আরিফুর সাহেবের মেজাজটা অত্যন্ত খারাপ। মানুষের মেজাজ মাপার কোন যন্ত্র থাকলে নিশ্চিত সবচেয়ে উঁচু মানই দেখাত। বলা হত আরিফুর সাহেব উচ্চমাত্রার মেজাজে আক্রান্ত। যার উপর তার এই মেজাজ খারাপ তার নাম হচ্ছে রইসুল, গাড়ির ড্রাইভার। একটা কাজে নিজের গাড়িটা রেখে ভাইরার গাড়িতে করে পান্থপথ এসেছিলেন। কি মনে করে প্রায় এক যুগ পর রাস্তায় দাঁড়িয়ে একটা সিগারেট ধরালেন। ঠিক সেই সময় তিনি উচ্চমাত্রার মেজাজে আক্রান্ত হলেন। দেখলেন রইসুল তার গাড়ি দিয়ে ভাড়া খাটাচ্ছে। তাকে যাত্রীদের কথা জিজ্ঞেস করতেই বলল,
-স্যার এরা আমার দূরসম্পর্কের আত্নীয়।
-দূরসম্পর্কের আত্নীয় থেকে টাকাও নাও দেখলাম।
-স্যার আপনি যা ভাবছেন তা না। টাকা ভাংতি ছিল না তাই ভাংতি করছি আর কি।
আরিফুর সাহেব আর কিছু বললেন না তবে ঠিক করলেন এই ব্যাটাকে উচ্চমাত্রার শাস্তি দিতে হবে। চাকরি চ্যূত না করে উচ্চমাত্রার শাস্তি, মানসিক শাস্তি।
গল্পটি অসামাপ্ত।
-স্যার এরা আমার দূরসম্পর্কের আত্নীয়।
-দূরসম্পর্কের আত্নীয় থেকে টাকাও নাও দেখলাম।
-স্যার আপনি যা ভাবছেন তা না। টাকা ভাংতি ছিল না তাই ভাংতি করছি আর কি।
আরিফুর সাহেব আর কিছু বললেন না তবে ঠিক করলেন এই ব্যাটাকে উচ্চমাত্রার শাস্তি দিতে হবে। চাকরি চ্যূত না করে উচ্চমাত্রার শাস্তি, মানসিক শাস্তি।
গল্পটি অসামাপ্ত।