চাকুরী করার সুবাদে রান্নার ঝামেলা অনেকটাই এড়িয়ে চলি অথবা আমাকে এত বড় দায়িত্ব দেয়া হয় না । ছোট খাট রান্না করি তাও প্রতিদিন সকাল বেলা । ঈদ কিংবা বিভিন্ন মেহমানদারী করার জন্য আমার শাশুড়ী অথবা ভাসুরের বউ রান্না করে থাকেন । একসাথে বেশী তরকারী রান্না করলে কি হবে না হবে এজন্য শাশুড়ী ভয়ে দেন না রানতে । রান্নার অনেক ঝামেলা বাপরে । কি দিয়া কি রান্না করতে হবে । কোন মাছের সাথে কোন সবজি । এসব চিন্তা করলে মাথা ঘুরায় । সকালের রান্নার যোগাড় পাতি শাশুড়ী রাতে বলে দেন । সকালে মেয়েটা কাটাকুটি করে দিলে আমি রান্না করে ফেলি । সীন+মীম শুধু রোস্ট খেতে চায় । তো এবার ভাবী আসলে ভাবীর কাছ থেকে রোস্ট রান্না শিখে মোটামুটি ধরণের কিছু একটা হইছিল আশাকরি ভবিষ্যতে ভালই রান্না করতে পারব ইনশাল্লাহ এবার দেখে নেই আমার রোস্ট রান্না কেমন হয়েছিল .......... দই একটু বেশী হয়ে গেছিলো । টক টা একটু বেশীই লাগছিল কিন্তু আমার কাছে ভালই লাগছে । বাচ্চারাও খাইছে মজা করেই । |
উপকরণ : ১। মুরগী ৩ টা |
১। প্রথমে পেয়াজ আদা রসুন বাটা একত্রে মাংসের সাথে মাখিয়ে দইয়ে ডুবিয়ে রাখি আধাঘন্টা |
২। ডুবো তেলে মাংস ভাজতে থাকি......... [video (unkown provider)] |
৩। একে একে সবগুলো ভেজে নামিয়ে রাখি |
৪। পেয়াজ কুচি |
৫। যে তেলে মাংস ভেজেছিলাম সেখানেই পেয়াজ কুচি ছেড়ে দিলাম [video (unkown provider)] |
৬। পেয়াজ ভাজা ভাজা হলে সেখানে একটু জিরা বাটা, রসুন বাটা পেয়াজ দিলাম খানিকটা |
৭। আরেকটু দই দিলাম |
৮। তেল ভাসার অপেক্ষায় আছি । |
৯। তেল ভাসলে মাংসগুলো ছেড়ে দিলাম । |
১০। তারপর ঝুলটা ঘন হয়ে আসলে আমার রোস্ট রান্না শেষ হলো |
১২। নেন সাথে পোলাও .......... খালি রোস্টে চলবে কি করে ....... |
তারপর গরম ঠান্ডা পরিবেশন করুন ছবির হাতের প্রথম রোষ্ট রান্না |