শুনছিলাম কবিগুরুর 'বঁধু কোন আলো লাগলো চোখে' গানটি।
একটি গান সুরের ইন্দ্রজালিক মুর্ছনায় আমাকে এভাবে বেদনায় ভারাক্রান্ত করবে কখনো ভাবি নাই।
একজন মানুষ এতো আবেগ কিভাবে ধরে রাখে? কিভাবে এতো চরম অনুভূতি দিয়ে অপরের হৃদয়ে নাড়া দিতে পারে?
অনেক ভেবেছি। আজো ভাবলাম। ভেবে ভাবনার সীমাহীন বিস্তীর্ণ পারাপারকে পেরিয়ে আরো দূরে চলে গেলাম।
কিন্তু আমার আর ফেরা হল না। আমি না পারছিলাম সামনে যেতে। না পিছিয়ে আসতে।
একটি নির্দিষ্ট যায়গায় আটকে থেকে আমার কানে ভেসে আসছিল সেই অমীয় সুধাবানী-
'অস্ফুট মঞ্জুরি কুঞ্জ বনে
সঙ্গীত শূণ্য বিষণ্ণ মনে'
বিষন্নতার বেলাভূমে আমি এক ক্লান্ত পথিক হেঁটে হেঁটে পাড়ি দিতে চাইলাম দুস্তর পারাবার!
একটি গান সুরের ইন্দ্রজালিক মুর্ছনায় আমাকে এভাবে বেদনায় ভারাক্রান্ত করবে কখনো ভাবি নাই।
একজন মানুষ এতো আবেগ কিভাবে ধরে রাখে? কিভাবে এতো চরম অনুভূতি দিয়ে অপরের হৃদয়ে নাড়া দিতে পারে?
অনেক ভেবেছি। আজো ভাবলাম। ভেবে ভাবনার সীমাহীন বিস্তীর্ণ পারাপারকে পেরিয়ে আরো দূরে চলে গেলাম।
কিন্তু আমার আর ফেরা হল না। আমি না পারছিলাম সামনে যেতে। না পিছিয়ে আসতে।
একটি নির্দিষ্ট যায়গায় আটকে থেকে আমার কানে ভেসে আসছিল সেই অমীয় সুধাবানী-
'অস্ফুট মঞ্জুরি কুঞ্জ বনে
সঙ্গীত শূণ্য বিষণ্ণ মনে'
বিষন্নতার বেলাভূমে আমি এক ক্লান্ত পথিক হেঁটে হেঁটে পাড়ি দিতে চাইলাম দুস্তর পারাবার!