Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

ঘাস ফুল

১০ বছর আগে

গলফ খেলার সংক্ষিপ্ত নিয়মাবলী এবং গলফার সিদ্দিকুর

গলফ বাংলাদেশের কোন জনপ্রিয় খেলা না। অথচ এই খেলায় আমাদের সিদ্দিকুর ইন্ডিয়ান ওপেন জিতেছে গতকাল আর উড়িয়েছে লাল সবুজ পতাকা। এর আগে ২০১০ সালে সে ব্রুনাই ওপেন জিতেছিল। সিদ্দিকুর বাংলাদেশে একমাত্র পেশাদার গলফার। খেলাটা অনেকেই না বুঝার কারণে হয়তো সিদ্দিকুরের খেলা আমরা মিস করছি। যারা গলফ বুঝে সিদ্দিকুরের খেলা দেখতে চান তাদের জন্য  উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে খেলার সংক্ষিপ্ত একটা নিয়মাবলী তুলে ধরলাম। তারপরও কারো কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। চেষ্টা করবো বুঝিয়ে দিতে। তবে এটা ঠিক গলফ খেলার অনেক নিয়ম কানুন আছে। আমি যে সব জানি তাও না। তবে খেলা বুঝার জন্য স্বল্পতম যা জানা দরকার আশা করি আপনাদের বুঝাতে সক্ষম হব।

********************************************************************************** 

গল্‌ফঃ

গল্ফ হল বল ও লাঠির সূক্ষ্ম দক্ষতার খেলা, যেখানে প্রতিযোগীরা (গল্ফার) নানা ধরনের লাঠি(ক্লাব) দিয়ে সবচেয়ে কমবার মেরে গল্ফ বলটি গল্ফ মাঠের (গল্ফ কোর্স) প্রত্যেক গর্তে ফেলার চেষ্টা করে। বল জাতীয় খেলাগুলির মধ্যে গল্ফ এমন একটি খেলা যেখানে কোনো সুনির্দিষ্ট আকারের মাঠ নেই। প্রতিটি গল্ফ মাঠের আলাদা আলাদা আকার আছে। তবে সাধারণতঃ গর্তের সংখ্যা ৯ বা ১৮টি হয়ে থাকে।গল্ফের নিয়মাবলী অনুসারে গল্ফের সংজ্ঞা হল, "টি এলাকা থেকে দন্ডের সাহায্যে বল এক বা একাধিক বার মেরে গর্তে নিয়মানুসারে ফেলা।" যে সব গল্ফ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সবচেয়ে কমবার বল মেরেছে তাকে স্ট্রোক প্লে বলা হয়। আর যে সব গল্ফ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী বেশিরভাগ গর্তে খেলার সময় সবচেয়ে কম নম্বর তুলেছে তাকে ম্যাচ প্লে বলে।

 

গল্ফ ক্ষেত্রঃ

১৭দশ গর্তের ত্রিমাত্রিক নকশা।

একটি গল্ফ ক্ষেত্র আসলে অনেকগুলি পরপর গর্ত ও টি-এলাকার সমাহার। আর এই গর্ত ও টি-এর মাঝে থাকে ফেয়ারওয়ে বা ভালপথরাফ বা জঙ্গলহ্যাজার্ডস বা প্রতিবন্ধকতা আর পাটিং গ্রিন বা সবুজ যা কিনা পতাকা দন্ড দেওয়া গর্তের চারদিকে থাকে। গোটা ক্ষেত্রে ঘাসের উচ্চতার তারতম্য খেলোয়াড়ের দক্ষতার পরীক্ষা নেয়। অনেক সময় টি এলাকা থেকেই গর্ত সরাসরি দেখা যায়। আবার অনেক সময় ক্ষেত্রের নকশা এমন ভাবে করা হয় যে কুকুরের হাঁটুর মত গর্ত টি এলাকা থেকে ডান দিকে বা বাম দিকে বেঁকে থাকে। কখনো কখনো এই বাঁক দুবার থাকে, যাকে বলে, "double dogleg"। সাধারণতঃ গল্ফ ক্ষেত্রে ১৮টি গর্ত থাকে। তাই ৯ গর্তের ক্ষেত্রে খেলোয়াড়কে দুবার পাক দিতে হয়।

