Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

পেতআত্মা

 

 

পেতআত্মা

 

আসাদুস জামান বাবু

 

মানুষের জীবনে প্রতিটি মুহুত্বে কিছু না কিছু অদ্ভূত ঘটনা ঘটে, যা কেউ দেখতে পায় আবার কেউ দেখতে পায়নামাঝে মাঝে  এই অদ্ভূত ঘটনা ঘটলেও তা বাস্তবিক বলে প্রমাণিত হয় নাতবে বর্তমান অত্যাধুনিক যুগে সচরাচর এসব ঘটনা দেখা যায় নাবহুদিন আগে ভূত, পেতœ, জ্বিনের আর্বিভাব ছিল সেটা সত্যএখনো কোন না কোন ভাবে আমাদের সামনে এসব আসে কিন্তু আমরা বুঝতে পারিনা

 

তো যাই হোক আমার এই ভূতের গল্পে মূল নায়িকা হচ্ছে মৌসুমী আক্তারসে ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজে ইংরেজি বিভাগের ৩য় বর্ষের ছাত্রীখুবই সুন্দরী সেএখনো তাকে বিয়ে করার জন্য তার বাড়ীতে ঘটক পাঠাচ্ছে প্রতিনিয়তসে হচ্ছে বাবা মায়ের দুই সন্তানের মধ্যে সেই বড়তার বাবার নাম হাসেম মোল্লামৌসুমী ভদ্র স্বভাবের মেয়েপরহেজগার পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে সেসব সময় রাস্তাঘাটে, কলেজে, বোরকা পড়ে থাকে সে

 

তো একদিন তাদের বাসায় মৌসুমীর খালাতো বোন তার সমবয়সী মুন্নী বেড়াতে এসেছিলসেও ঢাকা  জগন্নাথপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ৩য় বর্ষের ছাত্রীতাই মৌসুমী ও মুন্নীর খুব ভাবপ্রতি সপ্তাহে তাদের মাঝে চিঠি আদান প্রদান হতোতখন মোবাইলের যুগ ছিল নাতাই তাদের মাঝে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যমে ছিল চিঠিমুন্নী ১ মাসের ছুটিতে তাদের বাসায় বেড়াতে এসেছেঠিক সময়টা হবে ১৯৯৪ সালের জ্যৈষ্ঠ মাস হবে মনে হয়আম, কাঠালের সিজনতো বটেতবে মৌসুমী ও মুন্নীর আগে থেকে প্রোগ্রাম ছিল, তাদের নানা বাড়ীতে বেড়াতে যাবেবহুদিন ধরে যায়নি তারা তাদের নানা বাড়ীতেমুন্নীর আসার প্রায় ২০ দিন হয়ে গেলকিন্তু তারা এখনো নানা বাড়ীতে যেতে পারেনিকি করে যাবে তারা একদিকে মৌসুমীর কোচিং অন্য দিকে মৌসুমীর বাবার বাধাতাই তারা যেতে পারছিলনা নানা বাড়ীতেতো একদিন মুন্নী ও মৌসুমীর বার বার আবদার ও কান্নাকাটিতে মৌসুমীর বাবা শর্তসাপে রাজী হয়ে যায়কিন্তু কে যাবে তাদের সাথেমৌসুমীর ছোট ভাই রতন সে তো খুব ছোটমৌসুমীর বাবা বলল তোমরা রতনকেও নিয়ে যাওআমি তোমাদেরকে গাড়িতে উঠিয়ে দিয়ে আসবোআজ তোমরা বিকেল ৫টার দিকে রেডি হয়ে থাকবেআমি তোমাদেরকে গাড়িতে উঠিয়ে দিবএই কথা শুনে মৌসুমী ও মুন্নি খুব খুশিসাথে রতনও যেতে পেরে সেও খুব খুশি

 

তো বিকাল ৫টার দিকে মৌসুমীর বাবা বলল চলো তোমাদেরকে গাড়িতে উঠিয়ে দিয়ে আসিতারা গেল রুহিয়া বাস স্টেন্ডে রুহিয়ার গাড়ি ধরার জন্যকিন্তু তারা ৫টার গাড়িটি ধরতে পারলোনাতাই তাদেরকে ৬টার গাড়িতে যেতে হবেএদিকে মৌসুমীর বাবা তাদেরকে বাসস্ট্যান্ডে রেখে চলে গেছেতো তারা ৬টার গাড়িতেই রুহিয়ায় উদ্দেশ্য রওনা হলো

 

