বৈশাখের খরা রৌদ্র তাপে জোড়া
বৈশাখের খরা রৌদ্র তাপে জোড়া
নগর জুড়ে পুড়ছে দালান কোঠা,
স্কুল গমনে পুড়ছে ভুতুর সোনার গা
রোদের তেজে রং জুটেছে মাটি ফেঁটে হা।
শ্রমিক ঘামে তেঁতে বৈশাখী রোদে
ফুটপাতের পলির ঘর গাছতলার ফাঁদে,
বৃষ্টি আসুক একপশলা চাইছে মনে প্রাণে
মেঘবালিকা পালিয়ে বেড়ায় রৌদ্রে পোড়ার ভয়ে।
দিগন্তে ঐ মেঘ লুকিয়ে করছে সমনজারি
ঈশান কোণে মেঘ বালিকা অগ্নিমূর্তি ধরে,
আঁধার করে বইল বাতাস মেঘ আসছে ধেয়ে
বাতাস গায়ে স্বস্তি নগর বৃষ্টির ফোটা না পেয়ে।
১৪২১@১৩ বৈশাখ, গ্রীষ্মকাল।
Comments (2)
valo likchen bhai
খুবই গুরুত্বপুর্ণ একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ পদ্ধতি দীর্ঘ দিন চালু থাকলে এক মেরুদন্ড হীন জাতি তৈরী হবে।