শুরুরদিকের স্কটিশ ক্ষেত্রগুলির মাঝে বালিয়াড়ি বা ঘাস ছাড়া ন্যাড়া জমি থাকত। সেই ধারাতেই আজকের গল্ফ ক্ষেত্রগুলি নির্মিত।

খেলার পদ্ধতিঃ

1=টি-ক্ষেত্র, 2=বাধা(জল), 3=জঙ্গল, 4=মাঠের বাহির, 5=বালির পরিখা, 6=বাধা(জল), 7=ফেয়ারওয়ে, 8=সবুজ, 9=পতাকাদন্ড, 10=গর্ত

সুনির্দিষ্ট ক্রমানুসারে ১৮টি গর্তে খেলে একটি গল্ফ খেলা সম্পূর্ণ হয়। যে গল্ফক্ষেত্রে ৯টি গর্ত আছে সেখানে দুবার খেলা হয়। একটি গর্তের জন্য খেলা শুরু হয় টি-এলাকা থেকে গল্ফদন্ড দিয়ে বল মেরে। এই বল মারার সময় যদি বল অনেক দুরে মারতে হয় তখন অনেক সময় বলটি টি-এর উপর রাখা হয়। এই টি আসলে মোটা পেরেকের মত দেখতে, যা সাধারণতঃ কাঠের তৈরি হয়। অনেক সময় কিছুটা ঘাস বা ধুলো জড়ো করেও বল উঁচু করা হয়, মারার সুবিধার্থে।

দুরের বল মারার জন্য লম্বা আর কাছে মারার জন্য সাধারণত ছোট দন্ডের ব্যবহার হয়। গল্ফার বলটি গর্তে ফেলার জন্য বল থামার পর যতবার খুশি মারতে পারেন। এই ধরনের মারগুলিকে লেআপ (lay-up), অ্যাপ্রোচ (approach), পিচ বা চিপ (chip) বলে। বল সবুজ অঞ্চলে পৌঁছাবার পরের মারকে বলে পাট। গল্ফারের মূল লক্ষ্য থাকে যাবতীয় বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে যথাসম্ভব কমবার মেরে বল গর্তে ফেলা।

খেলোয়াড়েরা হেঁটে বা স্বয়ংক্রিয় যানে চেপে মাঠে চলাচল করতে পারেন। একক বা দলবদ্ধভাবে বা ক্যাডির সাথে খেলা যায়। ক্যাডি, গল্ফারের সরঞ্জামের দেখভাল করা ছাড়াও সংশ্লিষ্ট গল্ফারকে খেলা নিয়ে নানান উপদেশ দিতে পারেন।

নিয়মাবলীঃ

গল্ফের নিয়মকানুনের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেয় R&A ও United States Golf Association (USGA)।

সাধারণভাবে গল্ফ খেলায় সততাই মূলধন। সরকারি নিয়মাবলীর পিছনের পাতায় যা লেখা আছে তা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, "বল যে ভাবে পড়ে আছে সে ভাবে খেলুন, মাঠের গঠন অনুযায়ী খেলুন আর যদি তা না পারেন তো অন্ততঃ সৎভাবে খেলুন।"

একজন গল্ফারের পেশাদারিত্বের নিয়ম ভীষণ কড়া। যদি কোনো ব্যক্তি কখনো খেলা শেখানোর জন্য বা গল্ফ খেলার জন্য অর্থগ্রহণ করেছে তাহলে সেই ব্যক্তিকে পেশাদার বিবেচনা করা হবে ও তিনি আর কোনো অপেশাদার খেলায় অংশ নিতে পারবেন না। অপেশাদার গল্ফারেরা কখন কত মূল্যের পুরস্কার পাবেন তার সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে।

