স্বাধীনতা দিবস আওয়ামী কিংবা জাতীয়তাবাদী দলের বিশেষ কোন দিবস নয়। জাতীয় সঙ্গীত কোন ব্যাক্তি কিংবা দলের সম্পদ নয়। স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তিন লাখ নাগরিক এক হয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাইতেই পারে। অথচ এই থিম নিয়ে অনেকেই হাস্যকর ও অপ্রাসঙ্গিক সমালোচনা করছেন। আসলে আমাদের রক্তে এখনো ঈর্ষা ও পরশ্রী কাতরতা মিশে আছে। কেউ কেউ দেশের দারিদ্রতা আর এই উদ্যোগের যৌক্তিকতার প্রশ্ন তুলে তাল গোল পাকিয়ে ফেলছেন। এই উদ্যোগ না নিলে এক দিনেই দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দুঃখ দুর্দশা লাগব হয়ে যেতো কিংবা এই অনুষ্ঠানে জাতীয় অর্থনীতির সূচক পতনের ঘটনা ঘটেছে বিষয় টি সেরকম কিছু না। বরং জাতীয় একটি দিনকে ঘিরে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। যার মূল্য সামগ্রিক বিচারে অনেক বেশী। সমালোচনার বিষয় অনেক আছে। কিন্তু মূল আয়োজনের প্রতি শ্রদ্ধা রাখা উচিৎ। ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনার বিষয়ে মারাত্মক কিছু ক্রুটি ছিলো যেদিকে একটু খেয়াল রাখলে অনুষ্ঠানটি হতে পারতো আরো অনেক বেশী সুন্দর।
জাতীয় সঙ্গীতের পর মঞ্চে দেশাত্মবোধক গানের অপেক্ষায় ছিলো অনেকেই। কিন্তু তা না করে সস্তা মেজাজের কিছু গান হতাশ করেছে গোটা জাতিকে।
সরকার ঘোষণা দিয়েছিলো রাজধানীতে বি আর টি সি বাস ফ্রি পরিবহণের ব্যবস্থা রেখেছে। অথচ রাস্তায় বের হয়ে কোন বি আর টি সি বাস চোখে পড়ে নি।... continue reading
Comments (6)
বিষন্নমুখর রোমান্টিক কবিতা
শুভ কামনা---
বিরহ কাব্য ভালো লাগল ভাই মাহাবুব।
শুভকামনা সতত।
কবিতা ভালো লেগেছে,ভাই!
শুভকামনা...