২০৮০ সালের জুনের কোন এক দিন :
মাঠে প্রচন্ড বেগে করতালি ধেয়ে যাচ্ছে !! আর মাঠ থেকে তার প্রতুত্তরে ৯০ মিটারের এক একটি ছক্কা ধেয়ে যাচ্ছে গ্যালারীতে । কিছুক্ষন পর পর “দিবানি” আর “ধরে দিবানি “ কোরাসে থর থর করে কাঁপছে মাঠে থাকা এগারো জন ব্যাক্তি ,যাদের আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল এ ভুখন্ডে খেলার জন্য !!
এর মধ্যে বলের সংখ্যার চেয়ে উল্লেখ যোগ্য বেশি রান করে তখন রণহুঙ্কারের দামামা বাজিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ নামক পরাশক্তির “বাঘের বাচ্চাদের” খানিকটা বিশ্রাম ।
বিরতির পর এবার শের-ই- বাংলাদের বোলিং এ তোপ দাগানোর প্রস্তুতি চলছে । স্কোর বোর্ড ে তখন ০ ওভার ০ রান । বোলিঙে তখন নতুন বলের বোলার যে এ বাঘের দলটির সবচেয়ে বুড়োবাঘ যার আদর আর ধমকে আর সব বাঘের বাচ্চারা নত জানু হয়ে আদেশ পালনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে । গত শতক ধরেই শার্দুল শাবক দের আগমন নির্গমন নিয়মিত হলেও মাঠের রাজার কোনও পরিবতর্ন হয়নি আজও, অথবা পরিবর্তন চায়নি কখনো কেউই ।
দুর থেকে স্রেই বোলারের যখন রান আপ শুরু ;ঠকঠক করে কাঁপন শুরু হল অনিবার্য ভাবে ফেইস করতে নামা ওপেনারের !! ওদিকে গ্যালারিতে “ধরে দিবানি “ কোরাসে উত্তেজিত আবাল বৃদ্ধ বনিতা । বাউন্স দিয়ে স্বাগত জানাল সেই রাজা !! বাঘের রাজা ! ঠক ঠক করতে থাকা ওপেনারকে । হুক বা অন্য কিছু করতে গিয়ে কট বিহাইন্ড !! পিছনের কোন এক কিপারের হাতে । ব্যাস !! মাঠের রাজার গর্জন কেবল শুরু হল !! গায়ের জার্সির পেছনের নামটা কেবল ঘেমে উঠেছে তাও বুঝা যাচ্ছে শতবছর ধরে যেমন বুঝা গেছে বারবার
“মাশরাফি মুর্তজা “ ।।
...................................................................................................
প্রিয় ম্যাশ !!
হয়তো তোমার কাছে মনে হবে উপরের গল্পটি কাকতালিয় । কিন্তু না , মন থেকে বলছি ।ওহ !! মন নয় দুঃখিত প্রাণ থেকে বলছি, মাশরাফি
!!
যতদিন থাকবে এদেশে ক্রিকেট ততদিন তুমিই বাঘেদের নেতা !! হয়তো বিদায় নেবে ধরা থেকে । তবে মাঠে কিন্তু তুমিই চিরন্তন ,,,সবাই দেখবে হাজার বছর ধরে অথবা অজুত নিজুত কোটি বছর ধরে সেই প্রিয় ম্যাশ বোলিং করছে ,,, ধরে দিবানির নেতৃত্ব দিয়ে !!
মাঠে প্রচন্ড বেগে করতালি ধেয়ে যাচ্ছে !! আর মাঠ থেকে তার প্রতুত্তরে ৯০ মিটারের এক একটি ছক্কা ধেয়ে যাচ্ছে গ্যালারীতে । কিছুক্ষন পর পর “দিবানি” আর “ধরে দিবানি “ কোরাসে থর থর করে কাঁপছে মাঠে থাকা এগারো জন ব্যাক্তি ,যাদের আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল এ ভুখন্ডে খেলার জন্য !!
এর মধ্যে বলের সংখ্যার চেয়ে উল্লেখ যোগ্য বেশি রান করে তখন রণহুঙ্কারের দামামা বাজিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ নামক পরাশক্তির “বাঘের বাচ্চাদের” খানিকটা বিশ্রাম ।
বিরতির পর এবার শের-ই- বাংলাদের বোলিং এ তোপ দাগানোর প্রস্তুতি চলছে । স্কোর বোর্ড ে তখন ০ ওভার ০ রান । বোলিঙে তখন নতুন বলের বোলার যে এ বাঘের দলটির সবচেয়ে বুড়োবাঘ যার আদর আর ধমকে আর সব বাঘের বাচ্চারা নত জানু হয়ে আদেশ পালনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে । গত শতক ধরেই শার্দুল শাবক দের আগমন নির্গমন নিয়মিত হলেও মাঠের রাজার কোনও পরিবতর্ন হয়নি আজও, অথবা পরিবর্তন চায়নি কখনো কেউই ।
দুর থেকে স্রেই বোলারের যখন রান আপ শুরু ;ঠকঠক করে কাঁপন শুরু হল অনিবার্য ভাবে ফেইস করতে নামা ওপেনারের !! ওদিকে গ্যালারিতে “ধরে দিবানি “ কোরাসে উত্তেজিত আবাল বৃদ্ধ বনিতা । বাউন্স দিয়ে স্বাগত জানাল সেই রাজা !! বাঘের রাজা ! ঠক ঠক করতে থাকা ওপেনারকে । হুক বা অন্য কিছু করতে গিয়ে কট বিহাইন্ড !! পিছনের কোন এক কিপারের হাতে । ব্যাস !! মাঠের রাজার গর্জন কেবল শুরু হল !! গায়ের জার্সির পেছনের নামটা কেবল ঘেমে উঠেছে তাও বুঝা যাচ্ছে শতবছর ধরে যেমন বুঝা গেছে বারবার
“মাশরাফি মুর্তজা “ ।।
...................................................................................................
প্রিয় ম্যাশ !!
হয়তো তোমার কাছে মনে হবে উপরের গল্পটি কাকতালিয় । কিন্তু না , মন থেকে বলছি ।ওহ !! মন নয় দুঃখিত প্রাণ থেকে বলছি, মাশরাফি
!!
যতদিন থাকবে এদেশে ক্রিকেট ততদিন তুমিই বাঘেদের নেতা !! হয়তো বিদায় নেবে ধরা থেকে । তবে মাঠে কিন্তু তুমিই চিরন্তন ,,,সবাই দেখবে হাজার বছর ধরে অথবা অজুত নিজুত কোটি বছর ধরে সেই প্রিয় ম্যাশ বোলিং করছে ,,, ধরে দিবানির নেতৃত্ব দিয়ে !!
Comments (2)
অনেক ভাল লাগল
শুভ কামনা দাদা