বাঙ্গালী রমনীদের পছন্দের তালিকায় শাড়ি একটি অপরিহার্য নাম। বাঙ্গালী ললনার উতসব মানেই শাড়ি আর ঈদ আসলে তো কথাই নেই। এর চাহিদাও যেন দ্বি-গুন পরিমান বেড়ে যায়। শীত –গ্রীষ্ম –বর্ষা সব ঋতূতেই পড়বার মতোন শাড়ি আমাদের দেশেই তৈরী হচ্ছে। কাতান,বেনারশী,সিল্ক,তসর,সুতী-কি নেই এখানে,বাজারের একটা বিশাল জায়গা দখল করে আছে শাড়ি ।
শুধু কি দেশে, পাশের দেশ ইন্ডিয়াতেও রপ্তানী হচ্ছে বাহারি রঙের শাড়ি। বৃষ্টি ভেজা এই দিন গুলোতে মেয়েরা চায় একটু হালকা কাপড়ের শাড়ী পড়তে। যাতে ভিজে গেলেও খুব তাড়াতাড়ি বাতাসে শুকিয়ে যায়।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে রেশম সুতোয় কাজ করা জমিনে সাদা জরির বুটি শাড়ি । দুই রঙের সমন্বয়ে কুচি ডিজাইন করা। নেভী ব্লুর সাথে ম্যাজেন্টার কম্বিনেশন ছাড়াও রয়েছে আকাশী ,গোলাপী ও সবুজের কম্বিনেশন। রেশম সুতোর কাজ বলেই অনেক আরামদায়ক ।
বাসা থেকে বিয়ে বাড়ি সব জায়গাতেই মানিয়ে যাবে রেশম সিল্কের এই শাড়ি।
সকালের হালকা সাজে অফিস যাবার পথে আঁচলটা একটু ভাঁজ করে নিন ,দেখবেন দিনের আলোয় কেমন উজ্জ্বল দেখাচ্ছে আপনাকে। আবার সন্ধ্যার কোন জৌলশময় পার্টিতে কড়া মেকাপের সাথেও ঠিক মানিয়ে যাবে সাদা জরির বুটির জমিন।
নজর কাড়া রঙ আর বৈতিত্রময় কাজের কারনেই বাঙ্গালী রমনীর মন কড়েছে এই রেশম শাড়ি। চুলটা একটু উঁচু করে বেঁধে ,গলায় ও কানে হালকা দুল পরলেই মানিয়ে যাবে অনায়াসে। আপনি চাইলেই শাড়িটি নিজ সংগ্রহে রাখতে পারেন মাত্র ৮০০০-১০,০০০ টাকায়।
অতিরিক্ত কড়া রোদে রেশম শাড়ি শুকোতে দেবেন না,এতে রঙ নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে । শাড়ি পড়া হয়ে গেলে বাতাসে শুকিয়ে নিয়ে আলমারিতে সংরক্ষন করুন।
খুব কম সময়ে শাড়িটি সংগ্রহে রাখতে চাইলে এখনি চলে আসুন এখানে-http://www.nokkhotro.com/cloths/view/116