মাঝারী আকারের কোকিলজাতীয় পাখি হিসেবে বউ কথা কও পাখিটির স্ত্রী-পুরুষকে একই রকম দেখতে লাগে। ঊর্ধ্বাংশে ধূসর এবং পিছনের অংশে কালো পালক রয়েছে। লেজটি বিস্তৃত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক পাখির বাদামী এবং সাদা বর্ণের সংমিশ্রণে মাথা ও পাখায় পালকের রঙ রয়েছে। অক্ষিগোলক ধূসর থেকে হলুদ বর্ণের। চোখের মণি হালকা বাদামী থেকে লোহিত আকারের হয়ে থাকে। স্ত্রীজাতীয় বউ কথা কও পাখি সনাক্তকরণের লক্ষ্যে পুরুষের তুলনায় গলা, বুক ও লেজের দিকে হালকা ধূসর বর্ণের হয়। পেটের অংশটুকু সরু থাকে।
পাখিটি অতি উচ্চৈস্বরে চারটি অংশ সুর করে ডেকে ওঠে। সেগুলো হলো - অরেঞ্জ-পিকো, বো-ক-টা-কো, ক্রসওয়ার্ড পাজল বা ওয়ান মোর বোটল। অঞ্চলভেদে সুরের ভিন্নতা খুব কমই দেখা যায়। বাংলা ভাষায় বো-ক-টা-কো-কেই আঞ্চলিকভাবে বৌ কথা কও নামে অভিহিত করা হয়। চীনে এ সুরটির মাধ্যমে শেষ থেকে জেগে ওঠাকে নির্দেশ করে। ভারতের কাঙ্গরা উপত্যকায় পাখির ডাককে হোয়ার ইজ মাই শীপ নামে শোনা যায়, যার অর্থ হচ্ছে মৃত রাখালের আত্মা।
তথ্য এবং ছবি - ইন্টারনেট
Comments (8)
অর্ধেক পড়লাম বাকিটা কাল । ভালোই লাগছিলো বকুমার কাহিনী ।
ধন্যবাদ।
আমন্ত্রণ রইলো। ভাল থাকুন।
প্রিয় গল্পকার মিশুর গল্প। আসছি পোষ্টে
ধন্যবাদ নীলদা।
আসুন সময় করে।
চমৎকার...
ধন্যবাদ মাসুম ভাই।
ভাল থাকবেন।