হুম...কথা সত্য,ভালোবাসাটা অর্থহীন । তারপরও তুমি ভালোবাসতে পারও । কেননা মানুষের মস্তিষ্কের একটা সীমাবদ্ধতার নাম ভালোবাসা,তাই এটা মানুষ কখনোই পুরোপুরি বুঝতে পারে না । শত চেষ্টা করলেও পারেনা ।
এই পৃথিবীতে যা কিছু দেখছো এই সব কিছুই তৈরী হয়েছে ঘৃণা,ভালোবাসা, যৌনতা আরও নানান রকম অাবেগীয় অনুভূতিগুলো থেকে। এগুলোও মানুষের মস্তিষ্কের সীমাবদ্ধতা । মস্তিষ্কতোই মানুষের পেশী নিয়ন্ত্রণ করে তাই না ।
প্রকৃতি বিবর্তনের পথ ধরে চলে আসছে তাই সে প্রতিনিয়ত এই সীমাবদ্ধতার বিষয়গুলো নিয়ে ভেবে চলেছে,এগুলোর সমাধান খুঁজছে ।
শ্রী কৃষ্ণ বললেন, নিষ্কাম কর্ম করো । জীবনানন্দ তাঁর কবিতায় নির্লিপ্ততা খুঁজেছেন । লেখক হূমায়ুন হিমুকে নিয়ে কলকাঠি নেড়েছেন,মায়াহীন জগত তৈরী করতে চেয়েছেন ।
সব বড়ো বড়ো শিল্প বলো,সাহিত্য কর্ম বলো,সবকিছুই মূলত এইসব দিয়েই লেখা । এইসব নিয়ে আমাদের ভাবায় বলে আমাদের কাছে এই সব ভালোলাগে-মন্দো লাগে ।
আচ্ছা,সীমাবদ্ধতা কেনো বলছি.....ধরো একটা রোবটকে হাঁসি আর কান্নার অনুভূতি দেয়া হলো,সে দুঃখ পেলে কাঁদবে আর আনন্দ পেলে হাসবে । এখন এই সুখ আর দুঃখের মাঝামাঝি তাঁকে অভিমানের অনুভূতি দেয়া হয়নি । এটা মানুষরা বুঝতে পারবে কেনোনা মানুষদের কিছুটা অনুভূতি পর্যবেক্ষনের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে । রোবটদেরও যদি দেয়া হয় তখন সেও বুঝতে পারবে । এখন রোবট কোনটা করবে । তাঁকে তৈরী করা হয়েছিলো যখন সে কষ্ট পাবে তখন সে হাতদিয়ে আঘাত করে বড়ো বড়ো দালান ভেঙে ফেলতে পারবে আবার তাঁকে আনন্দ দিলে গোটা একটা বড় দালান তৈরী করে ফেলবে,ব্যাটারীর বিকল্প হিসেবে ।
নাকি,আানন্দ-কষ্টের মাঝামাঝি অভিমান অনুভূতিটা নিজেদের মাঝখানে আনবার চেষ্টা করবে । নাকি তাদের যে তৈরী করলো তাঁর কথা ভাববে ।
ভেবে দেখো,তুমি কোন অর্থহীন ভাবনায় ডুবে যাচ্ছো কিনা কিংবা দেখো তোমার কাছে ভাবনা গুলো অর্থোহীন মনে হচ্ছে কিনা কিংবা ভাবো রোবটদেরি মতন তোমরাও অর্থহীন কিনা ???
এই পৃথিবীতে যা কিছু দেখছো এই সব কিছুই তৈরী হয়েছে ঘৃণা,ভালোবাসা, যৌনতা আরও নানান রকম অাবেগীয় অনুভূতিগুলো থেকে। এগুলোও মানুষের মস্তিষ্কের সীমাবদ্ধতা । মস্তিষ্কতোই মানুষের পেশী নিয়ন্ত্রণ করে তাই না ।
প্রকৃতি বিবর্তনের পথ ধরে চলে আসছে তাই সে প্রতিনিয়ত এই সীমাবদ্ধতার বিষয়গুলো নিয়ে ভেবে চলেছে,এগুলোর সমাধান খুঁজছে ।
শ্রী কৃষ্ণ বললেন, নিষ্কাম কর্ম করো । জীবনানন্দ তাঁর কবিতায় নির্লিপ্ততা খুঁজেছেন । লেখক হূমায়ুন হিমুকে নিয়ে কলকাঠি নেড়েছেন,মায়াহীন জগত তৈরী করতে চেয়েছেন ।
সব বড়ো বড়ো শিল্প বলো,সাহিত্য কর্ম বলো,সবকিছুই মূলত এইসব দিয়েই লেখা । এইসব নিয়ে আমাদের ভাবায় বলে আমাদের কাছে এই সব ভালোলাগে-মন্দো লাগে ।
আচ্ছা,সীমাবদ্ধতা কেনো বলছি.....ধরো একটা রোবটকে হাঁসি আর কান্নার অনুভূতি দেয়া হলো,সে দুঃখ পেলে কাঁদবে আর আনন্দ পেলে হাসবে । এখন এই সুখ আর দুঃখের মাঝামাঝি তাঁকে অভিমানের অনুভূতি দেয়া হয়নি । এটা মানুষরা বুঝতে পারবে কেনোনা মানুষদের কিছুটা অনুভূতি পর্যবেক্ষনের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে । রোবটদেরও যদি দেয়া হয় তখন সেও বুঝতে পারবে । এখন রোবট কোনটা করবে । তাঁকে তৈরী করা হয়েছিলো যখন সে কষ্ট পাবে তখন সে হাতদিয়ে আঘাত করে বড়ো বড়ো দালান ভেঙে ফেলতে পারবে আবার তাঁকে আনন্দ দিলে গোটা একটা বড় দালান তৈরী করে ফেলবে,ব্যাটারীর বিকল্প হিসেবে ।
নাকি,আানন্দ-কষ্টের মাঝামাঝি অভিমান অনুভূতিটা নিজেদের মাঝখানে আনবার চেষ্টা করবে । নাকি তাদের যে তৈরী করলো তাঁর কথা ভাববে ।
ভেবে দেখো,তুমি কোন অর্থহীন ভাবনায় ডুবে যাচ্ছো কিনা কিংবা দেখো তোমার কাছে ভাবনা গুলো অর্থোহীন মনে হচ্ছে কিনা কিংবা ভাবো রোবটদেরি মতন তোমরাও অর্থহীন কিনা ???
Comments (0)
শতশত কবর কাঁদে
নিয়ে লাশের বোঝা,
রোহিঙ্গা না বাংলাদেশি
মিছেই এখন খোঁজা।
মন খারাপ হয়ে গেলো...
হায়রে মানবতা... !!!
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য...
কে যে দায়ী, নাটেরগুরু
থাকেই ধরার বাইরে,
কপালের দোষ দিয়েই কেবল
দায় সেড়ে যায় তাইরে!
লিখার বিষয়বস্তুতে গভীর শ্রদ্ধা। এভাবে মানবতা ভেঙ্গে পড়তে দেখলে কষ্ট হয় ভীষণ।
প্রণিপাত জানবেন প্রিয় পরাণ ভাই।