ছাপার অক্ষরের গল্ফের নিয়মাবলী ছাড়াও গল্ফারেরা আরও কিছু অলিখিত নিয়ম মেনে চলেন, যাকে গল্ফ এটিকেট বলে। এই নিয়মগুলি সাধারণতঃ নিরাপত্তা, সততা, খেলার গতি বা মাঠের রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত। এই নিয়ম মানা বাধ্যতামূলক না হলেও বৃহত্তর স্বার্থে সব গল্ফার এই নিয়ম গুলি মেনে চলেন।

পেনাল্টিঃ

গল্ফ খেলায় পেনাল্টি মানে একজন খেলোয়াড়ের বল মারার সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়া। বল হারিয়ে ফেললে বা মাঠের বাইরে পাঠিয়ে দিলে একটি মার ও দুরত্বের পেনাল্টি হয় (ধারা ২৭-১)। ‘যদি খেলোয়াড়ের সরঞ্জাম বা আলগা ঘাস সরাতে গিয়ে বল সরে যায় তাহলে একটি মার পেনাল্টি হয় (ধারা ১৮-২)। যদি ভুল বল মারা হয় (ধারা ১৯-২) বা অন্য গল্ফারের বল মারা হয় (ধারা ১৯-৫) তাহলে আবার দুটি মার পেনাল্টি হয়। এছাড়া অসৎপন্থার জন্য খেলা থেকে বহিষ্কার পর্যন্ত হতে পারে।

সরঞ্জামঃ

গল্ফ বল মারার জন্য গল্ফ দন্ড লাগে। প্রতিটি দন্ডের এক প্রান্তে ধরার জন্য হাতল থাকে। আর অন্য প্রান্তে মারার জন্য মাথা থাকে। লম্বা দন্ডের ক্ষেত্রে মাথা দন্ডের সাথে প্রায় সমকোণে থাকে। ছোট দন্ডের ক্ষেত্রে এই কোণ কিছু বেশি হয়। ড্রাইভার দন্ডটি সবচেয়ে বড়। এর থেকে একটু ছোট হল উড। ফেয়ারওয়েতে দীর্ঘ দূরত্ব অতিক্রম করার জন্য ব্যবহৃত হয়। মজার ব্যপার হল, আজকাল উড তৈরি হয় ধাতু দিয়ে। তাই আজকাল একে ফেয়ারওয়ে মেটাল-ও বলে। এর থেকেও ছোট মাপের দন্ডকে বলে আয়রন। এর রকমফের সবচেয়ে বেশি। হাইব্রিড দন্ডগুলি আবার উডস ও আয়রনের উভয়েরই গুণ সম্বলিত হয়। তাই ক্রমশঃ জনপ্রিয় হচ্ছে। পাটার দন্ডগুলি ব্যবহৃত হয় সবুজ অঞ্চলে বল মেরে গর্তে ফেলার জন্য।

একজন খেলোয়াড় অনধিক ১৪টি দন্ড একটি খেলায় ব্যবহার করতে পারে। দন্ডের পছন্দ খেলোয়াড়ের হলেও সেগুলি নিয়মানুসারে নির্মিত হতে হয়। নচেৎ খেলা থেকে বহিষ্কারের সম্ভাবনা থাকে।

গল্ফ বলের আকার গোলাকার, সাধারণতঃ সাদা (যদিও অন্যান্য রঙেরও হয়) এবং গায়ে অনেক ছোট ছোট টোলের মত গর্ত থাকে, যে গুলি বাতাসে ঘর্ষণ কমাতে সাহায্য করে যাতে বল উড়ে বেশিদুর যেতে পারে।

