কালাম আজাদ
সুরেশ সেন। পুরো নাম সুরেশ চন্দ্র সেন। অগ্নিযুগের বিপ্লবী। সশস্ত্র বিপ্লবী। অভিভক্ত বাংলার বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্য সেনের বিপ্লবী সহযোদ্ধা। তিনি ছিলেন মাস্টারদা সূর্য সেনের বিপ্লবী স্টুডেন ক্যাডারও। তাঁর কাজ ছিল তরুণ যুবক ও ছাত্রদেরকে বিপ্লবী দলে এনে বিপ্লবীমন্ত্রে দীক্ষিত করা। এমনকি নিজ দলের বিপ্লবীদেরকেও তিনি বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন কলা-কৌশল বিষয়ে পূর্ণেন্দু দস্তিদারের সহযোগী হিসেবে প্রশিক্ষণ দিতেন। স্কুল অধ্যয়নকালেই তিনি মাস্টারদা সূর্য সেনের ‘অনুশীলন’ ও যাত্রিক বিপ্লবী দলে যোগদান করেন।
কলেজে বিএ পড়ার সময় ১৯৩০সালের ১৮ এপ্রিল মাস্টার দা সূর্যসেনের নেতৃত্বে পরিচালিত ঐতিহাসিক জালালাবাদ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করায় এবং যুব বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পূর্ণেন্দু দস্তিদারকে কলকাতায় গ্রেফতার করার অন্যান্য বিপ্লবী ন্যায় তাকেও খুঁজতে থাকে বৃটিশ পুলিশ। বৃটিশ পুলিশ চোখঁকে ফাঁকি দিয়ে গ্রেফতার এড়াতে কক্সবাজার মহকুমার মহেশখালীতে আত্মগোপন করেন। ১৯৩১ সালে মহেশখালীতে আত্মগোপন থাকা অবস্থায় বৃটিশ পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। দীর্ঘ নয় বছর সময় তাঁকে কাটাতে হয় জেলে।
সুরেশ সেন। একজন বিপ্লবী রাজনীতিবিদ ও সংস্কৃতিকর্মী। স্বদেশ, স্বাধীনতা, মাটি ও মাটি মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতার জন্যে ভারত উপমহাদেশের বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী যে সশস্ত্র বিপ্লববাদী লড়াই-সংগ্রাম সংগঠিত হয় এবং যার ধারাবাহিকতায় ভারত স্বাধীন হয়, তাঁর মূলে যে সকল বিপ্লবীর নাম সর্বজন স্বীকৃত তাঁদের মধ্যে সুরেশ চন্দ্র সেন একজন অন্যতম বিপ্লবী। জন্ম থেকেই জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মেধা প্রজ্ঞা সততায় আদর্শে এখনো কিংবদন্তী পুরুষ হিসেবে সবার মাঝে বেঁচে আছেন অগ্নিযুগের এই বিপ্লবী পুরুষ।
পরাজয়ের শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীনতার রক্ত সূর্য ছিনিয়ে আনতে সুরেশ চন্দ্র সেন বেশ কয়েকবার সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। একবার বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে অসহযোগ আন্দোলন, ১৯৩০ সালের চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহের রক্তঝরা দিনে তথা ঐতিহাসিক জালালাবাদ যুদ্ধ, ১৯৫২... continue reading
সুরেশ সেন। পুরো নাম সুরেশ চন্দ্র সেন। অগ্নিযুগের বিপ্লবী। সশস্ত্র বিপ্লবী। অভিভক্ত বাংলার বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্য সেনের বিপ্লবী সহযোদ্ধা। তিনি ছিলেন মাস্টারদা সূর্য সেনের বিপ্লবী স্টুডেন ক্যাডারও। তাঁর কাজ ছিল তরুণ যুবক ও ছাত্রদেরকে বিপ্লবী দলে এনে বিপ্লবীমন্ত্রে দীক্ষিত করা। এমনকি নিজ দলের বিপ্লবীদেরকেও তিনি বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন কলা-কৌশল বিষয়ে পূর্ণেন্দু দস্তিদারের সহযোগী হিসেবে প্রশিক্ষণ দিতেন। স্কুল অধ্যয়নকালেই তিনি মাস্টারদা সূর্য সেনের ‘অনুশীলন’ ও যাত্রিক বিপ্লবী দলে যোগদান করেন।
কলেজে বিএ পড়ার সময় ১৯৩০সালের ১৮ এপ্রিল মাস্টার দা সূর্যসেনের নেতৃত্বে পরিচালিত ঐতিহাসিক জালালাবাদ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করায় এবং যুব বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পূর্ণেন্দু দস্তিদারকে কলকাতায় গ্রেফতার করার অন্যান্য বিপ্লবী ন্যায় তাকেও খুঁজতে থাকে বৃটিশ পুলিশ। বৃটিশ পুলিশ চোখঁকে ফাঁকি দিয়ে গ্রেফতার এড়াতে কক্সবাজার মহকুমার মহেশখালীতে আত্মগোপন করেন। ১৯৩১ সালে মহেশখালীতে আত্মগোপন থাকা অবস্থায় বৃটিশ পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। দীর্ঘ নয় বছর সময় তাঁকে কাটাতে হয় জেলে।
সুরেশ সেন। একজন বিপ্লবী রাজনীতিবিদ ও সংস্কৃতিকর্মী। স্বদেশ, স্বাধীনতা, মাটি ও মাটি মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতার জন্যে ভারত উপমহাদেশের বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী যে সশস্ত্র বিপ্লববাদী লড়াই-সংগ্রাম সংগঠিত হয় এবং যার ধারাবাহিকতায় ভারত স্বাধীন হয়, তাঁর মূলে যে সকল বিপ্লবীর নাম সর্বজন স্বীকৃত তাঁদের মধ্যে সুরেশ চন্দ্র সেন একজন অন্যতম বিপ্লবী। জন্ম থেকেই জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মেধা প্রজ্ঞা সততায় আদর্শে এখনো কিংবদন্তী পুরুষ হিসেবে সবার মাঝে বেঁচে আছেন অগ্নিযুগের এই বিপ্লবী পুরুষ।
পরাজয়ের শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীনতার রক্ত সূর্য ছিনিয়ে আনতে সুরেশ চন্দ্র সেন বেশ কয়েকবার সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। একবার বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে অসহযোগ আন্দোলন, ১৯৩০ সালের চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহের রক্তঝরা দিনে তথা ঐতিহাসিক জালালাবাদ যুদ্ধ, ১৯৫২... continue reading
Comments (1)
আর আমার...
শিউরে ওঠা শরীরের মননে গেঁথে থাকা স্মৃতি
আঘাতে চূর্ণ প্রতিটি মুহুর্ত
কষ্টের অনুকাব্য আর শূন্যতার হিংস্রতা...
তুমি অনুভব করবে না।।
কারণ তোমার যত অশ্রূ
আমার হাত চিঁড়ে তা কখনোই মাটি স্পর্শ করবে না।।
----------khub shundor
ধন্যবাদ আপনাকে... বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল ...
তোমাকে আসতেই হবে একথা বলিনি আমি।।
প্রথম লাইনেই বাজিমাত করে দিলেন। বাকিটা বোনাস। শুভেচ্ছা জানবেন কবি।
ধন্যবাদ আপনাকে ... শুভেচ্ছা নিবেন...