দিনে দুপুরে খুন !!! টিভি স্ক্রলে লেখা মুক্তমনা ব্লগার নিলয় খুন ! সঙ্গত কারনে ব্লগার হওয়াতে আমিও ব্যথিত । তবে খুনের কারনের চেয়ে ব্যক্তি নিলয় কে এবং কেমন মুক্তমনা মনিষী তা জানার চেষ্টা টাই বেশি ছিল । এর আগেও আমি আমার আগের কিস্তিতে লিখেছি বা বলেছি প্রত্যেক কথিত মুক্তমনার হত্যা ইসলামকেই বেশি ক্ষতি করছে এবং পর্দা র আড়ালে যারা কল নাড়ে তাদের উদ্দেশ্য সফল করছে । আর বলির পাঠা হচ্ছে চরিত্র হীন লম্পট যৌনলোভাতুর কতিপয় মুক্তমনা ।যারা দেওয়ানবাগীর বা কুতুববাগির ভন্ডামি নিয়ে বিজ্ঞান গবেষনা না করে বিকৃত ব্যাখ্যা নিয়ে ইসলামকে আক্রমণ করছে । এরা এতটাই যুক্তিবাদি মুক্ত মনা ! যখন কোনো পেইজথেকে চ্যালেন্জ করে ওদের ধর্মবিরোধী পোস্টের বিপক্ষে যুক্তি খন্ডন করতে ,, আর এ চ্যালেন্জের বিপক্ষে যখন কোনো ইসলামিস্ট যুক্তি খন্ডন করে পাটকেলে এবরো থেবরো করে দেয় !! ঠিক তখনই এই মুক্তমনা লিলা চর্চা কারিরা সেই পোস্ট ব্লক দিয়ে দেয় যেন কেউই তা না দেখে ।। এরা এতটাই দুমুখো সাপ যারা বিবাহকে অসামাজিক ধর্মকর্ম বলে এটার যৌক্তিকতা খন্ডন করে বাসভবনে রমণীকুল লইয়া মুক্তদেহ চর্চা করে আর ক্লান্ত শরীরে কিবোর্ডে ১৮+ চটি লিখে ঘুম থেকে উঠে দিনের বেলায় “শাহবাগে কেন নারীকুলের স্পর্শ কাতরে স্পর্শ পড়েছে??” তার প্রতিবাদ করে “চরিত্রবান” সাজে যা থেকে নিলয় ,ওয়াশিকুর বা অভিজিৎ বা চটি পিয়ালরা আলাদা নয় ।।
.................................................
দুঃখিত মুলকথা শুরুর আগে ভুমিকা এতো বড় করার কারনে !
যাই হোক ,,হালের মুক্তমনা দের এমন পরিণতি আসলেই দুঃখজনক কেননা ইসলামি শরিয়াহ মতে এটা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না এবং মনেরাখা ভালো যে শরিয়াহ আইন শুধুমাত্র দারুল ইসলামেই প্রযোজ্য অন্য ক্ষেত্রে নয় । যাই হোক এ নিয়ে আগেও অনেকলিখেছি ।এবার অন্য কথায় আসি ,, প্রতিটা মুক্তমনার মৃত্যুতে দেখি কতিপয় বুদ্ধিজীবিদের শাহবাগে মানববন্ধন এবং শ্লোগান “বাকস্বাধীনতা ,মুক্তমনা ,,বিজ্ঞান গবেষক, আদর্শ বাদী ইত্যাদি ইত্যাদি । আমার প্রশ্ন সেখানেই ! খিস্তি খেউর বা চটি সাহিত্য যদি বাকস্বাধিনতা হয়ে থাকে বা মুক্তমনা হয়ে থাকে , তবে রাস্তায় দাড়িয়ে যে বখাটে কিশোরী ললনাকে দেখে তার গুপ্ত মনের বাসনা কে স্বাধীনভাবে উগরে দেয় তাকে আপনি কেন েইভটিজার বা অপরাধী বলবেন ?? সেও তো মুক্তমনের বাহক, বাক স্বাধীনতা ভোগ করতে চায় । পার্থক্য শুধু সে নারীকুলের সানিধ্যের অভাবে রাস্তায় নারী সম্পর্কিত মুক্তবাক চর্চা করে আর হালের নিলয় বা পিয়াল রা অফুরন্ত “মুক্তমনা নারী সহকর্মীদের “ নিয়ে লিভ টুগেদার করে ইসলাম নিয়ে হযরত মুহাম্মদ (স) ও তার স্ত্রী নিয়ে খিস্তি খেউর দিয়ে বাতাস ভারি করে । এবার ইকটু ভাবুন দয়া করে, ঝামেলা কোন জায়গায় ?? লেজকাটা শেয়ালের গল্প জানেন তো !! নিজের লেজ হারিয়ে কিভাবে “লেজকাটা” সমাজ তৈরী করা যায় সে চিন্তায় বাকী শেয়ালের লেজ কাটা নিয়ে কেমন ব্যস্ত হয়ে উঠেছিল ।। এখন যারা মুক্তমনা,বিজ্ঞানবাদী আদর্শবাদী ইত্যাদি শ্লোগানে বাতাশ ভারি করছে তারা হচ্ছে সেই লেজকাটা শেয়াল !! এরা নিজেরা নিজেদের সব শেষ করে এখন নেমেছে সমাজ কে “বন্য ও অসভ্য”যুগে নিয়ে যেতে যেখানে রক্ত সম্পর্কের ভাই-বোন,মা-বাবা,খালা বিবাহ সম্পর্কিত আত্নীয় স্বজন দের সম্মান দিতে কোনওই বাধ্যবাধকতা নেই। আর সম্মান দিবেই বা কিভাবে , এরা তো আল-কোরআন বা ধর্ম কেই সেকেলে বলে বিয়েকে ধর্মীয় রীতি বা লাগাম বলে বা অযৌক্তিক বলে তাড়িয়ে দিতে চায় !
