যাচ্ছে। ভেজা চোখ দিয়ে যেন এবার অশ্রু বন্যা হচ্ছে। তাই মোমবাতির সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে। বিরহ ব্যথার দারুণ বহিঃপ্রকাশ। খুব ভালো লাগলো শিবাশীষ।
ধন্যবাদ ঘাস ফুল।
এত ছোট দারুন গল্প কিভাবে লিখেন, বুঝিনা।
কষ্টের অনুভূতি প্রকাশের ভঙ্গীটায় চমৎকৃত হয়েছি।
যূথী আপু ধন্যবাদ।