মৌসুমী, মুন্নী ও রতনতো বেশ খুশি, তারা বহুদিন পর বেড়াতে যাচ্ছে নানা বাড়ীতে, কতইনা মজা হবেতাদের নানা নানী কত যে খুশি হবেতারা যে বহুদিন পরে তাদের বাড়ীতে বেড়াতে যাচেছবিশেষ করে মধুমাসের সিজন এটি, আম, কাঠাল, লিচু কতটি যে ফল আর মুন্নীর সব থেকে প্রিয় ফল কালোজামতো আছেইএকথা ভাবতে ভাবতে একটি বিকট শব্দ হলো, বোমা ফাটার মতো আওয়াজমনে হয় গাড়ির চাকা বাস্ট হয়েছেগাড়িটি থামাতেই গাড়ির হেলভার নিচে নেমে দেখল গাড়ির পিছনের দুই চাকায় বাস্ট হয়ে গেছেসে ড্রাইভারকে বলল গাড়ি আর যাবেনাগাড়ির পিছনের বামের দুইটি চাকায় বাস্ট হয়ে গেছেতাই চাকা দুটি বদলাতে হবেগাড়ির সুভারভাইজার বলল আপনারা সবাই গাড়ি থেকে নেমে যানএই গাড়ি আর রুহিয়ায় যাবেনাআপনাদেরকে পরের গাড়িতে যেতে হবেএদিকে মৌসুমীদের খুব মন খারাপ হয়ে গেলকি করবে এখন তারা

 

এদিকেতো রাত হয়ে যাচ্ছেতারা এখনও রুহিয়া যেতে অধ্যক রাস্তায় যেতে পারেনিতারপর আবার রুহিয়া থেকে প্রায় ৪কিলোমিটিার যেতে হবে ভ্যানে করেএখানেইতো সাড়ে ৭টা বেজে গেছে

 

তো যাই হোক পরের গাড়ি আসতে আর ওই গাড়িতে রুহিয়া পৌছাতে প্রায় রাত ১০টা বেজে যায় তাদেরমৌসুমীরা রুহিয়ায় গাড়ি থেকে নেমে দেখল একটি মাত্র ভ্যান সেখানেঅনেক যাত্রী তাকে বলছে ভাড়া যাবে নাকিকিন্তু সে ভ্যান চালক কিছুতেই ভাড়া যেতে চাচ্ছেনামৌসুমী, মুন্নি মহাচিন্তায় পড়ে গেল তারা এখন কি করবেএখনো প্রায় ঘন্টা দুয়েক রাস্তা আছেএদিকে ভ্যান চালক তাদেরকে দেখছিলকিন্তু মৌসুমীরা কিছু বলতে ছিলনাকারণ সে তো বলেই দিচ্ছিল যে এখন ভাড়া যাবে না সেকিছুণ পর ওই ভ্যান চালক তাদের দিকে আসল আর বলল আপামনিরা আপনারা কি সেনিহাড়িতে যাবেন নাকিআপনাদের নানা হেকমত উল্লাহ সাহেবের বাড়ীতেমৌসুমী বলল হ্যা আমরা সেখানেই যাবোকিন্তু আপনি আমাদেরকে কিভাবে চিনলেনভ্যান চালক বলল আমার নাম শরিফুলহেকমত চাচা আমাকে বলেছিল, আজ আমার নাতিগুলো আসবে তুমি বাসস্ট্যান্ডে থাকবেতাই আমি আপনাদের জন্য অপোয় আছিমৌসুমী ও মুন্নিতো অবাক হয়ে ভ্যান চালককে বলল আমরা নানুকেতো বলিনি যে আমরা আজকে যাবভ্যান চালক শরিফুল তাদের কথাগুলো পাত্তা না দিয়ে বলল এসব কথা পরে হবে আপামনিরা, আগে আপনারা ভ্যানে উঠেন, দেরি হয়ে যাচ্ছে অনেক রাত হয়ে গেছেতাই মৌসুমী ভাবলো তাইতো এখন বাজে রাত সাড়ে ১০টাতাই এভাবে আর রাস্তায় দেরি না করে এই ভ্যানেই যাওয়া ভালোযেহেতু পরিচিত ভ্যান আমরা না চিনলেও সেতো আমাদেরকে চিনেমৌসুমী, মুন্নী ও রতন ভ্যানে উঠে পড়লআর বলল চলুন ভাইয়া এবার যাওয়া যাকভ্যান চালক শরিফুল ভ্যান চালাতে লাগলো

 

