ঘরোয়া ক্রিকেট লীগ প্রত্যেক দেশেই কম বেশী হয় । তবে টি-টুয়েন্টি ফরম্যাটে আইপিএল ( ভারত) বিপিএল (বাংলাদেশ) এর ঘরোয়া লীগ ক্রিকেট মহলে একটু বেশী সমাদ্ধৃত। প্রত্যেক বছরই জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পর্দা উঠে বিপিএল’র। তবে এবার কোন এক কারণে এবার কোনরুপ বড় আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই পর্দা উঠেছে বিপিএল’র। আসুন জেনে নেই কেন এমনটা হলো।
মুলত বর্ষার মরসুমে আমাদের দেশের বিশেষ উত্তর বঙ্গ, হাওড় অঞ্চল, নিচু এলাকার মানুষ বন্যায় কবলিত হয়েছিল। তাদের ঘর-বাড়ি ডুবে গিয়েছিল পানিতে। হাজার হাজার একর জমির ফসল ন্ষ্ট হয়ে গিয়েছে। সেই সাথে হাজারও মানুষের স্বপ্ন ভেঙ্গেছে। হারিয়েছেন স্বর্বস্য। সীমাহীন কষ্টের মাধম্যে দিন কাটিয়েছেন তারা।দেশের এমন দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন সরকার থেকে শুরু করে, সমাজের বিত্তশালী, এমন কি সাধারণ মানুষরাও যার যতটুকু সামর্থ্য আছে ততটুকু দিয়েও সাহার্য্যরে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর সেই বোধ থেকেই বিসিবি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বিপিএল উদ্ধেধনী অনুষ্ঠানের সমস্ত টাকা বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করবেন। যেমন কথা তেমন কাজ। দেশের এমন অবস্থায় বিসিবির এমন স্দ্ধিান্ত উপর মহলে খুবই সমাদ্ধৃত হয়েছে। ১৬ কোটি মানুষ হয়ত একটি জমকালো অনুষ্ঠানের স্বাদ নিতে পারে নি তবে ৫ কোটি মানুষ তো একটু হলেও আর্থিকভাবে সাহায্য পেয়েছেন এটাই বড় শান্তি । ৩ ঘন্টার আনন্দের চাইতে একবেলা অসহায় মানুষের মুখে অন্ন দেখা দেখা ডের ভালো। বিসিবির এমন উদ্যোগ কে সম্মান জানাই। সেই সাথে দেশের বিত্তশালী যারা এগিয়ে এসেছিলেন দুর্যোগে তাদের প্রতিও রইলো কৃতজ্ঞতা।
মুলত বর্ষার মরসুমে আমাদের দেশের বিশেষ উত্তর বঙ্গ, হাওড় অঞ্চল, নিচু এলাকার মানুষ বন্যায় কবলিত হয়েছিল। তাদের ঘর-বাড়ি ডুবে গিয়েছিল পানিতে। হাজার হাজার একর জমির ফসল ন্ষ্ট হয়ে গিয়েছে। সেই সাথে হাজারও মানুষের স্বপ্ন ভেঙ্গেছে। হারিয়েছেন স্বর্বস্য। সীমাহীন কষ্টের মাধম্যে দিন কাটিয়েছেন তারা।দেশের এমন দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন সরকার থেকে শুরু করে, সমাজের বিত্তশালী, এমন কি সাধারণ মানুষরাও যার যতটুকু সামর্থ্য আছে ততটুকু দিয়েও সাহার্য্যরে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর সেই বোধ থেকেই বিসিবি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বিপিএল উদ্ধেধনী অনুষ্ঠানের সমস্ত টাকা বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করবেন। যেমন কথা তেমন কাজ। দেশের এমন অবস্থায় বিসিবির এমন স্দ্ধিান্ত উপর মহলে খুবই সমাদ্ধৃত হয়েছে। ১৬ কোটি মানুষ হয়ত একটি জমকালো অনুষ্ঠানের স্বাদ নিতে পারে নি তবে ৫ কোটি মানুষ তো একটু হলেও আর্থিকভাবে সাহায্য পেয়েছেন এটাই বড় শান্তি । ৩ ঘন্টার আনন্দের চাইতে একবেলা অসহায় মানুষের মুখে অন্ন দেখা দেখা ডের ভালো। বিসিবির এমন উদ্যোগ কে সম্মান জানাই। সেই সাথে দেশের বিত্তশালী যারা এগিয়ে এসেছিলেন দুর্যোগে তাদের প্রতিও রইলো কৃতজ্ঞতা।