যেই ধর্ম কিনা বিয়ে এবং সমাজব্যবস্থা আর নীতিনৈতিকতার জন্ম দিয়েছে মানুষ কে সভ্য বানিয়েছে ,,,।।।
যাই হোক আপনার ভাবনা আপনার কাছে !! সিদ্ধান্তও আপনার কাছে রেখে দিয়ে বিভ্রান্ত লম্পট ব্লগার ও তাদের হত্যাকারীদের হেদায়াত কামনায় আজকের মত বিদায় ।।
.................................................
দুঃখিত মুলকথা শুরুর আগে ভুমিকা এতো বড় করার কারনে !
যাই হোক ,,হালের মুক্তমনা দের এমন পরিণতি আসলেই দুঃখজনক কেননা ইসলামি শরিয়াহ মতে এটা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না এবং মনেরাখা ভালো যে শরিয়াহ আইন শুধুমাত্র দারুল ইসলামেই প্রযোজ্য অন্য ক্ষেত্রে নয় । যাই হোক এ নিয়ে আগেও অনেকলিখেছি ।এবার অন্য কথায় আসি ,, প্রতিটা মুক্তমনার মৃত্যুতে দেখি কতিপয় বুদ্ধিজীবিদের শাহবাগে মানববন্ধন এবং শ্লোগান “বাকস্বাধীনতা ,মুক্তমনা ,,বিজ্ঞান গবেষক, আদর্শ বাদী ইত্যাদি ইত্যাদি । আমার প্রশ্ন সেখানেই ! খিস্তি খেউর বা চটি সাহিত্য যদি বাকস্বাধিনতা হয়ে থাকে বা মুক্তমনা হয়ে থাকে , তবে রাস্তায় দাড়িয়ে যে বখাটে কিশোরী ললনাকে দেখে তার গুপ্ত মনের বাসনা কে স্বাধীনভাবে উগরে দেয় তাকে আপনি কেন েইভটিজার বা অপরাধী বলবেন ?? সেও তো মুক্তমনের বাহক, বাক স্বাধীনতা ভোগ করতে চায় । পার্থক্য শুধু সে নারীকুলের সানিধ্যের অভাবে রাস্তায় নারী সম্পর্কিত মুক্তবাক চর্চা করে আর হালের নিলয় বা পিয়াল রা অফুরন্ত “মুক্তমনা নারী সহকর্মীদের “ নিয়ে লিভ টুগেদার করে ইসলাম নিয়ে হযরত মুহাম্মদ (স) ও তার স্ত্রী নিয়ে খিস্তি খেউর দিয়ে বাতাস ভারি করে । এবার ইকটু ভাবুন দয়া করে, ঝামেলা কোন জায়গায় ?? লেজকাটা শেয়ালের গল্প জানেন তো !! নিজের লেজ হারিয়ে কিভাবে “লেজকাটা” সমাজ তৈরী করা যায় সে চিন্তায় বাকী শেয়ালের লেজ কাটা নিয়ে কেমন ব্যস্ত হয়ে উঠেছিল ।। এখন যারা মুক্তমনা,বিজ্ঞানবাদী আদর্শবাদী ইত্যাদি শ্লোগানে বাতাশ ভারি করছে তারা হচ্ছে সেই লেজকাটা শেয়াল !! এরা নিজেরা নিজেদের সব শেষ করে এখন নেমেছে সমাজ কে “বন্য ও অসভ্য”যুগে নিয়ে যেতে যেখানে রক্ত সম্পর্কের ভাই-বোন,মা-বাবা,খালা বিবাহ সম্পর্কিত আত্নীয় স্বজন দের সম্মান দিতে কোনওই বাধ্যবাধকতা নেই। আর সম্মান দিবেই বা কিভাবে , এরা তো আল-কোরআন বা ধর্ম কেই সেকেলে বলে বিয়েকে ধর্মীয় রীতি বা লাগাম বলে বা অযৌক্তিক বলে তাড়িয়ে দিতে চায় !
যেই ধর্ম কিনা বিয়ে এবং সমাজব্যবস্থা আর নীতিনৈতিকতার জন্ম দিয়েছে মানুষ কে সভ্য বানিয়েছে ,,,।।।
যাই হোক আপনার ভাবনা আপনার কাছে !! সিদ্ধান্তও আপনার কাছে রেখে দিয়ে বিভ্রান্ত লম্পট ব্লগার ও তাদের হত্যাকারীদের হেদায়াত কামনায় আজকের মত বিদায় ।।