Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

মোজাম্মেল কবির

১০ বছর আগে লিখেছেন

লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা এবং...

ডাক কে দিয়েছে। উদ্যোগ কে নিয়েছে। সেটা বড় কথা না। দেশের তিন লাখ মানুষ এক কাতারে দাড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাইবে। গিনিস রেকর্ড বুকে এই ঘটনাটি অন্তর্ভুক্ত হবে। খাটো করে দেখার কিংবা ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ করার কিছুই নেই। বিরোধিতা করলে, বাঁকা দৃষ্টিতে দেখলে অনেক ভাবেই দেখার সুযোগ আছে। দেখতে পারে অনেকেই সমস্যা নেই। কেউ কেউ যেমন মানতে পারেন না যে, আমাদের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
স্বাধীনতা দিবস আওয়ামী কিংবা জাতীয়তাবাদী দলের বিশেষ কোন দিবস নয়। জাতীয় সঙ্গীত কোন ব্যাক্তি কিংবা দলের সম্পদ নয়। স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তিন লাখ নাগরিক এক হয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাইতেই পারে। অথচ এই থিম নিয়ে অনেকেই হাস্যকর ও অপ্রাসঙ্গিক সমালোচনা করছেন। আসলে আমাদের রক্তে এখনো ঈর্ষা ও পরশ্রী কাতরতা মিশে আছে। কেউ কেউ দেশের দারিদ্রতা আর এই উদ্যোগের যৌক্তিকতার প্রশ্ন তুলে তাল গোল পাকিয়ে ফেলছেন। এই উদ্যোগ না নিলে এক দিনেই দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দুঃখ দুর্দশা লাগব হয়ে যেতো কিংবা এই অনুষ্ঠানে জাতীয় অর্থনীতির সূচক পতনের ঘটনা ঘটেছে বিষয় টি সেরকম কিছু না। বরং জাতীয় একটি দিনকে ঘিরে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। যার মূল্য সামগ্রিক বিচারে অনেক বেশী। সমালোচনার বিষয় অনেক আছে। কিন্তু মূল আয়োজনের প্রতি শ্রদ্ধা রাখা উচিৎ। ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনার বিষয়ে মারাত্মক কিছু ক্রুটি ছিলো যেদিকে একটু খেয়াল রাখলে অনুষ্ঠানটি হতে পারতো আরো অনেক বেশী সুন্দর।
জাতীয় সঙ্গীতের পর মঞ্চে দেশাত্মবোধক গানের অপেক্ষায় ছিলো অনেকেই। কিন্তু তা না করে সস্তা মেজাজের কিছু গান হতাশ করেছে গোটা জাতিকে।
সরকার ঘোষণা দিয়েছিলো রাজধানীতে বি আর টি সি বাস ফ্রি পরিবহণের ব্যবস্থা রেখেছে। অথচ রাস্তায় বের হয়ে কোন বি আর টি সি বাস চোখে পড়ে নি।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

মোজাম্মেল কবির

১০ বছর আগে লিখেছেন

জন্মের দেনাঃ (একটি নিরস প্রসঙ্গ)

সংগীত পাগল আমার এক বন্ধু যার সংগ্রহে এমন দুর্লভ গান আছে যে অনেকেই হয়তো শিল্পীর নামই শোনেন নি। এই মুহুর্তে তার দরকার মাষ্টার মদনের একটি গান। এই শিল্পী ১৯৪০ সালে দুটি গান গেয়ে মাত্র তের বছর বয়সে মারা যান। এই দুটি গানের জন্যই শিল্পী ভারতবর্ষে অমর হয়ে আছেন। দুটি দুর্লভ গানের একটি তার কাছে আছে অন্যটি দরকার। রাত তিন টায় ফোন দিয়ে যখন জানতে চায় গানটি পাওয়া গেছে কিনা। তার প্রয়োজনের কথা চিন্তা করে আমি সাথে সাথে সার্চ দিয়ে বের করে জানাই -তার সংগ্রহে থাকা একটি সহ মাষ্টার মদনের আটটি গান পাওয়া গেছে। বন্ধুর মন খারাপ হয়ে গেলো। তার নাকি এই গান আর না হলেও চলবে। এত সহজেই পাওয়া গেলে তা আর দুর্লভ কোথায়। মাত্র দুটি গানের একটি দরকার ছিলো আটটি নয়। আমার কাছে মনে হয় বৈষয়িক ও ভোগ সম্পর্কিত ভালোবাসা মাষ্টার মদনের দুর্লভ গানের মতোই। দুর্লভ বস্তুটি হাতে আসার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত তীব্র আকর্ষন থাকে। তারপর ক্রমেই সূচক পতন ঘটতে থাকে। আমার বন্ধুর থিওরী বেশ মজার। সে কম্পিউটার কিংবা নেট ব্যবহার করে না। তার মতে জীবনে কিছু স্বাদ অপূর্ণ না থাকলে নাকি বেঁচে থাকার কোন মানে হয় না। বেঁচে থাকার সাথে ভালবাসা এবং ভোগের নিবিড় সম্পর্ক জড়িত। তাই মানুষ শুধু বেঁচে থাকতে চায়। মরতে চায় না। ভালবাসা আর প্রাপ্তি যখন পানসে হয়ে যায় বেঁচে থাকার কোন মানে খুঁজে পাওয়া যায় না। না পাওয়ার কষ্ট থেকে একই অনুভূতি জাগে মনে। প্রসঙ্গ মৃত্যু...
ভালবাসা এবং মৃত্যু এই দুটি ঘটনা নাকি মানুষের মনে সহানুভূতির সৃষ্টি করে। প্রথমটি জীবনে যোগ আর দ্বিতীয়টি বিয়োগ। পরেরটি নিয়ে আমরা কেউ ভাবতে খুব বেশী আগ্রহী না।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (6)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    বিষন্নমুখর রোমান্টিক কবিতা

