Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

ডাঃ এন এইচ সার্জা

১০ বছর আগে লিখেছেন

প্রচন্ড গরমে পিপাসা আগে নাকি কিডনীর কার্যকলাপ আগে? কতটুকুই বা পানি পানের প্রয়োজন?

বর্তমানে আমাদের দেশে যে পরিমানে গরম যাচ্ছে সেটা সাধারন কথায় অসহ্যনীয়, আর এই গরম আবহাওয়ার উপর ভর করে আমাদের শরীরের ইম্যুনিটি তথা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল হয়ে যাচ্ছে, ফলাফল আমরা বিভিন্ন রোগে সহজে আক্রান্ত হয়ে পড়ছি, আর রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দূর্বল হওয়ার ময়লে যেই সমস্যা কাজ করছে তা হচ্ছে শরীরে পানি শুন্যতা বা ডিহাইড্রেশান। 
বর্তমানে যেই পরিমানে উচ্চ তাপমাত্রা আমাদের দেশে তৈরি হচ্ছে তাতে ডিহাইড্রেশান হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ব্যপার। এবং সব মিলিয়ে পুরা গ্রীষ্মেই আমাদের কিডনীর উপর দিয়ে প্রচুর চাপ যায়, কেননা কিডনী আমাদের শরীরের প্রধান অঙ্গ যা শরীরের পানি এবং ইলেক্ট্রোলাইট ম্যানেজমেন্ট-এ প্রধান ভূমিকা পালিন করে। 
কেনো পিপাসা লাগে?
আমাদের শরীরে ব্রেনের একটি অংশে (হাইপোথালামাস-এ) পিপাসা সৃষ্টি হওয়ার জন্য Thrust Center থাকে। আমাদের রক্তের অসমোলারিটির উপর এই সেন্টারের কাজ নির্ভর করে। রক্ত যখন হাইপার অসমোলার হয়ে যায়, তখন সেটা ব্রেনের Thrust Center কে স্টিম্যুলেটেড করে, ফলে আমরা পিপাসা অনুভব করি এবং পানি পান করি।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে - পিপাসা আগে নাকি কিডনীর কার্যকলাপ আগে?
হ্যাঁ, এটাই একটা ইমপর্টেন্ট প্রশ্ন কেননা ধরে নিলাম, যদি এমন হয় যে কিডনীর পানি রিএবসরব করে ফেলার কাজটা যদি পিপাসার পর হয়, সেক্ষেত্রে পিপাসার পর পানি খেয়ে নিলেই আমাদের কিডনীর উপর চাপ কম সৃষ্টি হবে।
কিন্তু বাস্তবে হয় এর উল্টা, কারন কিডনীর উপর যেই হরমোন কাজ করে পানি রিএবসরব করায়, সেটাও কাজ করে রক্তের অসমোলারিটির উপর ভিত্তি করেই এবং এর ট্রিগার পয়েন্ট ব্রেনের হাইপোথ্যালামাস এর পয়েন্টের আগে কাজ করে ফলে আমাদের পিপাসা সেন্টার কাজ করার পূর্বেই কিডনী তার ফিল্টার করা পানি রিএবসরব করার জন্য চেষ্টা করে এবং যখন কিডনীর এই চেষ্টার পরও আমাদের রক্তের অসমোলারিটি ম্যানেজ করা... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - রুদ্র আমিন

    ভাল লিখেছেন সরোয়ার ভাই। কেমন আছেন?

    • - মোঃসরোয়ার জাহান

      অনেক ধন্যবাদ ভাই ভালো আছি,তুমি কেমন আছেন ?

ডাঃ এন এইচ সার্জা

১০ বছর আগে লিখেছেন

বারডেম এর ভিতরের কথা বলছি - বলছি ডাক্তার নামের মানুষদের কথা

আপনি ডাক্তার না, সো ঠিক চিকিৎসা বা ভুল চিকিৎসা বোঝা আপনার পক্ষে সম্ভব না, আর যদি সেটা সম্ভব হতো, তাহলে আপনি চিকিৎসা নিজেই দিতে পারতেন, কোনো ডিগ্রীধারি ডাক্তার এর প্রয়োজন হতো না!
 
আর মেডিকেল সাইন্সের লিমিটেশান ও আছে, সব রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয় না, কিন্তু চেষ্টা করা হয় শেষ পর্যন্ত! সফলতা সব সময় আসেনা, তার মানে এই নয় যে চেষ্টাও করা হবে না!
 
এই পোস্টের সাথে একটা ছবি আছে, এক হতভাগ্য মানুষেরএপ্রোনের ছবি, যে কিনা পহেলা বৈশাখের আগের রাতে বেশির ভাগ মানুষের মতো পাঞ্জাবি সিলেকশানে ব্যস্ত হতে পারে নাই, বরং নিরলস ভাবে চেষ্টা করেছিল এক মুমুর্ষু রোগীকে বাচিয়ে তুলতে, ফলাফল নেগেটিভ, শত চেষ্টা সত্ত্বেও সম্ভব হয়নাই তাকে বাঁচিয়ে তোলা!
 