বহুদিন পর যাচেছ তারাতাই তারা রাস্তা ঘাট কিছুই মনে নেইভ্যান চালক যেদিকে নিয়ে যাচ্ছে তারা সেভাবেই যাচ্ছেমৌসুমী ও মুন্নী অনেক কথা বলছেকিন্তু ভ্যান চালক কোন কথায় বলছেনাএদিকে রতনও মুন্নীর কোলে ঘুমিয়ে পড়েছেবেচারা মুন্নী তার কোন ভাই নেই, তাই রতনকে সে নিজের ভাই মনে করেযাহোক মৌসুমী ভ্যান চালক শরিফুলকে বলল আমরা কতদূরে এসেছি ভাইয়াশরিফুল বলল আপনারা চুপ করে থাকতে পারেননাসময় হলে ঠিকই পৌছে যাবেনখালি এত বক বক করেন কেন? মৌসুমীর খুব খারাপ লাগলোমৌসুমী ও মুন্নী ভাবছে তারা ঠিকমত পৌছাবে কিনানা জানি কোন বিপদ হয়এই কথা সেই কথা ভাবছে তারাসামনে এক বুড়িমাকে দেখা যাচ্ছে লাঠি নিয়ে হেটে যেতেমুন্নী মৌসুমীকে বলল দেখ এই বুড়িমাটা কিভাবে কষ্ট করে হেটে এত রাতে যাচ্ছেবুড়ির কাছাকাছি আসতে তারা দেখে এক অবাক কান্ড তাদের ভ্যান চালক শরিফুল আর নেই উধাও হয়ে গেছেভ্যানটা একাই একাই চলছেসাথে সাথে তারা অনেক ভয় পেয়ে যায়আর মুন্নী চিৎসার করে বলতে লাগলো আমাদের বাঁচান আমাদের বাঁচানওই বুড়িটির কাছে আসতে বুড়িটি তার হাতে লাঠিটি দিয়ে ভ্যানের চাকায় বাড়ি মারতেই ভ্যানটা সাথে সাথে থেমে যায়মৌসুমী ও মুন্নীতো অবাক এ কিভাবে হলো, আর বুড়িটি বলল কেগো তোমরা এত রাতে কোথায় যাচ্ছোমৌসুমী বলল আমরা আমাদের নানা বাড়ী সেনিহাড়ী হেকমত উল্লাহর বাড়ীতে যাচ্ছিতিনি আমাদের নানা হয়বুড়িটি বলল তোমরা হেকমতের বাড়ীতে যাচ্ছো উনি তো খুব ভালো মানুষতো তোমরা তার বাড়ীতেই যাচ্ছোমুন্নী বলল আমরাতো নানা বাড়ীর রাস্তাও চিনিনা এখন আমরা কিভাবে যাববুড়িটি বলল তোমরাতো একটা বিপদ থেকে রা পেয়েছোযার ভ্যানে করে আসলে তার নাম শরিফুলসে এক পেতআত্মাসে প্রায় ৪ বছর আগে মারা গেছে এক্সিডেন্ট করেবেটা খুব খারাপ ছিলসে আমার নাত জামাই হয়আমার নাতিনিটাকে প্রতিদিন মারতো, মারতে মারতে সে তাকে মেরেই ফেলেছেবেটা বদমাইশমরেই মানুষকে শান্তিতে থাকতে দেয়নাযাহোক বাচাধন তোমরা বড় বাঁচা বেঁচে গেছোচল তোমার নানা বাড়ী আর কিছুদূর  গেলে পৌছে যাবেআমিও যাচ্ছি সেখানেমৌসুমী বলল আপনিও যাচ্ছেন সেখানেবুড়িটি বলল হ্যা আমি যাচ্ছি সেখানেআমার বাড়ীতো তোমার নানা বাড়ীর কাছেতোমরা আমার সম্পর্কে নাতি হওতোমরা আমাকে নানী বলে ডাকিওএই বলে বুড়ি বলল চল হাটা যাকএর মধ্যে অবশ্য রতনের ঘুমও ভেঙ্গে গেছেমুন্নী বুড়িটিকে বলল আচ্ছা নানী তোমার নাম কিগোআর এত রাতে কোথা থেকে আসলেবুড়ি বলল আমার নাম সুফি বেওয়াআমার নাতিটার খুব অসুখসেই সকাল বেলা গেছিলাম রুহিয়া হাসপাতালে, বেটা ডাক্তার আজ হাসপাতালে আসেনিআমি আমার নাতিটিার জন্য ওষুধ চাইলাম তাও বেটারা টাকা ছাড়া ওষুধ দিবে নাকি করব বলো আমার কাছে যে টাকা নেইতোমরাই বল আমি এই বুড়ি বয়সে এত টাকা কোথায় পাববুড়ির সাথে সাথে কথা বলতে বলতে তারা নানা বাড়ীতে চলে এসেছেবুড়িটি একটি ভাঙ্গা বাড়ীর মত দেখতে একটি ঘর দেখিয়ে বলল এটাই আমার ঘরআর ওই দালান বাড়ীটা দেখতে পাচ্ছো সেটাই তোমাদের নানা নানীর বাড়ীমৌসুমী, মুন্নী ও রতন বুড়ীর কাছে বিদায় নিয়ে নানা বাড়ীর গেটে গেল৩ জনে এক সাথে ডাকা শুরু করল ও নানা, নানা দেখো আমরা এসেছিমৌসুমীর নানা হেকমত উল্লাহ ভাবছে কে আসলো এত রাতেহেকমত উল্লাহ টচলাইট নিয়ে গেটে গেলগেট খুলে দেখে তার নাতিগুলোই এসেছে শহর থেকেআর তাদেরকে বলল এত রাত হলো কেন তোমাদেরআর তোমাদের না ৩-৪দিন আগে আসার কথাআমি কয়েকদিন গিয়েছিলাম রুহিয়াতে তোমাদের আনতেআসো ঘরের ভিতড়ে আসোফ্রেশ হয়ে খাওয়া করে তারপর বসে আলাপ হবে