    শুভ কামনা---

    - সুখেন্দু বিশ্বাস

    বিরহ কাব্য ভালো লাগল ভাই মাহাবুব।

     

    শুভকামনা সতত।   

    - মাসুম বাদল

    কবিতা ভালো লেগেছে,ভাই!

    শুভকামনা...

    Load more comments...

মোজাম্মেল কবির

১০ বছর আগে লিখেছেন

শুভ হোক বাংলাদেশের জনগণের নতুন বছর ২০১৪

আহাদুর নামে এক যুবক ছিলো। মায়ের একমাত্র সন্তান। ঢাকা কলেজে পড়তো। বাবা দুই বছর ধরে নিখোঁজ। কেউ জানেনা আহাদুরের বাবা জীবিত নাকি মৃত। অবসরে কিংবা ছুটিতে এই ঢাকা শহরের ফুতপাতে বাবাকে খুঁজতে বের হতো আহাদুর। কখনো হেটে কখনো রিক্সায় কখনো বাসে। যেদিন আহাদুর পেট্রোল বোমায় পুড়ে মারা গেলো সেদিন সে বাসে ছিলো। সেদিনও সে বাবাকে খুঁজতে বেরিয়ে ছিলো। ২০১৩ শেষ হলো আহাদুরের মতো তরতাজা কিছুমানুষের পুড়ে মরা গন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে। কিছু দগ্ধ মানুষের আর্ত চিৎকারে শুরু হচ্ছে নতুন বছর। ২০১২ সালের বিদায় লগ্নে মিডিয়ার ক্যমেরার সামনে আমরা যখন বিশ্বজিৎ হত্যার নিষ্ঠুর চিত্রায়ন দেখলাম। বছর শেষ -২০১৩ নতুন বছরের দিকে তাকিয়ে ছিলাম নতুন দিনের আশায়। বলে ছিলাম -শুভ নববর্ষ। বাংলাদেশে নতুন বছর শুভ হয়নি। বরং যারা কুসংস্কারে বিশ্বাস করেন না তারাও স্বীকার করবেন আনলাকি থার্টিন কতটা নির্মম কতটা ভয়াবহ হতে পারে বাংলাদেশের ভাগ্যে।
সরকারদলীয় সুবিধাভোগীর শুভ নববর্ষ মানে নতুন বছরেও অব্যাহতসুবিধা। বিরোধীদলের নতুন বছরে প্রত্যাশা সুবিধা প্রাপ্তির যোগ আর প্রতিশোধের সুযোগ। মৌলবাদী সন্ত্রাসী রাজনীতিকের নববর্ষ শুভ মানে নিষ্কণ্টক অস্ত্র আর বোমা সরবরাহ। সবাই নাকি জনগণের জন্য রাজনীতি করে।
জনগণ যদি হয় ঠাকুরগাঁয়ের দারিদ্রের কষাঘাতে কুঁজো ফুলেশ্বর রায়। তবে তার শুভ নববর্ষ মানে চার টাকা কেজি দরে উৎপাদিত আলুর বাজার মূল্য যেন অন্তত চার টাকার নীচে না হয়। জনগণ মানে যদি গার্মেন্টস শ্রমিক মর্জিনা তাহলে তার কপালে জুটুক দশ বাই বারো ফুট একটি নিজস্ব ঘর, ডাল আর আলু ভর্তার প্রাত্যহিক মেনুর উন্নতি ঘটুক। জনগণ যদি হয় বিশ্বজিৎ আর আহাদুর তাহলে নিরাপদ হোক জনগণের ঘরে ফেরা। শুধু কথার কথা নয় সত্যিকারের শুভ হোক বাংলাদেশের জনগণের নতুন বছর ২০১৪।
continue reading
Likes ২৫ Comments
০ Shares

