ইবোলা ভাইরাস দেহে সংক্রমিত হওয়ার দুই দিন পর থেকে রোগের উপসর্গ দেখা যায়। প্রাথমিকভাবে জ্বর, পেশিতে ও মাথায় প্রচন্ড ব্যথা শুরু হয়। তারপর বমি ও পাতলা পায়খানা হতে থাকে। কখনও কখনও গায়ে ফুসকুড়িও দেখা দেয়। লিভার ও কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস হতে থাকে। একই সঙ্গে শরীরের ভেতরে, চামড়ায়, নখের গোড়া বা চোখ দিয়ে রক্তপ্রদাহ শুরু হতে পারে। রক্তের মাধ্যমে এ ভাইরাস ছড়ায়। তবে সম্প্রতি চিকিৎসকদের ধারণা, ভাইরাসটি বাতাসেও ছড়ায়। প্রাথমিকভাবে বাদুড়কে এ ভাইরাস বহনের দায় দেয়া হচ্ছে। ১৯৭৬ সালে মধ্য আফ্রিকায় ভাইরাসটি প্রথম ধরা পড়ে। এর পর আরও এক দু’বার ভাইরাসটি হানা দিলেও এবারের মতো এত মৃত্যু কখনও হয়নি। বলতে গেলে পুরো বিশ্ব এখনও ইবোলা ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ। প্রতিষেধক বের না হওয়ার কারণে এটা বিশ্বের জন্য এখন মারাত্মক হুমকি। সূত্র : দ্য হাফিংটন পোস্ট
Comments (0)
চমৎকার কবিতার লাইনগুলি, শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো থাকবেন।
আপনিও ভাল থাকবেন