 

তাই তারা ফ্রেশ হয়ে খাওয়া করলতাদের নানা, নানী জিজ্ঞাসা করল তোমাদের আসতে কোন পথে সমস্যা হয়নিমৌসুমী ও মুন্নী বিস্তারিত খুলে বলল, আসার সময় ঘটনাটিতাঁদের নানা হেকমত উল্লাহ বলল তোমরা বড্ড বাঁচা বেঁচে গেছোমৌসুমী বলল কেন নানুহেকমত উল্লাহ বলল আমিতো কাউকে পাঠাইনি তোমাদের আনতেআর তোমরা যে ভ্যান চালক শরিফুলের কথা বলছ সে তো ৪ বছর আগে এক্সিডেন্ট করে মারা গেছেআর যে বুড়িটি তোমাদের এগিয়ে দিয়েছে, সে বছর দুয়েক আগে মারা গেছেআর এই পেতআত্মা দুটি তোমাদেরকে বাড়ীতে পৌছে দিয়েছে

 

লেখকঃ আসাদুস জামান বাবু

 

 

 

 

১ Likes ৮ Comments ০ Share ৬৪৫ Views

Comments (8)

  • - চারু মান্নান

    • - নূর মোহাম্মদ নূরু

    - ঘাস ফুল

    বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ এবং রাজনীতিবিদ শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ৯ম মৃত্যুবাষিকীতে  আমার গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। 

    এটা আসলেই দুঃখজনক যে ৮ বছর পার হয়ে যাওয়ার পরও কিবরিয়া হত্যাকাণ্ডের বিচার কার্জ ঝুলে আছে। এই গুণী ব্যক্তির শিক্ষা জীবন সম্বন্ধে আলোক পাত কম করেছেন নুরু ভাই। সেটা আরও একটু বিস্তারিত তুলে ধরলে ভালো হত। আমার জানা মতে উনি খুবই মেধাবী একজন ছাত্র ছিলেন। ধন্যবাদ নুরু ভাই। 

    • - নূর মোহাম্মদ নূরু

      যথার্থই বলেছেন ঘাস ফুল ভাই। শাহ এ,এম, এস কিবরিয়া শৈশবেই তীক্ষ্ণ ধী-শক্তির অধিকারী ও মেধাবী ছাত্র হিসেবে সংশ্লিষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। তিনি ১৯৪৭ খ্রিঃ হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হতে প্রথম বিভাগে মেট্রিক ও ১৯৪৯ খ্রিঃ সিলেট এমসি কলেজ হতে প্রথম বিভাগে আইএ পাশ করেন । আইএ পরীক্ষায় তিনি সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেন । পরে তিনি ১৯৫২- ১৯৫৩ খ্রিঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্থনীতিতে যথাক্রমে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন । উভয় পরীক্ষায় তিনি প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৫৪ খ্রিঃ পাকিস্তান সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিসেস পরীক্ষায়ও প্রথম স্থান অধিকার করেন। তিনি পাকিস্তান সরকারের পররাষ্ট্র সার্ভিসে যোগ দিয়ে বোস্টনস্থ ফ্লেচার স্কুল অব ল এন্ড ডিপ্লোমেসি এবং লন্ডনস্থ ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।  স্বল্প পরিসরে আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি শিক্ষা জীবেন শাহ এ,এম, এস কিবরিয়াকে তুলে ধরার।
      ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য

    • Load more relies...