Comments (25)

  • - গোলাম মোস্তফা

    শুভ কামনা জানবেন 

    ভাল থাকুন 

    - গৌতমমূসা মোহাম্মদ কৃষ্ণঈসা

    ভাল লেগেছে গল্পটা।

    শুভকামনা

    - চারু মান্নান

    ভাল লাগল, নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল!!

    Load more comments...

মোজাম্মেল কবির

১০ বছর আগে লিখেছেন

বাংলা ব্লগ দিবস- প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ।

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সকালে চায়ের টেবিলে দৈনিক পত্রিকায় চোখ রাখার আগেই ঘুরে আসেন ব্লগ গুলোতে-জনগণ তার সম্পর্কে কি মন্তব্য/সমালোচনা করছে আর নিজেকে সেভাবে শোধরানোর চেষ্টা করেন। সে সময় হয়তো বেশী দূরে নয় যখন আমাদের সরকার প্রধানরা কিছু বলার বা সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে খোজ নিতে বাধ্য হবেন পাবলিক ফ্রিকোয়েন্সী। বছর পাঁচেক আগে যখন ব্লগিং শুরু করি এই দেশে একজন প্রথম শ্রেণীর সরকারী আমলার কাছে নিজের পেশার পাশাপাশি ব্লগার পরিচয়টি তুলে ধরলে তিনি কিছুক্ষন আমার দিকে হা করে তাকিয়ে থাকেন। ভাবটা এমন - এ আবার কোন প্রজাতি! ২০১৩ সালে বাংলাদেশের ব্লগাররা নিজেদের যোগ্যতায় নিজেদের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। আজ ফুটপাতের দোকানীর কাছেও ব্লগাররা পরিচিত। আজ দেশের সরকারের ও ব্লগারদের অবজ্ঞার সুযোগ নেই। ব্লগারদের দাবীর মুখে সরকার কাদের মোল্লার ফাঁসির ব্যপারে সংসদে আইন পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে। ব্লগের গুরুত্ব বুঝতে পেরেই হয়তো ব্লগারদেরকে স্বপক্ষে এনে স্বার্থ হাসিলের প্রাণান্ত চেষ্টায় লিপ্ত। এই বিষয়ে ব্লগারদের একটু সচেতন থাকতে হবে। আজকের বিষয়টিই উল্যেখ করা যেতে পারে -ব্লগারদেরকে উস্কে দিয়ে দূতাবাস এলাকায় নিয়ে সরকার লাঠি পেটা করে চরম নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে। ব্লগারদের একটি বিষয় মনে রাখা উচিৎ, বাংলাদেশে পাকিস্তান দূতাবাস ঘেরাও করাই প্রতিবাদের সঠিক ভাষা হতে পারে না। কূটনৈতিক পাড়ায় এমন সমাগমে অন্যান্য দেশের দূতাবাস নিরাপত্তার প্রশ্ন তুলতেই পারে। ইতিমধ্যে মার্কিন দূতাবাস তাদের আশংকার কথা বাংলাদেশ সরকারকে জানিয়েছে। এভাবে দূতাবাস ঘেরাও করে খুব ভালো সুফল আসবে বলে আমি মনে করি না। বরং এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। আমি ব্লগারদেরকে উদ্দেশ্য করে এই জন্যই বলছি যে গণজাগরণ মঞ্চের জন্ম ব্লগারদের হাতেই। বাংলাদেশে তরুণ প্রজন্মের এমন জাগরণ ইতিপূর্বে দেশবাসী দেখেনি। তাই শুরুতে কিছু ভুল... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (8)

  • - মাসুম বাদল

    বোধ ভালো লেগেছে ...

    - নীল সাধু

    শুভেচ্ছা আপনার জন্য!

    ভ্লোলেগেছে ল;এখাটি। ধন্যবাদ জানবেন। আশা করছি ভালো আছেন। শুভকামনা নিরন্তর

    - লুব্ধক রয়

    খুব সুন্দর লিখেছেন

    Load more comments...

