নক্ষত্র ব্লগে এটা আমার প্রথম গান। এখনকার নয়, অনেকগুলো বছর আগের লিখা। বলতে গেলে এটা একটা ধাঁধাও বটে। কেহ কি বলতে পারেন এই টাট্টাটা আসলে কী? চেষ্টা করে দেখুন। না হলে বলে দেবো আগামীকাল।
-------------- টাট্টাটা -------------
পথে ঘাটে মাঠে বাটে
অনেক তো দেখেছি তোরে /
কোনদিন কখনো তো
এত ভালো লাগেনি তো/
ভালোবাসা লোকে বলে যারে//
টাট্টাটা-- টাট্টাটা-- টাট্টাটা -- শোন শোন//
আজ কেন ক্ষনে ক্ষনে
তোর ছবি ভাসে মনে/
স্বপনে কি জাগরনে
তোরে শুধু দেখি বারে বারে//
টাট্টাটা-- টাট্টাটা-- টাট্টাটা-- শোন শোন//
পথে ঘাটে -----------------//
যেথা যাই যেই খানে
তোর ছবি থাকে মনে/
অযুতের মাঝ খানে
তোরে তবু দেখি চারিধারে/
টাট্টাটা-- টাট্টাটা-- টাট্টাটা-- শোন শোন//
পথে ঘাটে ----------------//
কি যাদু করে মোরে
বাঁধিলি এ প্রেমো ডোরে/
যে ডোরে বাঁধা পরে
মরেছি এ জনমের তরে/
টাট্টাটা-- টাট্টাটা-- টাট্টাটা-- শোন শোন//
Comments (7)
অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। কেউ কেউ হয়ত পছন্দ করবেনা তবে এটাই সত্যি। অনেক ধন্যবাদ
ধন্যবাদ পাশা ভাই । অনেকেই পছন্দ না করাটা একধরনের বাস্তবতা ।
ভালো সব কিছুই দিনে দিনে দুর্লভ হয়ে উঠছে। অন্যদিকে খারাপ জিনিসগুলো আমাদের মধ্যে প্রবল হয়ে দেখা দিচ্ছে দিনে দিনে।
রাজনীতিকের উচিত নয় গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করা, গণমাধ্যমের উচিত নয় রাজনীতির আশ্রয় নেওয়া।
আমাদের দেশে রাজনীতি আর গণমাধ্যম যেন একে ওপরের পরিপূরক হয়ে উঠেছে। গণমাধ্যমগুলো বেশী স্বাধীনতা পেলে বেপরোয়ায় হয়ে উঠছে আবার লাগাম ধরে রাখলে সোচ্চার হয়ে উঠছে। আমাদের দেশে আরও একটা সমস্যা হল। আস্কারা দিলে মাথায় উঠে বসে। আমাদের দেশের প্রতিটা গণমাধ্যমে চালাচ্ছে আমাদের রাজনীতিবিদরা। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। ফলে গণমাধ্যমেগুলো রাজনীতির বেড়াজাল হতে মুক্ত হতে পারছে না। আর রাজনীতি ছত্র ছায়ায় থেকে তারা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনা রেখে দলীয় পরিবেশনায় মত্ত হয়ে উঠেছে। ফলে অনেক সময়ই তারা হলুদ সাংবাদিকতার আশ্রয় নিচ্ছে। হলুদ সাংবাদিকতা বন্ধে রাজনীতির হস্তক্ষেপের চাইতে বেশী গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিকদের নিজস্ব বিবেকবুদ্ধিতকে জাগিয়ে তোলা। না হয় এক সময় রাজনীতিকদের মতো সাংবাদিকদেরও মানুষ ঘৃণা করা শুরু করবে। ধন্যবাদ রোকন। লেখাটি আসলেই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ ঘাস ফুল