Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

নেলসন ম্যান্ডেলার লিগ্যাসি বা সত্যনিষ্ঠতা

    গত ৫ ডিসেম্বর ৯৫ বছর বয়সে নেলসন ম্যান্ডেলা মারা গেলেন। বয়সের হিসেবে এই মৃত্যুকে অকালমৃত্যু বলা যায় না। তবু এই মৃত্যু কেমন এক বিষণœতা নিয়ে আসে ঠিকই। 
বলা হয়, ম্যান্ডেলা ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতি-বর্ণবাদী বিপ্লবী, ছিলেন রাজনীতিক, দেশের প্রথম কালো রাষ্ট্রপতি ইত্যাদি। বছর খানেকের জন্য জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদকও হয়েছিলেন। জনহিতৈষী ফিলান্থ্রপিস্ট হিসেবেও নামডাক তাঁর। তবু দক্ষিণ আফ্রিকাকে কেমন করে পাল্টে দেন ম্যান্ডেলাÑ এমন প্রশ্ন তাঁর ক্ষেত্রে চলে না মোটেই। বরং প্রশ্ন হতে পারে যে দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক, পরিবেশ-ধ্বংসকারক ও প্রতি-ইগ্যালিটারিয়ান সামাজিক ব্যবস্থাকে ইতিবাচকভাবে উল্টে দিতে ম্যানুভারের কোন ‘স্পেস’ কি তাঁর ছিল? বা র্বতমানের রাজনৈতিক আগাছার বীজ কি আগেই বপিত হয়নি? 
দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রকৃতি উজার করে বেহিসেবি পরিমাণে উর্বর কৃষিজমি এবং হীরক, সোনাসহ আরও কিছু অনন্য খনিজের ভা-ার দেয়, যার মধ্যে রয়েছে প্লাটিনামের মতো স্ট্র্যাটেজিক ধাতুও! এমনকি এই দেশটির আবহাওয়া পর্যন্ত সান ফ্রান্সিস্কো বে’র মতো মোলায়েম, আরামদায়ক। সতেরো শ’ শতাব্দীতে দক্ষিণ আফ্রিকা নামক এই পার্থিব স্বর্গের দায়দায়িত্ব দেশটির অধিবাসীদের হাত থেকে কেড়ে নেয় ইংরেজ ও ওলন্দাজরা। এদেরই ইংরেজী কর্তৃত্বপ্রবণ বংশধর, যারা বোয়ার বা আফ্রিকানের নামে পরিচিত, গভীর শিকড় গেড়ে বসে। ১৯০০ সালের দিকে হীরকের হদিশ পাওয়া গেলে, খাঁটি ইংরেজরা বোয়ারদের আক্রমণও করে। যুদ্ধও হয়। ক্ষমতার হিস্যা নিয়ে দুই দলের মধ্যে প্রবল রেষারেষিও চলে। শেষতক ইংল্যান্ড বোয়ার বা আফ্রিকানেরদের ‘স্বাধীনতা’ মঞ্জুর করে। আফ্রিকানেররা ১৯৪৮ সালের মধ্যেই খাঁটি আফ্রিকানদের সমাজচ্যুতি তথা বর্ণ-বিভেদ আইনকে প্রাতিষ্ঠানিভূত করে ফেলে। ষাটের দশকে কালোদের দমাতে ভূ-খ-গত পৃথকীকরণ ও পুলিশী নিপীড়নকে প্রাধান্য দিয়ে ‘গ্র্যান্ড বর্ণবাদ’ পরিকল্পনাটি কার্যকর করা হয়। এই ষাটের দশকে কালোদের সমানাধিকারের দাবিদাওয়ার প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রও বর্ণবাদের বিষে জর্জরিত, দ্বিধাবিভক্ত। 
শেষপর্যন্ত মার্টিন লুথার কিং-এর ‘আই হ্যাভ এ ড্রিম...’ সফল হয়, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবাদ নাকচও হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ তাবৎ পশ্চিমের, এমনকি ইসরাইলের মদদে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদ সদাসক্রিয় থেকে যায়। এককালের কেতাদুরস্ত ক্ষিপ্রগতির পরশ মেশানো আইনজীবী, বক্সিং প্রেমিক ম্যাডিবা ওরফে ম্যান্ডেলাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় রবেন দ্বীপে। ১৯৬২ সাল তখন। কিং-এর মতো ম্যান্ডেলারও ‘স্বপ্ন’ ছিল। সামাজিক রূপান্তর ঘটানোর প্রধাণ উপাদান হিসেবে আফ্রিকানদের