ভারতীয় ছবিতে বিগ বাজেটের ছবি আর গান নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। কিন্তু সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে ‘ধুম থ্রি’ ছবির ‘মালাং’ নামক একটি গানের জন্য ব্যয় করা হলো পাঁচ কোটি রুপি। কোনো গানের জন্য এ পরিমাণ অর্থ ব্যয় করার ঘটনা খুবই বিরল বলিউডে। খুব শিগগির ‘মালাং’ গানটি মুক্তি দেয়া হবে। এরইমধ্যে ছবির টাইটেল ট্র্যাক ‘ধুম মাচালে’ গানটি মুক্তি পেয়েছে।
গানটিতে আমির-ক্যাটরিনার পাশাপাশি ২০০ জন নৃত্যশিল্পী নেচেছেন। এই ২০০ জন নৃত্যশিল্পীর সবাই আমেরিকার পেশাদার শরীরচর্চাবিদ। গানটির শুটিং হয়েছেন মুম্বাইয়ের রিলায়েন্স স্টুডিওত্। প্রশিক্ষণ ও শুটিং মিলিয়ে মোট ২০দিন লেগেছে গানটির দৃশ্যধারণ করতে। শুধু শুটিয়ের সেট তৈরি করতেই লেগেছে দুই মাস। শুটিয়ের সব কস্টিউম আনা হয় আমেরিকা থেকে।
চলতি বছরের ২০ ডিসেম্বর মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ছবিটিতে আমির-ক্যাট ছাড়াও আরো অভিনয় করেছেন অভিষেক বচ্চন, উদয় চোপড়া। ছবি প্রিয়দের কাছের এটি আকর্ষনীয় খবরই বটে।
গানটিতে আমির-ক্যাটরিনার পাশাপাশি ২০০ জন নৃত্যশিল্পী নেচেছেন। এই ২০০ জন নৃত্যশিল্পীর সবাই আমেরিকার পেশাদার শরীরচর্চাবিদ। গানটির শুটিং হয়েছেন মুম্বাইয়ের রিলায়েন্স স্টুডিওত্। প্রশিক্ষণ ও শুটিং মিলিয়ে মোট ২০দিন লেগেছে গানটির দৃশ্যধারণ করতে। শুধু শুটিয়ের সেট তৈরি করতেই লেগেছে দুই মাস। শুটিয়ের সব কস্টিউম আনা হয় আমেরিকা থেকে।
চলতি বছরের ২০ ডিসেম্বর মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ছবিটিতে আমির-ক্যাট ছাড়াও আরো অভিনয় করেছেন অভিষেক বচ্চন, উদয় চোপড়া। ছবি প্রিয়দের কাছের এটি আকর্ষনীয় খবরই বটে।
Comments (3)
দারুণতো!!!!একটানে পড়লাম।
ভাবছি।
সুন্দর গল্প
হাসি কান্না দুটোই আছে এই গল্পে। তবে আপনি বেশ রসাত্মক ঢঙে লিখেছেন। তাই পড়ে বেশ মজা পেয়েছি। মেয়েদের প্রসব ব্যথার মতো কোন ব্যথা পৃথিবীতে আছে কিনা আমার জানা নেই। এটা জানার পরও প্রতিটা নারীই মা হতে চায়। কারণ মাতৃত্বেই যে একজন নারী পূর্ণতা পায়। টেনশনে অপারেশন থিয়েটারের সামনে সিগারেট খাওয়ার কথা বলেছেন। ব্যাপারটা পুরোপুরি অবাস্তব। কোন হাসপাতাল বা নার্সিং হোম কখনো এটাকে প্রশ্রয় দেয় না। তবে আগুন ছাড়া সিগারেট আপনার হাতে থাকলে কেউ কিছু বলতে পারবে না। আপনি চাইলে সেটা করতে পারেন।
গল্পের নাম শূন্য। আবার বাচ্চার নামও শূন্য। শূন্য মানে পৃথিবীর প্রথম এবং শেষ চকম। ব্যাপারটা দিয়ে কি বুঝাতে চাচ্ছেন বুঝলাম না। তারমানে এর পর কী আর কোন বাচ্চা নেয়া হবে না?
গল্পের কাহিনী বিন্যাস ঠিক আছে। তবে শব্দের গাঁথুনি আরও একটু মজবুত হতে পারতো। আর বাক্য গঠনেও আরও একটু যত্নশীল হওয়ার অবকাশ ছিল। তবে গল্প ভালো লেগেছে রাজীব। শুভ কামনা রইলো।