মোজাম্মেল কবির

১০ বছর আগে লিখেছেন

সভ্য হতে কতো যুগ প্রয়োজন?


শিশু কালে মনে করতাম চোর মানুষ না, এক প্রকার জন্তু। এদের রাক্ষসের মতো দাত থাকে, ধারালো নখ থাকে। ভুল ভাঙ্গে যখন বর্ণমালা শেখার বই হাতে পেলাম। সে বইতে প্রথম একজন চোরের ছবি দেখার সুযোগ হয়। চ-তে চোর। অবাক হয়ে দেখলাম একজন মানুষের ছবি! মানুষের মতোই হাত পা নাক মুখ। সেই চোরের চেহারা দেখে বেশ মায়া হয়। মনে হচ্ছিলো দুই তিন দিন হলো সে কিছু খায় নি। লুঙ্গীর উপরে সেন্ডো গেঞ্জীটা বুকের এক পাশে ছেড়া। মুখে একটু কালি মাখা। হাত দুটো পিছনে বেঁধে রাখা। বয়স বাইশ তেইশ হবে। সে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে। তার সিল্কি চুল গুলো সামনের দিকে ঝুলে আছে।ঠিক নায়ক শাহরুখ খানের চুল যেমন। বাংলাদেশ সরকার বর্ণমালার বই থেকে চোরের ছবি তুলে দেয়। শিশুদের বইতে এমন ছবি সভ্যতার পরিপন্থী। সেই শিশু কালে সত্যিকারের একজন চোর দেখার খুব ইচ্ছে ছিলো। সুযোগ মিলে যায়। তখন উনিশশ ছিয়াত্তুর সাতাত্তুর হবে। ছয় চাচার অনেক বড় বাড়ি। ছয়টি বাড়ি। আমাদের বড় জ্যাঠার বাসায় রাতে চুরি করতে এসে ধরা পড়ে এক চোর। তখন মাঘ মাসের শীত। তাকে বাধা হয় বাড়ির সামনে লিচু গাছের সাথে। সকাল থেকে পালা করে বাড়ির জওয়ান ছেলেরা মনের সাধ মিটিয়ে পিটিয়ে যায়। নাক মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়ে আসতে দেখি। ভয় উত্তেজনা নিয়ে আমরা ছোটরা দূরে দাড়িয়ে দেখি। কাছে যেতে সাহস হয় না। তা ছাড়া ছোট কাল থেকেই আমি মানুষের রক্ত দেখে নার্ভাস হয়ে যাই। এক পর্যায়ে হাতের বাধন খুলে চোরকে পুকুর পাড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। হাত ও পায়ের দুই দিকে দুই জন ধরে দোলাতে দোলাতে পুকুরে ছুড়ে ফেলে দেয়। পুকুরের চার পাশে শত শত মানুষ ভিড় করে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (8)

  • - লুৎফুর রহমান পাশা

    ভাই যব্বর একখান জিনিস বানাইছেন।

    পুড়িং আমার মেয়ের খুব পছন্দের খাবার।

    কিন্তু পাথ্থর দেইখ্খা টাশকি খাইছি

    • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

      কেন কেন পাত্থররে কি করল আবার । ধন্যবাদ। আমি কিন্ত ভাই না আপু

    • Load more relies...
    - নীল সাধু

    আরে বাহ!!

     

    বেশ ভালো লাগলো ছবি। ঈশ সব দেখলেই খাইতে ইচ্ছে করে। মন মানে না

    • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

      আগামী শুক্রবারে বানাব । দাওয়াত রইল কিন্তু :)

    • Load more relies...
    - ঘাস ফুল

    খালি ফাঁকিবাজি। রেসিপি দিয়া দাওয়াত দেয়া বন্ধ করার ধান্ধা। এটা অবশ্যই গ্রহণীয় না। বরং বানিয়ে দাওয়াত দেন, বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে আপনার বাসায় হাজির হয়ে যাই। তখন বাচ্চাদের সাথে আমিও একটু চেখে দেখবো নে। 

    মজাদার রেসেপিটা জেনে রাখলাম। বাচ্চার মারে শিখাইয়া দিমুনে। আমি আবার কিঞ্চিত ফাঁকিবাজ আফনার লাহান। হে হে হে। ভালো থাকুন সতত। ধন্যবাদ রোদ্দুর। 

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      ফাকিবাজি চলবেনা । আমরা খাইতাম চাই। ছবি দেইখা খাওনের লোভ বাইড়া গেছেগা

    • Load more relies...
    Load more comments...
Load more writings...