মধ্যে রাজনৈতিক ইচ্ছাকে জাগিয়ে দেয়া। অবশ্যই তাই ছিলেন গণতান্ত্রিক সমাজবাদী, পুঁজিবাদী তো নয়ই। বা এমনকি ’প্যাসিফিস্ট’ও ছিলেন না; বর্ণবাদের অবসান ঘটাতে সহিংসতা গ্রহণে তাঁর আপত্তি ছিল না। এঙ্গোলা, নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদের বিরুদ্ধে ফিদেল ক্যাস্ট্রোর কিউবার নিরবচ্ছিন্ন সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশে বা ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধকে দীর্ঘস্থায়ী সমর্থন দিতে ভীত হননি কোনদিনই। ক্রুদ্ধ হয় ইজরাইল, ‘বিসদৃশ জনগোষ্ঠী’কে শায়েস্তা করতে প্রিটোরিয়ার আফ্রিকানেরদের পারমাণবিক অস্ত্রও সেধেছিল। ম্যান্ডেলার মৃত্যু ইজরাইলী ক্রোধের উপশম করেনি; তাঁর রাষ্ট্রীয় ‘মহাবিদায়’-এ গ্লোবাল এলিটের দলে ইজরাইল অনুপস্থিত ছিল। তবে এই ইজরাইলী সততাকে সাধুবাদ দিতে হয়। সত্যিকারের প্রতি-বর্ণবাদ তথা মুক্তিযুদ্ধ দক্ষিণ আফ্রিকায় নয়, হয় এঙ্গোলা, নামিবিয়া, জিম্বাবুইয়ে, মোজাম্বিকে। সত্যি বটে যে ম্যান্ডেলা যদি বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামকে কঠোরভাবে নাকচ করতেন, তাঁকে তবে দীর্ঘ ২৭ বছর জেলে কাটাতে হতো না। আবার জেলবন্দী থাকায় বলিভিয়ার চে গুয়েভারা বা চিলির আলেন্দের কি বাংলাদেশের শেখ মুজিবের ভাগ্য তিনি এড়াতে সক্ষম হন। 
দক্ষিণ আফ্রিকাসহ আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে প্রতি-বর্ণবাদ ও স্বাধীনতার সংগ্রাম যখন চলছিল, সময়টা তখন ঠা-া-যুদ্ধের ভরামৌসুম। ‘ম্যাকার্থিজম’-এর ভূতও সদাসতর্ক। ফলে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর মুক্তিযুদ্ধকে যথেচ্ছভাবে সন্ত্রাসী কর্ম বলে চিহ্নিত করা হতো। এমনকি প্রেসিডেন্ট রিগ্যান ‘সমন্বিত প্রতি-বর্ণবাদ’ আইনের (কমপ্রিহেসিভ এন্টি-এপার্টহেইট এ্যাক্ট) তীব্র বিরোধিতা করেন। কারণ, আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসকে সন্ত্রাসী সংস্থা’ বলা হয় এবং ‘কমিউনিস্ট’ আখ্যা দেয়া হয়। অপরদিকে তিনি ওসামা বিন লাদেনসহ আল কায়েদার কয়েকজন অগ্রদূতকে হোয়াইট হাউসে ডাকেন এবং হাসিমুখে তাদের ‘মুক্তিযোদ্ধা’ বলে অভিনন্দন জানান। গর্বাচেভের উদ্যোগে বার্লিন দেয়ালের পতন, ‘ঠা-া-যুদ্ধ’ যুগের অবসান ও সোভিয়েত শিবিরের বিখ-ায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরে, মাত্র বিংশ শতাব্দীর শেষে প্রতি-বর্ণবাদ সংগ্রাম সর্বোচ্চ নৈতিক ‘কজ’ হিসেবে গ্রহণীয় হয়। ম্যান্ডেলা হন এই কজ-এর সর্বজনীন মুখাবয়ব। অবশ্য ১৯৮৮ সালের মার্চ মাসে জেলবন্দী ম্যান্ডেলা লেখেন, ‘কিউবা না থাকলে আমাদের মহাদেশের এবং বর্ণবাদের চাবুক থেকে আমার লোকদের মুক্তি সম্ভব হবে না।’ 