টি শুধুমাত্র টি-এলাকা থেকে প্রথমবার মারার জন্য ব্যবহার হয়।

অনেক গল্ফার গল্ফের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি গল্ফ জুতা ব্যবহার করেন। এই জুতার তলায় ধাতু বা প্লাস্টিকের তৈরি কাঁটা থাকে যা পা'কে ঠিক জায়গায় রেখে নিখুঁত ভাবে বল মারতে সাহায্য করে। গল্ফ দন্ড বহন করার জন্য গল্ফ ব্যাগ ব্যবহৃত হয়। এতে অনেক পকেট থাকে যেখানে টি, বল বা দস্তানা রাখা যায়। এই ব্যাগ দুচাকার ঠেলা গাড়িতে বহন করা যায় বা গল্ফকার্টেও বহন করা যায়। এই ব্যাগ হাতে বা কাঁধেও ঝোলানো যায়। আবার কখনো প্রয়োজন হলে খাড়া করে দাঁড় করিয়ে রাখার জন্য পায়াও আছে।

বলবিদ্যাঃ

ডানহাতি বা বাঁহাতি খেলোয়াড় লক্ষ্যের যথাক্রমে বাঁদিক বা ডানদিক ফিরে এমনভাবে দাঁড়াবে যাতে শরীর ও দন্ড লক্ষ্যরেখার সমান্তরাল হয়। পা সাধারণতঃ কাঁধের সমান দুরত্বে ফাঁক থাকে যদি মাঝারি দৈর্ঘ্যের আয়রন বা পাটার ব্যবহৃত হয়। আর যদি ছোট দৈর্ঘ্যের আয়রন ব্যবহৃত হয় তাহলে পায়ের ফাঁক কম এবং লম্বা দৈর্ঘ্যের আয়রন ও উডের ক্ষেত্রে আরও বেশি হয়। ছোট আয়রন ও পাটারের ক্ষেত্রে বলের অবস্থান খেলোয়াড়ের দাঁড়ানোর ভঙ্গির মাঝে হয় এবং ক্রমশঃ সামনের দিকে যেতে থাকে যত দন্ডের দৈর্ঘ্য বাড়তে থাকে। লক্ষ্যের দুরত্বের ওপর নির্ভর করে গল্ফার দন্ড কি ভাবে ধরবে, বা কি দন্ড ব্যবহার করবে, বা কত জোরে মারবে।

ড্রাইভ ব্যবহার হয় টি-ক্ষেত্র থেকে লম্বা দূরত্বে মারার ক্ষেত্রে। অ্যাপ্রোচ ব্যবহার হয় লম্বা থেকে মাঝারি পাল্লার মারের ক্ষেত্রে। চিপ ব্যবহৃত হয় তুলনামূলক ছোট দূরত্বে সবুজের চারপাশে মারার জন্য, যাতে বল সবুজে এসে পড়ে ও যথাসম্ভব গর্তের কাছে যায়। পাট খুব ছোট দূরত্বে সবুজের উপরে মারার জন্য, যাতে বল গর্তে পড়ে।

স্কোরিং ও হ্যান্ডিক্যাপিং

পার

পারের হিসাবে গর্তের শ্রেণীবিভাগ হয়। পার মানে কতবার মেরে একজন দক্ষ গল্ফার টি থেকে গর্তে বল ফেলতে পারে তার হিসাব। যেমন একটি পার-চার গর্তে একজন খেলোয়াড়ের দুবার মেরে সবুজে পৌঁছানো উচিত (একে Green in Regulation বা GIR বলে)। 'একবার টি থেকে "ড্রাইভ" মেরে আর একবার, "অ্যাপ্রোচ" মেরে সবুজে ও সবশেষে দুবার "পাট" মেরে গর্তে। গল্ফের গর্ত পার-তিন, -চার, -পাঁচ, কখনো কখনো -ছয় ও কদাচিৎ -সাতের হয়।

