পর্ব ৪
এই যে প্রেমিক সাহেব আপনার প্যান্ট খুলে যাচ্ছে,চুলের যা অবস্তা আপনার ভদ্র ছেলে কেউ বলবে না ,এইসব জিনিষগুলো আমি অপছন্দ করি,তাই নিজেকে একটু পরিবর্তন কর।
আমি কারো মনোরঞ্জনের জন্য নিজেকে পরিবর্তন করি না,একটু জোড় দিয়েই বললাম।
রোহি,রোমেন আমি চলে যাচ্ছি আম্মু খোজা শুরু করছে হয়ত।
আচ্ছা ভাল থেকো।
আমি আর রোহি হেটে চলে আসলাম যার যার বাসায়।
আমাদের কৃষি শিক্ষার প্রেকটিকাল সবাই আছে আমি আছি,
মৃন্ময়ী আমাকে ডাক দিল আমি ছুটে চলে গেলাম।
বন্ধু রা আমাকে দেখে ঠাট্টায় মেতে উঠেছে।
পরিক্ষার পর কি করবা,রোমেন?
কলেজে ভর্তি হব।
সেটাই ভাল করে পড়,আমি চাই তুমি বড় হবে রোমেন,অনেক বড় হবে।
এমন ভাবে বলতেছ যে তুমি আমাকে ছেড়ে চলে যাইতেছ?
কিছুনা এমনি আমি জানি না কি করব?
আমাদের বাড়িওয়ালার ছেলেটা খুব বিরক্ত করছে,আমি এই জীবনে অনেক নষ্টামি দেখছি রোমেন।
কোথায় যাবা?
যশোর,আমার বোনের বাড়ি
সেখানে এক মাস থাকবো,যদি ভাল লাগে সেখানেই ভর্তি হব।
আমি কি করব?
এই তো একটা মাস থাক কষ্ট করে
তোমাকে যেহেতু ভালবেসেছি কষ্ট তো করতেই হবে।
অনেক দিন খোজ খবর পাইনি,রোহি থেকে শোনা যায় তার আম্মু জোড় করে তাকে বিয়ে দিয়েছে ফরিদপুর।
আমার কথা খুব মনে পড়ত তার,আমার কথা নাকি প্রায়ই জিজ্ঞেস করত।
আমি ভুলে গেছি আস্তে আস্তে,ভুলে থাকার অভিনয় টা শিখে গেছি ভালই।
পড়ালেখা এখন আর ভাল লাগে না, ভাবি।যার জন্য বড় হতাম সেই নাই পরোক্ষনে মনে পড়ে যায় আমাকে সে বলেছিল
আমি চাই তুমি বড় হও।
এই কথাটাই বাজতে থাকে কানে।
সেই দিনের দেখা হওয়ার পর আর কথা হয়নি দেখা হয়নি।
আজি প্রথম দেখা হবে আমাদের,প্রায় দুবছর পর।
আমি যথা সময়ের একটু পরে চলে গেলাম মন্দিরের বকুল গাছের তলায়,আমার ইচ্ছে করছিল তাকে দেখতে চলে যাই ফোন দেয়ার পরেই,কিন্তু না তাকে দেখিয়ে দেয়ার প্রয়োজন আমার বুকেও আজকাল জন্মেছে অবহেলার যে বীজ সে বপন করে দিয়ে গেছে।
আমাকে দেখে.....
অবাক হয়ে অপলক দৃষ্টিয়ে তাকিয়ে আসে কিছুক্ষন।আমি লজ্জায় চোখ নিচে নামিয়ে নিলাম।
চলবে.....
এই যে প্রেমিক সাহেব আপনার প্যান্ট খুলে যাচ্ছে,চুলের যা অবস্তা আপনার ভদ্র ছেলে কেউ বলবে না ,এইসব জিনিষগুলো আমি অপছন্দ করি,তাই নিজেকে একটু পরিবর্তন কর।
আমি কারো মনোরঞ্জনের জন্য নিজেকে পরিবর্তন করি না,একটু জোড় দিয়েই বললাম।
রোহি,রোমেন আমি চলে যাচ্ছি আম্মু খোজা শুরু করছে হয়ত।
আচ্ছা ভাল থেকো।
আমি আর রোহি হেটে চলে আসলাম যার যার বাসায়।
আমাদের কৃষি শিক্ষার প্রেকটিকাল সবাই আছে আমি আছি,
মৃন্ময়ী আমাকে ডাক দিল আমি ছুটে চলে গেলাম।
বন্ধু রা আমাকে দেখে ঠাট্টায় মেতে উঠেছে।
পরিক্ষার পর কি করবা,রোমেন?
কলেজে ভর্তি হব।
সেটাই ভাল করে পড়,আমি চাই তুমি বড় হবে রোমেন,অনেক বড় হবে।
এমন ভাবে বলতেছ যে তুমি আমাকে ছেড়ে চলে যাইতেছ?
কিছুনা এমনি আমি জানি না কি করব?
আমাদের বাড়িওয়ালার ছেলেটা খুব বিরক্ত করছে,আমি এই জীবনে অনেক নষ্টামি দেখছি রোমেন।
কোথায় যাবা?
যশোর,আমার বোনের বাড়ি
সেখানে এক মাস থাকবো,যদি ভাল লাগে সেখানেই ভর্তি হব।
আমি কি করব?
এই তো একটা মাস থাক কষ্ট করে
তোমাকে যেহেতু ভালবেসেছি কষ্ট তো করতেই হবে।
অনেক দিন খোজ খবর পাইনি,রোহি থেকে শোনা যায় তার আম্মু জোড় করে তাকে বিয়ে দিয়েছে ফরিদপুর।
আমার কথা খুব মনে পড়ত তার,আমার কথা নাকি প্রায়ই জিজ্ঞেস করত।
আমি ভুলে গেছি আস্তে আস্তে,ভুলে থাকার অভিনয় টা শিখে গেছি ভালই।
পড়ালেখা এখন আর ভাল লাগে না, ভাবি।যার জন্য বড় হতাম সেই নাই পরোক্ষনে মনে পড়ে যায় আমাকে সে বলেছিল
আমি চাই তুমি বড় হও।
এই কথাটাই বাজতে থাকে কানে।
সেই দিনের দেখা হওয়ার পর আর কথা হয়নি দেখা হয়নি।
আজি প্রথম দেখা হবে আমাদের,প্রায় দুবছর পর।
আমি যথা সময়ের একটু পরে চলে গেলাম মন্দিরের বকুল গাছের তলায়,আমার ইচ্ছে করছিল তাকে দেখতে চলে যাই ফোন দেয়ার পরেই,কিন্তু না তাকে দেখিয়ে দেয়ার প্রয়োজন আমার বুকেও আজকাল জন্মেছে অবহেলার যে বীজ সে বপন করে দিয়ে গেছে।
আমাকে দেখে.....
অবাক হয়ে অপলক দৃষ্টিয়ে তাকিয়ে আসে কিছুক্ষন।আমি লজ্জায় চোখ নিচে নামিয়ে নিলাম।
চলবে.....