বর্তমানে হরতালে কর্মজীবি নারীর নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমান প্রেক্ষাপট দেখলে হরতালে পুরুষের চেয়ে নারী ও শিশুরাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। পত্রিকা বা টিভি খুললেই দেখা যায় হয় নারীরা আহত, নইলে ককটেল বিস্ফোরণের শিকার না হয় শিশুরা অগ্নিদগ্ধ।
আবার হরতালে চাইলেও কর্মস্হল থেকে ছুটি পাওয়া যায় নাহ। পেটের দায়েই হোক আর অফিসার চাপেই হোক নাহ কেন অফিস এ যেতেই হয়।পোশাক-শিল্পের নারী আর কর্মজীবী শিশুরাই পেটের দায়ে সব বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে সকালে কর্মস্হলে যাবার সময় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। শহরের ভিতর নারীরা তেমন অসুবিধায় নাহ পরলেও বাসে আগুন দেয়া, হটাত করে গায়ে ককটেল ছুড়ে মারা যেন হরতালের নিত্য-নৈমূক্তিক বাপের হয়ে গেছে। তাই হরতালে চলা ফেরার সময় কিছু গুরুক্তপুর্ণ বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত।
সকালে বাসা থেকে কর্ম সলে যাবার সময় দূর পাল্লার যানবাহন বেবহার নাহ করে ছোট যানবাহনে ভেঙ্গে ভেঙ্গে যাওয়া উচিত , এ ক্ষেত্রে অফিস বাসা থেকে বেশি দুরে হলে বাসে উঠলেও সাবধান থাকা উচিত। কারণ আজকাল বাসেই সবচেয়ে বেসি ককটেল বা পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। ছোট যানবাহন বলতে টেম্পো জাতীয় বহনে উঠবেন না। টেম্পোতে ও আগুন ধরিয়ে দেয়, ইট -পাটকেল নিক্ষেপ করে। এরকম কোনো পরিস্থিতিতে পড়লে বেশি ঘাবড়ে না গিয়ে আসে-পাশের কোনো নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিবেন।কোনো ধরনের দুর্ঘটনার সম্মুখীন হলে নিকটবর্তী হাসপাতালে চইত্সার জন্য সাহায্য নিন।
হরতালে নিরাপদে থাকুন এবং সাবধানে চলাফেরা করুন।
Comments (0)
হুম ছবিটি এখনো দেখা হয়নি। শীঘ্রই দেখব।
ধন্যবাদ।
জীবনটা কেমন যেন হয়েছে....এই খবরটাও তেমন। তবে থীম গানটি শোনা হয়েছে। ভাল লেগেছে। ক্যারিয়ারের জন্য তাদের এটা কোন ব্যাপার নয়। শেয়ার করা জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
‘মি. পারফেকশনিস্ট বলে কথা। সব দৃশ্যই তার পারফেক্ট হওয়া চাই। হোক না তা চুমুর। তাতে কি। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ লুব্ধক।
জ্বী তাই। ধন্যবাদ।