সোনালী ব্যাংকের বহুত জালিয়াতির কথা মনে হয় সবাই জানেন। সে ক্ষতি সামাল দিতেই কিনা জানিনা তারা এখন নতুন পদ্ধতি উদ্বোধন করেছেন। সর্ষের মধ্যে ভূত আমদানি করছেন আর কি? Rab যেমন তাদের আসল কাজ না করে, সাধারন মানুষের নিরাপত্তা না দিয়ে গুম করে দিচ্ছে, সোনালী ব্যাংক তেমনি আসল নয়, ছড়িয়ে দিচ্ছে জাল টাকা।
আমি Western Union এর টাকা তোলার জন্য গতকাল ০৫.০৫.২০১৪ তারিখে “সোনালী ব্যাংক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস” (রেজিস্টার ভবন) শাখায় যাই এবং ৭,৭৩১.১৫ টাকা রেমিটেন্স তুলে পরীক্ষা দিতে যাই। পরীক্ষা শেষে যখন মোবাইল কিনতে যাই তখন একটি ১,০০০ টাকার নোট একটু ছেড়া ধরা পড়ে। আজ যখন বদলাতে গেলাম তখন তারা বলল, “এই নোটতো জাল” এবং ৭ নং কাউন্টারের যে কর্মকর্তা নিজে আমাকে সেই জাল নোট দিয়েছেন তিনি আমার সাথে অনেক খারাপ ব্যবহার করেন। তারপর, আমি ম্যানেজার এর সাথে দেখা করলে তিনি এই ব্যাপারে পুরোপুরি নির্লিপ্ত থাকেন।
সোনালি ব্যাংকের হর্তাকর্তাদের বলতে চাই, হলমার্কের ডাকাতি কিংবা আপনাদের নিজেদের কর্মকর্তাদের চুরির বোঝা আমাদের কাঁধে চাপাবেন না। আমরা ছাত্ররা নীলক্ষেতে বই কিনতে গেলেও হেঁটে যাই ১০ টাকা রিকসা ভাড়া বাঁচানোর জন্য। ১০০ টাকা আমাদের কাছে অনেক টাকা। তাহলে বোঝেন, ১,০০০ টাকার আপেক্ষিক মূল্যটা আমাদের কাছে কত বেশী?????
ভাবছি, মে মাসটা যদি ৩১ দিন না হয়ে ২০ দিনেই শেষ হত!!!
Comments (1)
বাহ! দারুণ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সিদ্দিকী ভাই।