।।১।্
মার্কেটে গিয়ে আরাম খান তার বউকে হারিয়ে ফেললো। হন্তদন্ত হয়ে হাঁঠতে গিয়ে ধাক্কা খেলো আরেক জনের সাথে।
আরাম খান বললো, আমি দু:খিত, আমার স্ত্রীকে খুঁজে পাচ্ছি না। ওর চিন্তায় কোথায় যাচ্ছি খেয়াল করতে পারিনি।
দ্বিতীয় জন বললো, আমিও তো আমার স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলেছি।
আরাম খান বললো, তোমার স্ত্রী দেখতে কেমন? তাহলে হয়তো আমি খুঁজতে সাহায্য করতে পারবো।
দ্বিতীয় জন বললো, আমার স্ত্রী লাল চুলের, সবুজ চোখ, লম্বা সুগঠিত পা আর শর্ট স্কার্ট পরে আছে। তোমার স্ত্রী দেখতে কেমন?
আরাম খান বললো, আমারটার কথা বাদ দাও। চলো তোমার স্ত্রীকে খুঁজি।
।।২।।
এক লিফটম্যান ছিল চাকুরিতে একেবারে নতুন। কখনো ভাল ভাবে লিফট চালাতে শেখে নি। ১৭ তলায় এক লোক লিফট এ চড়ে তাকে বললো এক তলায় নিয়ে যেতে। লিফটম্যানটি এক তলায় এসে ভূলবশত প্রচন্ডভাবে ব্রেক কষলো। হটাৎ থেমে যাওয়ার কারনে সমস্ত লিফট ভয়ানক ঝাকি খেয়ে উঠলো। লিফটম্যানটি দুঃক্ষিত গলায় বললো, “আমি দুঃক্ষিত স্যার, আমি কি খুব জোরে লিফট থামিয়েছি?”
লোকটি রাগতস্বরে বললো, “না না তা কেন? আমি সব সময় আমার প্যান্ট খুলে গোড়ালীর কাছে ফেলে রাখি।”
Comments (6)
কবিতা ব্যাখ্যা আমার পক্ষে সম্ভব। বিমুর্ত ভাবনাটা বেশ স্পস্ট লেগেছে। শুভকামনা কবি।
ধন্যবাদ পাশা ভাই ।ভাল থাকুন ।
কবিতায় ভাললাগা কবি!
ভাল থাকুন।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।কবিতা ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে ।ভাল থাকুন ।
বাহ নাসরিন!
খুব ভালোলাগলো কবিতাটি পড়ে। বেশ সুন্দর লিখেছো। বিশেষ করে
ফাল্গুনী চাঁদ কিন্তু আজও অভিসারে অভিলাষী হয়
বিশুদ্ধ অনুরাগে মুছে যায় যত কলঙ্ক !
সুখের নিচোল ভাসে আগুন ঝরা জোছনায়
স্বপ্নে বিভোর নীল প্রজাপতি’রে
কেউ ছুঁয়ে দেয়
গভীর উষ্ণতায় – মিহিন মমতায় ।
আহা!
সব মিলিয়ে বেশ সুন্দর। ভালোলাগা রইলো
নীল'দা শ্রদ্ধা --আপনি ভাল বললে কেমন জানি ভরসা পাই। কিন্তু ভাল না হইলে ভাল বইলেন না ।ভুল ত্রুটি কিছু থাকলে কাটাকুটি কইরেন ।
আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করতে ইচ্ছা করলো ।
ধন্যবাদ নীল'দা লেখাটি পড়ার জন্য ।