এর পরই ঘটতে থাকে ঘটনা, নিরলস চেষ্টা হয়ে যায় ভুল চিকিৎসা! যে চিকিৎসার কিছুই বোঝেনা সে নিজের বলা "ভুল চিকিৎসা" থিওরি দিয়ে পাশবিক ভাবে পিটিয়ে চিকিৎসক দের আই সি উ সাপোর্টে ভর্তি করিয়ে দেয়।
 
 
দেখুন, ডাক্তাররাও মানুষ ঠিক আপনার মতই যারা তার জীবন যৌবন সুখ আহ্লাদ বিসর্জন করে দেয় অন্য মানুষের সুস্থতার জন্যই! আর আমাদের ভিতর জাতিগত ভাবে ডাক্তাররা খারাপ আর তাদের বিপরীতে দাঁড়ানো খুব ক্রেডিট এর ব্যপার, কিন্তু অনিয়ম আমাদের সাথে হলেই সেটা নিয়ম হয়ে যাবেনা, আজ যা হয়েছে বারডেম হাসপাতালে তাতে ডাক্তারদের বিপরীতে দাঁড়িয়ে দয়া করে নিজেদের পাশবিক কার্যক্রম এর সাথে এক করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ, খুজে দেখলে আপনার সামাজিক পরিমন্ডলেও এক দু জন খুজে পাবেন। সবাই যাচ্ছেতাই ভাবে ভুল চিকিৎসাও দিচ্ছে না! কিন্তু সঠিক চিকিৎসাকে নিজের মন মতো "ভুল চিকিৎসা" বলে ডাক্তার আধমরা করে ফেলাটা স্বাভাবিক হতে পারে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (7)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    খুব ভালো লাগো ,শুভ কামনা রইল

    - বাঙলা বেলায়েত

    অনেক ভাল লেগেছে। অনেক শুভকামনা।

    • - মুন জারিন আলম

      ভাল লাগল লেখাটি।ধন্যবাদ।

ডাঃ এন এইচ সার্জা

১০ বছর আগে লিখেছেন

চা সেবনে কিডনীতে পাথর

কিডনীর পাথর রোগটা আমাদের দেশে আগের থেকে অনেক বেড়ে গেছে, আর রেনাল স্টোনের রোগের ব্যপারে আমরা সবাই কম বেশি জানি। প্রধানত কিডনীর ডাক্ট সিস্টেম-এ পাথর হওয়াকেই আমরা রেনাল স্টোন ডিজিস বলি। এই রোগ হওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারন দায়ী এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এর কারন মাল্টিফ্যাক্টোরিয়াল। 
এবার চলে আসি আজকের আলোচ্য কথায়, আমাদের প্রায় সবারই অতি পছন্দের পানীয় – চা। জ্বী, চায়ের যেমন হাজারো গুণাবলী রয়েছে, তেমনি অতিরিক্ত চা সেবনে আছে বড় মাত্রার ঝুঁকিও, সেটা হচ্ছে রেনাল স্টোন! 
এর পেছনের কালপ্রিট হচ্ছে – অক্সালেট।
বেশির ভাগ চা এর প্রিপারেশান এ-ই অক্সালেট এর মাত্রা বেশি থাকে যা অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এই অক্সালেট অনেক বছর ধরে রেনাল ডাক্ট সিস্টেমে ডিপোজিট হতে হতে একটা সময় ক্যালসিয়াম-এর সাথে যৌগ (ক্যালসিয়াম অক্সালেট) তৈরি করে সৃষ্টি করে রেনাল স্টোন। ক্যালসিয়াম অক্সালেট হচ্ছে সেই রেনাল স্টোন, যেটা সবচেয়ে বেশি ভাগ ক্ষেত্রে হয়ে থাকে (৩৫% - ৭৫% পর্যন্ত!)। সেজন্য অতিরিক্ত চা সেবন থেকে দূরে থাকতে হবে।
মনে প্রশ্ন আসতেই পারে যে কি পরিমান চা খাওয়া যেতে পারে?
এর কোনো ডিরেক্ট উত্তর নেই কেননা এই ব্যপারটাও অনেক ফ্যাক্টরের উপর ডিপেনডেন্ট। যেই ব্যপারে লক্ষ্য রাখতে হবে সেটা হচ্ছে, পানি খাওয়া যেনো কোনো ভাবেই কম না হয়, কারন অতিরিক্ত অক্সালেট সেবন হলে এবং তার সাথে ডিহাইড্রেশান হলেই প্রধানত বিপত্তি বাধে। - সেজন্য প্রচুর পানি খাওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ যদি আপনি সত্যিকারে চা প্রেমি হয়ে থাকেন!
কিছু ইনফোঃ 
এক চা চামচ প্রস্তুতকৃত চা তে অক্সালেট থাকে ৭২ মিগ্রা!
যাদের অক্সালেট স্টোন হওয়ার ঝুঁকি থাকে (বিভিন্ন জেনেটিক কারনের জন্য) তাদের ক্ষেত্রে প্রতিদিনের অক্সালেট এর পরিমান বেঁধে দেয়া হয়! (৫০ মিগ্রা থেকে ২০০ মিগ্রা –... continue reading
Likes Comments
০ Shares

