ফার্মগেট, মহাখালি, মতিঝিল, গুলিস্তান এই চারটি প্রিসিয়াস জায়গার নাম উল্লেখ করলাম। এমন আরও জায়গা আছে কিন্তু তা উল্লেখ নাই করলাম। যেহুতু এগুলো অত্যাধিক কমার্শিয়াল এরিয়া। বলা হয়ে থাকে, এই সকল জায়গায় অফিস অফ্/অন আওয়ারে আসলে দেশের জনসংখ্যার কি! তা সহজেই বোঝা যায়।
তার মধ্যে অবোধ ট্রাফিক ফুলিশ আর গরু-ছাগলের ছবি নির্বিঘ্নে চিনতে পারে এমন সব ড্রাইভার এর জন্য এই সকল জায়গায় এমনিতেই দোযখের অগ্রিম আলামত পাবেন। হয়ত একবার ইয়া... বড় একটা নিঃশ্বাস নিয়ে বলবেন- নাহ এই শহরে আর থাকা যায় না। কিন্তু ভুলে যাবেন না, আমরাও ইচ্ছা করলে নিজের এই শহরকে অনন্য করতে পারি।
যদিও এর ইচ্ছা বিন্দু মাত্র প্রশাসনের নাই। তাদের মূল কাজ হল তাদের মন্ত্রি-আমলাদের যাবার রাস্তা নিশ্চিত করা।
মানুষ, ঘন্টার পর ঘন্টা বাসে বসে থাকে। তার উপর আমাদের ভিআইপি রা সম্পূর্ণ একটি লেন দখল করে মানুষকে ভোট দেয়ার শাস্তি যে গণতান্ত্রিক উপায়ে যে দেয়। তা এখন মহামারি আকার ধারন করছে। যেভাবে পুলিশকে লেনের দুপাশে দাঁড় করিয়ে তাদের (!) নেয়া হয়, তার অর্ধেক ট্রাফিক পুলিশও যদি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে থাকতো তাহলে মানুষ হয়ত কিছুটা হলেও একটু ট্রাফিক জ্যামের “ট্র” কে হটানো যেত।