আসলে টি থেকে গর্তের দূরত্বই পার এর সংখ্যা ঠিক করে। সাধারণতঃ পার-তিনের ক্ষেত্রে এই দূরত্ব ২৫০গজ (২২৫মিটার), পার-চারের ক্ষেত্রে এটাই ২৫১ থেকে ৪৭৫গজ (২২৫-৪৩৪মিটার), আবার পার-পাঁচের ক্ষেত্রে এই দূরত্ব ৪৭৫গজের(৪৩৫মিটার) বেশি। সচরাচর যদিও পার-ছয় ও -সাত দেখা যায় না; তবে তাদের দৈর্ঘ্য বিরাট - ৬৫০গজেরও বেশি হয়। গল্ফক্ষেত্রের ঢালের (চড়াই না উৎরাই) উপরেও পার সংখ্যা নির্ভর করে। যদি টি থেকে সবুজের পথ মূলতঃ উৎরাই হয় তবে পার সংখ্যা কম হবে, যদিও দূরত্ব অনুযায়ী পার সংখ্যা বেশি হওয়া উচিত। আবার উল্টোটাও সত্যি। এছাড়া পার সংখ্যা টি থেকে সবুজের মাঝে বাধা-বিপত্তির উপরেও নির্ভর করে। কারণ বাধা বেশি হলে বল বেশিবার মারতে হবে সেই বাধা কাটানোর জন্য।

১৮গর্তের গল্ফক্ষেত্রে চারটি পার-তিন, দশটি পার-চার ও চারটি পার-পাঁচ গর্ত থাকতে পারে। তবে এই বিভাজন অন্য রকমও হতে পারে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিযোগীতা খেলা হয় ৭০,৭১ বা ৭২ পারের ক্ষেত্রে। কোনো কোনো দেশে আবার গল্ফক্ষেত্রের বিভাজন নির্ভর করে সেখানে খেলা কতটা কঠিন তার ওপর। যাকে গল্ফারের সেই গল্ফক্ষেত্রে খেলার প্রতিবন্ধকতা বা হ্যান্ডিক্যাপ বলে।

স্কোরিং

সব ধরনের গল্ফ খেলার মূল উদ্দেশ্য হল যথাসম্ভব কমবার বল মারা। "হোল ইন ওয়ান" বা "এস" হল যখন একজন গল্ফার টি থেকে বল মেরে একবারে গর্তে ফেলে। বিভিন্ন স্কোরের বিভিন্ন প্রতিশব্দ আছে।

সংখ্যাগত প্রতিশব্দ

কথ্য প্রতিশব্দ

সংজ্ঞা

−৪

কন্ডর

পারের চেয়ে চারটি মার কম

−৩

অ্যালবাট্রাস

পারের চেয়ে তিনটি মার কম

−২

ঈগল

পারের চেয়ে দুটি মার কম

−১

বার্ডি

পারের চেয়ে একটি মার কম

E

পার

পারের সমান

+১

বোগী

পারের থেকে একটি মার বেশি

+২

ডাবল বোগী

পারের থেকে দুটি মার বেশি

+৩

ট্রিপল বোগী

পারের থেকে তিনটি মার বেশি

+৪

কোয়াড্রুপল বোগী

পারের থেকে চারটি মার বেশি

 

১ Likes ২৬ Comments ০ Share ৫৫৯ Views

Comments (26)

  • - সনাতন পাঠক

    সুন্দর বাস্তবের চিত্র এঁকেছেন কবিতায়!

    ধন্যবাদ।

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য

    - মাসুম বাদল

    ভালো লেগেছে 

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম

    - নীল সাধু

    ধন্যবাদ। ভালো লাগা রইল

    • - মোকসেদুল ইসলাম

      ধন্যবাদ নীল’দা আপনার সুন্দর মন্তব্যর জন্য। আপনাদের এমন ভাল লাগাই আমার পরম পাওয়া। ভাল থাকবেন

    Load more comments...