বর্তমানে নাসায় সহযোগী গবেষক হিসেবে কর্মরত বাংলাদেশি নারী লুলু ফেরদৌস মঙ্গলের প্রথম বাসিন্দাদের একজন হতে যাচ্ছেন। একটি ডাচ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান সাত মাস আগে ঘোষণা দেয়, ২০২৫ সালে মঙ্গলগ্রহে স্থায়ীভাবে মানুষের বসবাস শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে যারা স্বেচ্ছায় মঙ্গলে বসতি গড়তে চান, তাদের কাছ থেকে প্রতিষ্ঠানটি আবেদনপত্র আহ্বান করে। আবেদনকারীদের একজন লুলু ফেরদৌস। লুলু জানান, ২ লাখের বেশি আবেদনপত্র জমা পড়ে এই প্রোগ্রামে।পুরো প্রোগ্রামে মাত্র চারজন মহাকাশচারীকে এ সুযোগ দেওয়া হবে। তিনি এই চারজনের একজন হতে যাচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানাতে গিয়ে লুলু বলেন, আমার সিদ্ধান্তের কথা জানার পর পরিবারের সবাই তো বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আমি জানি, আমার এই অভিযান তাদের গর্বিত করবে।
Comments (0)
তাহমিদ ভাই, আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ। আমাদের আসন্ন অনুষ্ঠান এ বিচারক মণ্ডলীর জন্য আলাদা আসন ও সন্মাননার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখানে ইতিমধ্যে আপনি বিশেষ উচ্চতায় আছেন। ভোট প্রদানকারী পাঠকদের সমবেদনা জানানোর আমি কোন কারন দেখি না। আপনার লিখাটি মানসম্মত ও সর্বাধিক ভোট প্রাপ্ত। আপনি বিচারক হিসাবে একটি সন্মাননা পাচ্ছেন বলে এবং একই অনুষ্ঠান এ একবার বিচারক একবার প্রতিযোগী হিসাবে বিভ্রান্ত সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আশা করি আপনি বিষয়টি সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আমি তো এই সিদ্ধান্তের কোন প্রতিবাদ করছি না, দ্বিমত করছি না। বরং এই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানাচ্ছি। শুধু বলছি এ সংক্রান্ত কোন বক্তব্য আমি প্রতিযোগিতার কোন পোস্টে পাইনি। এটা কেন হবে? এটা উল্লেখ করা কেন হবে না যে এই কারণে (আমাদের আসন্ন অনুষ্ঠান এ বিচারক মণ্ডলীর জন্য আলাদা আসন ও সন্মাননার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখানে ইতিমধ্যে আপনি বিশেষ উচ্চতায় আছেন।) আমার পুরস্কারটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। এটুকু তো আমি আশা করতে পারি। এবং আমি কিছু অমূলকও বলছি না। এটা উল্লেখ করা থাকলে আমার এবং পাঠকের জন্যে ভাল হত। আমি শুধু এটুকুই বলার চেষ্টা করেছি। আশা করি বিষয়টি বিবেচনা করবেন।