মুক্ত মানুষ হিসেবে ম্যান্ডেলা ১৯৯০ সালে আমেরিকা যান। সেখানে ফিদেল ক্যাস্ট্রো, ইয়াসির আরাফাত ও কর্নেল গাদ্দাফির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন ও সহমর্মী বা ’কমরেডস ইন আর্মস’ বলে উল্লেখ করেন। বলেন, মানবাধিকারের প্রতি তাঁদের অঙ্গীকারকে প্রশংসা করতে ইতস্ততবোধের কোন কারণ দেখি না আমি। ফলস্বরূপ, ওয়াশিংটন, ওয়াল স্ট্রিটের মহাক্রোধ অনুমান করা যায়। ২০০৩ সালে ম্যান্ডেলা ইরাক আক্রমণের ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বৃহত্তর যুদ্ধের ‘কাউন্ট ডাউনের’ মুহূর্তে বিশ্বকে সচেতন করে বলেন, ‘ভাষায় ব্যক্ত করা অসম্ভব পরিমাণের বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা যদি কোন দেশ পৃথিবীতে করে থাকে সেটি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।’ আর টনি ব্লেয়ার ‘বুশের বৈদেশিক মন্ত্রী।’ যুক্তরাষ্ট্র ম্যান্ডেলাকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত সন্ত্রাসী তালিকায় রেখে দেয়। জটিল মোহিনীশক্তির আসল ম্যান্ডেলাকে দেখি আমরা। 
কিন্তু পুরনো ক্রোধ বিদ্বেষকে একপাশে সরিয়ে রাষ্ট্রীয় মহাবিদায়ে জর্জ বুশ এসেছিলেন। সস্ত্রীক ক্লিনটনও। জেন্টলম্যান কার্টার অবশ্যই। সস্ত্রীক প্রেসিডেন্ট ওবামাও। ওবামার রাজনৈতিক হাতেখড়িই হয় প্রতি-বর্ণবাদ বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণের মাধ্যমে। এই এলিটদলে যুক্তরাজ্যের প্রাক্তন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, যথাক্রমে জন মেজর ও ডেভিড ক্যামেরনও ছিলেন। ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী থর্নিং স্মিটের নামও বলতে হয়। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সোয়াঁ। কমবেশি এক শ’জন এলিট এসেছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র, ইজরাইল থেকে শুরু করে ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যÑ আক্ষরিক অর্থেই, তাবৎ পশ্চিমÑঅজস্র অসঙ্গতির মহাভারে ন্যুব্জ বর্ণবাদী সরকারকে ভেঙে টুকরো টুকরো হওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত সবরকমের সহায়সমর্থন দিয়ে টিকিয়ে রেখেছিল। তাই চারঘণ্টা স্থায়ী মহাবিদায় অনুষ্ঠানে সংখ্যালঘিষ্ঠ এলিটের আবেগাপ্লুত শ্রদ্ধাঞ্জলি ও গুণমুগ্ধতা প্রকাশের ম্যারাথনকে কিভাবে সাধুবাদ জানাব, জানি না। মঞ্চের দিকে গমনরত ওবামা যখন রাউল ক্যাস্ট্রোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়েন, হাত বাড়িয়ে করমর্দনও করেন বা অনুষ্ঠান চলাকালে ওবামা, ক্যামেরন ও থর্নিং স্মিটরা হাসি গল্পে মশগুল হন কি সেলফোনে ছবি তোলেন, বিশ্বনিউজ হয়, কিন্তু পরতে পরতে মহাকপটের বিশাল তলদেশে ঢাকা পড়ে যাওয়া আদি অকৃত্রিম ম্যান্ডেলা যান হারিয়ে। 
১৯৯৪ সালে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকায় কুখ্যাত বর্ণবাদের অবসান ঘটে। ম্যান্ডেলা অবশেষে বর্ণবিভেদকে, সঠিক অর্থে রাজনৈতিক বর্ণবাদকে পরাজিত করেন বটে কিন্তু হেরে যান নিওলিবারেলিজমের কাছে। অর্থনৈতিক বর্ণবাদ নতুন চেহারা নিয়ে আবির্ভূত হয়। বর্ণবাদী বোথা সরকারের ধূর্ততাকে বাহবা দিতে হয়। কারণ, ম্যান্ডেলার জেলমুক্তির বছর দুই আগেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যনীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখার এক মহাপরিকল্পনায় হাত দেয় তারা। এর মূল উত্থাপক বহুজাতিভিত্তিক কর্পোরেশন; সহায়তাকারী আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল। ফলে, নির্বাসনে অবস্থানরত আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের উচ্চাভিলাষীদের সঙ্গে আফ্রিকানের এলিটদের ভাগ-বাটোয়ারার সমঝোতা হয়। সৃষ্টি হয় ‘এলিট ট্রানজিটের।’ খনীশিল্প, ব্যাংকিং কি বাণিজ্য নতুন ‘থ্যাচারাইটে’র কুক্ষিগত হয়ে যায়। সম্পদ-বণ্টনের দৃষ্টিকোণে, সাদা-কালোর মধ্যকার অসমতা আপাত কমে আসে বটে কিন্তু কালো-কালোর মধ্যে অসমতা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে। জনগণ তাই বর্ণবাদী আমলের প্রতি বার বার স্মৃতিবিধুর হলেও, ম্যান্ডেলার জন্য বর্ণবাদী অর্থনীতিকে উল্টে দিয়ে প্রতিশ্রুত বর্ণবিভেদ লোপকরণ কি নতুন কাঠামো গড়ে তোলা, চাকরির বাজার সৃষ্টি ইত্যাদির দরকারী ‘স্পেস’ ছিল না কোন। এমনকি ২০০১ সালে ডাভসের অর্থনৈতিক ফোরামে জর্জ সরোস ‘দক্ষিণ আফ্রিকা আন্তর্জাতিক পুঁজির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে’ বলতে দ্বিধা করেননি কোন।
পেরেজ বা লেখ ভালেসা বা ভাৎসøাভ হাভেলের কি একুইনোসহ আরও অন্য অনেক অথরিটারিয়ানবিরোধীর মতো ম্যান্ডেলাও ‘পছন্দশূন্য গণতন্ত্রে’র ফাঁদে নিওলিবারেল হতে বাধ্য হন। তাতে তিনি হয়তবা লিগ্যাসি সৃষ্টি থেকে বঞ্চিত হন, কিন্তু তাঁর সত্যনিষ্ঠতা ও বিশালত্ব ঠিকই অটুট থেকে যায়। নিজের দোষত্রুটি ভুলভ্রান্তি- বইপত্রে, বক্তৃতায় দ্বিধাহীনভাবে স্বীকার করে গেছেন। তাই ইংরেজ কবি উইলিয়াম আর্নেস্ট হেনলির ‘ইনভিকটাস”-এর অপরাজিত, ‘আনকনকার্ড’ ইনভিকটাসই থেকে যান তিনি। ১০ ডিসেম্বর এলিটদলের শ্রদ্ধাঞ্জলি ও গুণমুগ্ধতার প্লাবনে তাঁর অমর আত্মা যে বেশ একচোট প্রাণখোলা হাসি হেসে নেয়নি, কে জানে!   পদটিকা ...........................     এই লেখাটি আমার নয় । এটি আমাদের সবার প্রিয় ও শ্রদ্ধেয়   প্রবাসী আপু নাদিরা মজুমদার এর তিনি বাংলাদেশ এর প্রথম মহিলা সাংবাদিক এবং দীঘ দিন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর প্রসাশন বিভাগে কর্মরত । তিনি দীঘও দিন ধরে বাংলাদেশ এর জাতীয় দৈনিক গুলতে নিয়মিত সমসামিয়ক কলাম লিখে থাকেন ।তিনি ব্লগার  নয় কিন্তু শত ব্যাস্ততার মধ্যও নিয়মিত বাংলা ব্লগ এর ব্লগারদের  লেখা পড়ে থাকেন । পেশাগত কারনে ওনার সাথে আমার মাঝে মাঝে দেখা হয়ে থাকে । আমি অনার লেখার একজন দারুন ভক্ত । ইছে আছে কখন ও সময় সুযোগ হলে আপু কে নিয়ে একটি পোস্ট দেওয়ার । আপুর  এই লেখাটি আমার কাছে অনেক ভাল লাগায় আপুর অনুমতি নিয়েই লেখাটি পোস্ট দিলাম । আশা করি আপনাদের সবার ভাল লাগবে । http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2013-12-22&ni=158379    নাদিরা মজুমদার   
nadirahmajumdar@gmail.com 
০ Likes ৬ Comments ০ Share ৪৮৫ Views

Comments (6)

  • - রুদ্র আমিন

    চমৎকার....

    মায়ের কোলে মাথা রেখে ক্লান্ত করি দূর

    এক মূহুর্ত না দেখলেই মনে হয় পড়েছি প্রলয়ে,

    মা, আজ তুমি কর ক্ষমা; করেছি হাজারও পাপ

    অভাগা আমি, ক্ষমা না করলে পাব না ওপারের দেখা

    মা, তুমি আমার রেখে চলে যেও না।

    - আলমগীর সরকার লিটন

    খুব ভাল লাগল