Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image

রক্তগ্রহণ ছাড়াও অন্য যে সকল বিষয়ে থ্যালাসেমিয়া রোগীর সতর্কতা প্রয়োজন


বর্তমানে আমাদের দেশে থ্যালাসেমিয়ায় (Thalassaemia) আক্রান্ত হওয়ার হারটা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কিন্তু এ রোগ নিয়ে মানুষের মাঝে তেমন সচেতনতা গড়ে উঠেনি। মানুষ সাধারণত নিয়মিত রক্ত গ্রহণকেই একমাত্র নিরাময় হিসেবে জানে। নিয়মিত রক্ত গ্রহণ যেমন আবশ্যক তেমনি আরও কিছু বিষয় আছে যা এর মতই গুরুত্বপূর্ণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক এ সম্পর্কে।

১. প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম (Calcium) সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। দুধ বা দুগ্ধজাত পণ্য একটি অন্যতম ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের উৎস। এটি দেহের হাড়কে মজবুত ও শক্তিশালী রাখে, থ্যালাসেমিয়া রোগীদের হাড়ের জটিলতা থেকে রক্ষা করে। এর আরেকটি উপকারিতা হল শরীর থেকে আয়রন শোষণে সাহায্য করে।


২. প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ডি (Vitamin D) রাখুন। যেমন ডিম, মাছ ইত্যাদি।




৩. নিয়মিত খাবারের পর লাল চা বা গ্রিন টি পান করুন। এগুলো শরীরের আয়রন কমাতে সাহায্য করে।



৪. এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। তাই বিভিন্ন ছোঁয়াচে-রোগজীবাণু থেকে সাধ্যমত দূরে থাকার চেষ্টা করুন।





৫. আয়রন (Iron Rich Food) জাতীয় খাবার থেকে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ অতিরিক্ত আয়রন হৃৎপিণ্ড ও দেহের অন্যান্য অঙ্গের ক্ষতিসাধন করে। প্রতিনিয়ত রক্তগ্রহনের ফলে আয়রন স্বাভাবিকভাবে মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যায় আর তাই এটি থেকে বিরত থাকা উত্তম। কিছু আয়রন জাতীয় খাবার হল গরু মাংস, লাল শাক, পালং শাক, কচু, কলা, আপেল ইত্যাদি।



পরামর্শ.কম এ স্বাস্থ্য ও রূপচর্চা বিভাগে প্রকাশিত লেখাগুলো সংশ্লিষ্ট লেখকের ব্যক্তিগত মতামত ও সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে লিখিত। তাই এসব লেখাকে সরাসরি চিকিৎসা বা স্বাস্থ্য অথবা রূপচর্চা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ পরামর্শ হিসেবে গণ্য করা যাবে না। স্বাস্থ্য/ রূপচর্চা সংক্রান্ত যেকোন তথ্য কিংবা চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের/বিউটিশিয়ানের শরণাপন্ন হোন।