ডাঃ এন এইচ সার্জা

১০ বছর আগে লিখেছেন

প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া - সচেতনতা ও সাবধানতা

প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়াটাকে মোটেও সাধারন ভাবে ছোটো কিছু ভাবার কারন নেই, কেননা এর বড় একটা কারন ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশান (মূত্রনালীতে ইনফেকশান) হলেও এর আরেকটা কারন হচ্ছে ইউরিনারি ক্যান্সার। ( কিডনী বা ইউরিনারি ব্লাডার(মুত্রথলি)-এ ক্যান্সার)
কথা হচ্ছে কেউই প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়াকে মোটেও স্বাভাবিক ভাবে নেয়না বরং খুবই শংকিত হয়ে ওঠে এবং অতি সত্ত্বর কিছু করতে চায়, যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের (ইউরোলোজিস্ট) শরনাপন্ন হওয়ার চেষ্টা করে।
অনেকে আবার ভেবেই বসে যে তার কিডনীই হয়তো নষ্ট হয়ে গেছে ... না পারত পক্ষে ব্যপারটা এমন কিছু নয়। প্রস্রাবের সাথে রক্ত তখনই যায় যখন ইউরিনারি ট্রাক্ট–এ কোথাও ইনফেকশান হয়, বা পাথর হয়ে সেটা ইউরিনারি ট্রাক্ট-এর আবরন চিরে ফেলে, অথবা সে রক্ত কম জমাট বাধার কোনো ঔষধ খায় বা ইউরিনারি ট্রাক্ট এর ক্যান্সার!
যেটা জানা প্রয়োজন এমন ভয়ংকর সব কারন ছাড়াও কি এটা হতে পারে?
পারে, যদি বিটরুট জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া হয়। আর কিছু কিছু ঔষধ খাওয়ার জন্যও এমন হতে পারে – রিফামপিসিন (যক্ষার ঔষধ), এল্যুপুরিনল (গাউট/ বাতের ঔষধ) এর জন্যও এমন হতে পারে।
আরেকটা ব্যপার জানা প্রয়োজন, তা হলো প্রস্রাবের সাথে কখন রক্ত গেলে সেটা দিয়ে কি বোঝা যায়!
ধরুন, প্রস্রাব এর শুরুতে রক্ত যাচ্ছে, এটা সাধারনত প্রস্টেট বা ইউরেত্রা / মূত্রনালী তে কোনো সমস্যার জন্য হয়!
শেষের দিকে গেলে, এটা প্রধানত মূত্রথলি তথা ইউরিনারি ব্লাডার এর সমস্যার জন্য হয়
আর পুরা সময় জুড়ে রক্ত গেলে এর কারন কিডনী বা আপার ইউরিনারি ট্রাক্ট এ কোনো সমস্যা হওয়া!
ইউরিনারি ইনফেকশানের ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ঔষধের সাথে সাথে প্রচুর পানি খাওয়া প্রয়োজন! আর ইউরিনারি ইনফেকশানের পর ই নয়, পর্যাপ্ত পানি খেলে শরীরে কিডনী এবং ইউরিনারি ট্রাক্ট জনিত সকল রোগই হওয়ার সম্ভাবনা... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (3)

  • - মেজদা

    প্রতিটি মানুষের ভিতর অনেকগুলো মানুষ বাস করে।

     

    সুন্দর কবিতা-ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ

    - এই মেঘ এই রোদ্দুর

    ভাল লাগল

    - আলমগীর সরকার লিটন

    বা সুন্দর অনুভূতির কবিতা

    হ্যা সত্য কথা --

    অনেক অভিনন্দন রইল

    Load more comments...

ডাঃ এন এইচ সার্জা

১০ বছর আগে লিখেছেন

পিত্তথলিতে পাথর থাকা সত্ত্বেও যদি অপারেশান না করা হয় তবে কি হতে পারে?

