প্রসঙ্গ: ইলেকট্রনিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া, ফেসবুক এবং বাংলা ব্লগ
বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে যোগাযোগের মাধ্যম অনেক। বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকেন। যার কাছে যে মাধ্যমটা বেশী নির্ভরযোগ্য মনে হয় সে সেই মাধ্যমেই যোগাযোগ রক্ষা করেন।যোগাযোগের বিভিন্ন রকমফের থাকলেও গ্রহনযোগ্যতা, প্রয়োজনীয়তা, বিশ্বাষযোগ্যতা এবং সহজলভ্যতার উপার ভিত্তি করে মানুষ তার যোগাযোগের মাধ্যম নির্বচন করে থাকে।তথ্য আদান প্রধান বা যোগাযোগের যে সকল নির্ভরযোগ্য মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম গুলো হল:-
১. ইলেকট্রনিক মিডিয়া,২. প্রিন্ট মিডিয়া,
৩. ফেসবুক এবং
৪. বাংলা ব্লগ
১. ইলেকট্রনিক মিডিয়f :যোগাযোগের এ মাধ্যমটি বেশ জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী। যদিও শুধু তথ্য প্রধান করা ছাড়া এর আর কোন কাজ নেই। চলমান ঘটনার সাধরনের মধ্যে তাৎক্ষণিক ভাবে পৌছে দেয়ার জন্য এর তৎপরতা চোখে পরার মত। তবে তাৎক্ষনিক ভাবে প্রচারিত সংবাদের উপর কোন মন্তব্য করা যায় না।অবশ্য পরেও মন্তব্য করার তেমন কোন ক্ষেত্র নেই। তবে হালে সরাসরি কিছু অনুষ্ঠান হয় যাতে তাৎক্ষনিক মন্তব্য করা গেলেও সুযোগ খুবই সীমিত।
২.প্রিন্ট মিডিয়া : হাল জমানায় অনেকটা অকেজ মনে হলেও এর জনপ্রিয়তা বা মিডিয়া জগতে এর প্রয়োজনীয়তা এতটুকু কমেনি।সংঘঠিত ঘটনার বিবরণ সহ পাঠকদের কাছে পৌছে দিতে এর ভূমিকা অতুলনীয়। যুগের পরিবর্তনের সাথে উপস্থাপনার ঢং পরিবর্তন হলেও এর আবেদন ঠিক আগের মতই। প্রকাশিত খবরের সত্যতার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট প্রিন্ট মিডিয়ার গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।উল্লেখ্য প্রকাশিত খবরের বিষয়ে যে কোন প্রকার মন্তব্য করার জন্য পাঠকদের সুযোগ সুবিধা তেমন নেই।
৩. ফেসবুক : হালে ক্রেজ ফেসবুক। এই বিষয়ে তেমন কিছু বলার প্রয়োজন নেই।ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে মত নিয়ন্ত্রন করতে পারেন প্রকাশিত সংবাদ। প্রকাশিত সংবাদের দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির। এটা নিয়ন্ত্রনের জন্য নির্ধারিত সংস্থা নির্ধারিত পন্থায় নিয়ন্ত্রন করে থাকে
৪. বাংলা ব্লগ : বর্তমান যুগে যোগাযোগের বা মত প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম ব্লগ। যে কেউ যেভাবে খুশি তার মত প্রকাশ করতে পারেন। প্রকাশিত মতের উপর ক্ষেত্র বিশেষ যে কেউ মন্তব্য করতে পারেন এবং প্রদত্ত মন্তব্যের প্রতিউত্তরও দিতে পারেন।তবে ফেসবুকের কারনে এর জনপ্রিয়তা কমছে বলে কেউ কেউ মন্তব্য করলেও আমি তাদের সাথে এক মত নই। কারণ ফেসবুকে প্রদত্ত পোস্টে কেবল তারাই দেখতে বা মন্তব্য করতে পারে যারা সংশ্লিষ্ট পোস্টদাতার বন্ধুতালিকায় আছে।কিন্তৃ ব্লগে নিবন্ধিত সদস্যরা ইচ্ছে করলেই প্রদত্ত পোস্টে মন্তব্য করতে পারে।
Comments (1)
একটি কারিগরি পরীক্ষা করতে গিয়ে আপনার পোস্ট এর ছবি গুলো মুছে গেছে এবং পুনরুদ্ধার সম্ভব হয় নি। দয়া করে পুনরায় ছবি গুলো যোগ করে নিবেন। বিষয়টির জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
দুঃখিত সঞ্চালক সাহেব
আমি আমার পোস্ট সম্পাদনার
কোন অপশন খুঁজে পেলামনা।
'জ্বলন্ত মেঘের মতো আসাদের শার্ট উড়ছে হাওয়ায়, নীলিমায়/ বোন তার ভায়ের অম্লান শার্টে দিয়েছে লাগিয়ে/ নক্ষত্রের মতো কিছু বোতাম কখনো'.. ইতিহাস সেরকম করে জানতাম না, শুধু আসাদ বলতে দু-একটা কবিতার লাইন- এইই। ঐতিহাসিক গণ-অভুত্থ্যান দিবস কী স্পষ্ট করে হয়তো বলতে পারতাম না। লেখাটা পড়ে অনেকটা জানা হলো। ধন্যবাদ আপনাকে মনে করিয়ে দেয়ার জন্য। নবম শ্রেনীতে পড়া দুটো ছেলের চিন্তা, চেতনা, দেশপ্রেম আবারো মুগ্ধ করলো সত্যি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করার মতোই আমাদের ইতিহাস।
ধন্যবাদ প্রজ্ঞা মৌসুমী
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য
না জানা দোষের নয় তবে জানতে
না চাওয়া অপরাধ।