‘পিত্তথলিতে পাথর‘ -  টার্মের সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। যাকে ইংলিশ এ আমরা বলি Gall Stone (Stone in gall bladder) আর চিকিৎসকের ভাষায় বলি Cholelithiasis.
নামের মাধ্যমেই বোঝা যায় যে পিত্তথলিতে পাথর হওয়াকেই গলস্টোন ডিজিজ বা কোলেলিথিএসিস বলে।
 
{ পিত্তথলি আমাদের যকৃত (লিভার) এর নিচের দিকে থাকে যেখানে পিত্ত (বাইল) এসে জমা থাকে এবং পিত্তথলিতে থাকার সময়কালে পিত্তরস তথা বাইলের কিছু পরিবর্তন সাধিত হয়। যখন আমরা চর্বিজাতীয় খাবার খাই তখন সেটা ডাইজেশানের (পরিপাকের) জন্য পিত্তথলি থেকে বাইল বেরিয়ে আমাদের খাদ্যনালীতে আসে।}
 
এবার সরাসরি পিত্তথলিতে পাথর-এ চলে আসি। কিভাবে বা কেনো এই পাথর হতে পারে সেটা নিয়ে পরবর্তিতে আলোচনা করবো।
 
পিত্তথলিতে পাথর হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই (প্রায় ৮৫% ক্ষেত্রেই) সেটা ধরা পরে রুটিন কোনো চেকআপ এর সময়। সাধারনত ২০% ক্ষেত্রে পেটের এক্স-রেতে এবং প্রায় শতভাগ ক্ষেত্রে আল্ট্রাসোনোগ্রাম পরীক্ষায় পিত্তথলির পাথর ধরা পরে।
 
পিত্তথলির পাথর চিকিৎসার প্রধান চিকিৎসা অপারেশান করা, সেটা ওপেন অপারেশানই হোক আর লেপারোস্কোপিক-ই হোকনা কেনো!
 
 
আজ যেহেতু আলোচনা করছি ৮৫% রোগীদের নিয়ে যারা রুটিন চেকআপের সময় পিত্তথলির পাথর ধরা পরেছে, তাই বাকি ১৫% এর ক্ষেত্রে কিভাবে ধরা পরে সেটা নিয়ে আলোচনায় যাচ্ছিনা।
 
অনেকেই হঠাৎ নিজের পিত্তথলিতে পাথির জেনে এবং যেহেতু কোনো শারীরিক সমস্যা হচ্ছেনা, তাই সিদ্ধান্থীনতায় ভুগেন যে, অপারেশান করাবেন কি করাবেননা।
 
এর উত্তরটা খুব সহজ —————
এমতাবস্থায় অপারেশান না করা হলে কি হতে পারে জানলে সহজেই এর উত্তর বোঝা যাবে।
 
পিত্তথলিতে পাথর থাকা সত্ত্বেও যদি অপারেশান না করা হয় তবে যা যা হতে পারে
১ পিত্তথলির ইনফ্লেমেশান তথা Cholecyatitis – এর জন্য যেকোনো সময় আপনার পেটের ডান দিকে প্রচন্ড ব্যথাসহ জ্বর আসতে পারে এবং বমি ও হতে পারে।
২ অবস্ট্রাক্টিভ জন্ডিস বা সার্জিক্যাল জন্ডিস – বাইল (পিত্তরস) পিত্তথলিতে জমা থাকে, চর্বি জাতীয়... continue reading
Likes ২০ Comments
০ Shares

Comments (20)

  • - কামাল উদ্দিন

    মান্নান ভাই আপনার কবিতার কথাগুলো সব সময়ই আমার ভালো লাগে, কিন্তু অনেক সময় মর্মার্থ উদ্ধারে ব্যর্থ হয়েই কমেন্ট করা হয়ে উঠে না 

    ভালোলাগা রেখে গেলাম 

    • - চারু মান্নান

      পৌষ শীতে শুভেচ্ছা!!

    - মাসুম বাদল

    তাহলে সভ্যতায় মুক্তি কই? মুক্তি বিহীন বিপন্ন সমাজ

    ................................................

    মুক্তির মিছিলে বার বার মিথ্যা স্লোগানে! অতঃপর বাঁচার প্রত্যয়।

     

    খুবই ভালো লিখেছেন, মান্নান ভাই!

    শুভকামনা...

    • - চারু মান্নান

      কবি, পৌষ শীতে শুভেচ্ছা!!

    - ফরিদ সুমন

    তাহলে সভ্যতাই কি শৃঙ্খলের আজব চাবি?
    যে শৃঙ্খল ভাঙ্গতে, সভ্য মানুষদের
    সহস্র বার জীবন দিতে হয়েছে;
    তাহলে সভ্যতায় মুক্তি কই? 

    মুক্তি বোধহয় সুদূর পরাহত। 

    • - চারু মান্নান

      কবি, পৌষ শীতে শুভেচ্ছা!!

    Load more comments...
Load more writings...